অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজে স্কোয়াডে না রাখায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মঈন আলি। ইংল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ডেইলি মেইলে’ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই সিদ্ধান্ত জানান ইংলিশ অলরাউন্ডার।
টেস্ট ক্রিকেট থেকে আগেই অবসর নিয়েছিলেন মঈন আলি। এবার সাদা বলের ক্রিকেটকেও বিদায় জানালেন ইংল্যান্ডের হয়ে ২৯৮টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা এই অলরাউন্ডার।
মঈন আলি বলেন, ‘আমার বয়স ৩৭ বছর। এই মাসের অস্ট্রেলিয়া সিরিজের জন্য আমাকে দলে নেওয়া হয়নি। আমি ইংল্যান্ডের হয়ে অনেক ক্রিকেট খেলেছি। আমাকে বলা হয়েছিল, এটা পরবর্তী প্রজন্মের সময়। আমি অনুভব করেছি যে, সময়টি সঠিক ছিল। আমি আমার ভূমিকা পালন করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি খুব গর্বিত। আপনি যখন প্রথম ইংল্যান্ডের হয়ে খেলেন, তখন আপনি জানেন না আপনি কতগুলো ম্যাচ খেলতে যাচ্ছেন। প্রায় ৩০০টি ম্যাচ খেলেছি। আমার প্রথম কয়েক বছর ছিল টেস্ট ক্রিকেট নিয়ে। একবার মরগস (ইয়ন মরগান) আমাকে ওয়ানডে দলে নেয়। সেটাই বেশি মজার ছিল। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই ছিল উপযুক্ত।’
ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন-আপের মিডলঅর্ডারে খেলতেন মঈন আলি। টি-টোয়েন্টিতে ইনিংসের শেষ দিকে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্রুত ২০-৩০ রান তুলে সেরা ফিনিশার হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন তিনি।
বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়ে অভিমানের সুরে মঈন আলি বলেন, ‘মানুষ খেলায় আপনার অবদান ভুলে যায়। এটি শুধুমাত্র ২০-৩০ (রান) হতে পারে। কিন্তু এটি গুরুত্বপূর্ণ ২০-৩০ ছিল। আমার মতে, এটি ম্যাচে অবদান রেখেছিল। আমি জানি, দলের জন্য মাঠ ও মাঠের বাইরে থেকে আমি কী কী এনেছি। যতক্ষণ আমি অনুভব করেছি যে, মানুষ আমার খেলা দেখে আনন্দিত হয়েছে, ততক্ষণ আমি ভালো করি বা না করি তাতে খুশি ছিলাম।’
বিভিন্ন সময় মারকুটে ব্যাট করা মঈন আলির সাম্প্রতিক ফর্ম একেবারেই বাজে। টি-টোয়েন্টিতে সর্বশেষ ৫ ইনিংসে তার সর্বোচ্চ রান ২৫। ওয়ানডে ক্রিকেটে বাঁহাতি এই ব্যাটার সর্বশেষ ফিফটি করেছেন ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে। এরপর ১৩ ইনিংসে তার সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান ৪২।
ফর্মহীনতার কারণে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সাদা বলের সিরিজে মঈন আলিকে রাখেনি ইংল্যান্ড। দলে ডাক পেয়েছেন নতুন মুখ জর্ডান কক্স, ড্যান মৌসলি, জশ হাল, জন টার্নার ও জ্যাকব বেথেল।
বাস্তবতা বুঝে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জানিয়ে মঈন আলি বলেন, ‘আঁকড়ে ধরে থাকতে পারতাম, আবার ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার চেষ্টা করতে পারতাম, কিন্তু আমি বাস্তবতা জানি, তাই চেষ্টা করবো না। (ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার জন্য) আমি যথেষ্ট ভালো নই, অবসর নেওয়ার পরও এটা মনে হচ্ছে না। আমার এখনো মনে হয়, আমি খেলতে পারবো। কিন্তু আমি আসল পরিস্থিতি বুঝতে পেরেছি। দলে এখন নতুনদের প্রবেশ করা প্রয়োজন। এটা নিজের কাছেও সৎ থাকার বিষয়।’
টেস্ট ক্রিকেট থেকে আগেই অবসর নিয়েছিলেন মঈন আলি। এবার সাদা বলের ক্রিকেটকেও বিদায় জানালেন ইংল্যান্ডের হয়ে ২৯৮টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা এই অলরাউন্ডার।
মঈন আলি বলেন, ‘আমার বয়স ৩৭ বছর। এই মাসের অস্ট্রেলিয়া সিরিজের জন্য আমাকে দলে নেওয়া হয়নি। আমি ইংল্যান্ডের হয়ে অনেক ক্রিকেট খেলেছি। আমাকে বলা হয়েছিল, এটা পরবর্তী প্রজন্মের সময়। আমি অনুভব করেছি যে, সময়টি সঠিক ছিল। আমি আমার ভূমিকা পালন করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি খুব গর্বিত। আপনি যখন প্রথম ইংল্যান্ডের হয়ে খেলেন, তখন আপনি জানেন না আপনি কতগুলো ম্যাচ খেলতে যাচ্ছেন। প্রায় ৩০০টি ম্যাচ খেলেছি। আমার প্রথম কয়েক বছর ছিল টেস্ট ক্রিকেট নিয়ে। একবার মরগস (ইয়ন মরগান) আমাকে ওয়ানডে দলে নেয়। সেটাই বেশি মজার ছিল। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটই ছিল উপযুক্ত।’
ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন-আপের মিডলঅর্ডারে খেলতেন মঈন আলি। টি-টোয়েন্টিতে ইনিংসের শেষ দিকে ব্যাটিংয়ে নেমে দ্রুত ২০-৩০ রান তুলে সেরা ফিনিশার হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন তিনি।
বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়ে অভিমানের সুরে মঈন আলি বলেন, ‘মানুষ খেলায় আপনার অবদান ভুলে যায়। এটি শুধুমাত্র ২০-৩০ (রান) হতে পারে। কিন্তু এটি গুরুত্বপূর্ণ ২০-৩০ ছিল। আমার মতে, এটি ম্যাচে অবদান রেখেছিল। আমি জানি, দলের জন্য মাঠ ও মাঠের বাইরে থেকে আমি কী কী এনেছি। যতক্ষণ আমি অনুভব করেছি যে, মানুষ আমার খেলা দেখে আনন্দিত হয়েছে, ততক্ষণ আমি ভালো করি বা না করি তাতে খুশি ছিলাম।’
বিভিন্ন সময় মারকুটে ব্যাট করা মঈন আলির সাম্প্রতিক ফর্ম একেবারেই বাজে। টি-টোয়েন্টিতে সর্বশেষ ৫ ইনিংসে তার সর্বোচ্চ রান ২৫। ওয়ানডে ক্রিকেটে বাঁহাতি এই ব্যাটার সর্বশেষ ফিফটি করেছেন ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে। এরপর ১৩ ইনিংসে তার সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান ৪২।
ফর্মহীনতার কারণে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সাদা বলের সিরিজে মঈন আলিকে রাখেনি ইংল্যান্ড। দলে ডাক পেয়েছেন নতুন মুখ জর্ডান কক্স, ড্যান মৌসলি, জশ হাল, জন টার্নার ও জ্যাকব বেথেল।
বাস্তবতা বুঝে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জানিয়ে মঈন আলি বলেন, ‘আঁকড়ে ধরে থাকতে পারতাম, আবার ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার চেষ্টা করতে পারতাম, কিন্তু আমি বাস্তবতা জানি, তাই চেষ্টা করবো না। (ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার জন্য) আমি যথেষ্ট ভালো নই, অবসর নেওয়ার পরও এটা মনে হচ্ছে না। আমার এখনো মনে হয়, আমি খেলতে পারবো। কিন্তু আমি আসল পরিস্থিতি বুঝতে পেরেছি। দলে এখন নতুনদের প্রবেশ করা প্রয়োজন। এটা নিজের কাছেও সৎ থাকার বিষয়।’