প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ (সিইসি) ৪ নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতির প্রেস উইং বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে, আজ দুপুর ১২টায় সাংবাদিকদের সঙ্গে ‘সৌজন্য মতবিনিময়কালে’ আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের কমিশন।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সিইসি হিসেবে নিয়োগ পান সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী হাবিবুল আউয়াল। এছাড়া, ইসির সদস্য হিসেবে নিয়োগ পান অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর ও সাবেক সিনিয়র সচিব আনিছুর রহমান।
এই কমিশনের অধীনে এ বছরের শুরুতে একদলীয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২৩, স্বতন্ত্র ৫৬, জাতীয় পার্টি ১১, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে বিজয়ী হয়। এই নির্বাচন মূলত একদলের মধ্যে হয়েছিল।
সংবাদ সম্মেলনে কাজী হাবিবুল আউয়াল একটি লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান সাংবাদিকদের। হাবিবুল আউয়াল বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এক দলীয় ছিল বলে সরকারি প্রভাব ছিল না। দরকার ছিল না।
বিগত সংসদ নির্বাচনের পর থেকে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল।
ছাত্র-জনতার গণ-আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠন হয়। এরপর থেকে কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনের পদত্যাগের দাবি ওঠে।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতির প্রেস উইং বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এর আগে, আজ দুপুর ১২টায় সাংবাদিকদের সঙ্গে ‘সৌজন্য মতবিনিময়কালে’ আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের কমিশন।
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সিইসি হিসেবে নিয়োগ পান সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী হাবিবুল আউয়াল। এছাড়া, ইসির সদস্য হিসেবে নিয়োগ পান অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর ও সাবেক সিনিয়র সচিব আনিছুর রহমান।
এই কমিশনের অধীনে এ বছরের শুরুতে একদলীয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২৩, স্বতন্ত্র ৫৬, জাতীয় পার্টি ১১, জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে বিজয়ী হয়। এই নির্বাচন মূলত একদলের মধ্যে হয়েছিল।
সংবাদ সম্মেলনে কাজী হাবিবুল আউয়াল একটি লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান সাংবাদিকদের। হাবিবুল আউয়াল বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এক দলীয় ছিল বলে সরকারি প্রভাব ছিল না। দরকার ছিল না।
বিগত সংসদ নির্বাচনের পর থেকে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল।
ছাত্র-জনতার গণ-আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠন হয়। এরপর থেকে কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনের পদত্যাগের দাবি ওঠে।