আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানকে রাজধানী থেকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাতে ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করিম মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তবে, শাজাহান খানকে কোন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানান রেজাউল করিম মল্লিক।
শেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শাজাহান খান মাদারীপুর-২ আসন থেকে টানা অষ্টমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি।
শাজাহান খান ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি মাদারীপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা অ্যাডভোকেট মৌলভী আচমত আলী খান এবং মা তজন নেসা বেগম।
বিভিন্ন সময়ে তার বক্তব্য ও অবস্থানের জন্য শাজাহান খান সমালোচিত হয়েছেন। ২০১৬ সালে পরিবহন খাতে অনিয়মের জন্য তার অপসারণ দাবি করা হয়েছিল। এছাড়া ২০১৮ সালের সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীদের মৃত্যু পর মন্ত্রীর মন্তব্য দেশের নানা জায়গায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণ হয়।
অতীতে নানা ঘটনায় তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার অভিযান চলমান রয়েছে।
গত আগস্ট থেকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের মধ্যে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, সাবেক পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি, সাবেক যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়সহ বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এছাড়া, বিভিন্ন সময় অন্যান্য প্রভাবশালী ব্যক্তিরাও গ্রেপ্তার হয়েছেন, যার মধ্যে সাবেক প্রধান বিচারপতি, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী, সাবেক মন্ত্রীসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৬ সেপ্টেম্বর) রাতে ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করিম মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তবে, শাজাহান খানকে কোন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানান রেজাউল করিম মল্লিক।
শেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শাজাহান খান মাদারীপুর-২ আসন থেকে টানা অষ্টমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি।
শাজাহান খান ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি মাদারীপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা অ্যাডভোকেট মৌলভী আচমত আলী খান এবং মা তজন নেসা বেগম।
বিভিন্ন সময়ে তার বক্তব্য ও অবস্থানের জন্য শাজাহান খান সমালোচিত হয়েছেন। ২০১৬ সালে পরিবহন খাতে অনিয়মের জন্য তার অপসারণ দাবি করা হয়েছিল। এছাড়া ২০১৮ সালের সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীদের মৃত্যু পর মন্ত্রীর মন্তব্য দেশের নানা জায়গায় শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণ হয়।
অতীতে নানা ঘটনায় তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার অভিযান চলমান রয়েছে।
গত আগস্ট থেকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের মধ্যে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, সাবেক পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি, সাবেক যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়সহ বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এছাড়া, বিভিন্ন সময় অন্যান্য প্রভাবশালী ব্যক্তিরাও গ্রেপ্তার হয়েছেন, যার মধ্যে সাবেক প্রধান বিচারপতি, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী, সাবেক মন্ত্রীসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা রয়েছেন।