‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ নামে একটি সিনেমায় অভিনয় করে শেখ হাসিনা সরকারের সময় সংরক্ষিত কোটায় প্লট বরাদ্দ পেয়েছিলেন অভিনেতা আরিফিন শুভ। যা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজউক। শুভর পাশাপাশি মুজিব সিনেমার প্রযোজক লিটন হায়দারের প্লটও বাতিল হচ্ছে।
রাজউকের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. ছিদ্দিকুর রহমান সরকার বুধবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, গত বছরের ২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত রাজউকের বোর্ড সভায় পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্প থেকে শুভকে ১০ কাঠা এবং প্রযোজক লিটন হায়দারকে ৩ কাঠার একটি প্লট বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এরপর এ প্লটের বিপরীতে শুভ সরকার-নির্ধারিত টাকা জমা দিয়ে একটি চুক্তিপত্রও গ্রহণ করেন। কিন্তু সময় স্বল্পতার কারণে তিনি এ প্লটের রেজিস্ট্রেশন বা নিবন্ধন করে নিতে পারেননি। এরই মধ্যে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর শুভর প্লটসহ গত ১৫ বছরে রাজনৈতিক বিবেচনায় বরাদ্দ দেওয়া প্লটগুলো নিয়ে হিসাব-নিকাশ শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আরিফিন শুভ ও লিটন হায়দারের প্লট বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজউক।
রাজউকের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. ছিদ্দিকুর রহমান সরকার বলেন, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে আমরা তালিকা প্রণয়নের কাজ শুরু করেছি। তবে কী পরিমাণ প্লট বাতিল হবে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। মূলত, রেজিস্ট্রেশন হয়নি, এমন শতাধিক প্লটের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। বোর্ড সভায় এ তালিকা উপস্থাপন করে বরাদ্দ বাতিল করা হবে।
রাজউকের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. ছিদ্দিকুর রহমান সরকার বুধবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, গত বছরের ২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত রাজউকের বোর্ড সভায় পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্প থেকে শুভকে ১০ কাঠা এবং প্রযোজক লিটন হায়দারকে ৩ কাঠার একটি প্লট বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এরপর এ প্লটের বিপরীতে শুভ সরকার-নির্ধারিত টাকা জমা দিয়ে একটি চুক্তিপত্রও গ্রহণ করেন। কিন্তু সময় স্বল্পতার কারণে তিনি এ প্লটের রেজিস্ট্রেশন বা নিবন্ধন করে নিতে পারেননি। এরই মধ্যে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর শুভর প্লটসহ গত ১৫ বছরে রাজনৈতিক বিবেচনায় বরাদ্দ দেওয়া প্লটগুলো নিয়ে হিসাব-নিকাশ শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় আরিফিন শুভ ও লিটন হায়দারের প্লট বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজউক।
রাজউকের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) মো. ছিদ্দিকুর রহমান সরকার বলেন, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে আমরা তালিকা প্রণয়নের কাজ শুরু করেছি। তবে কী পরিমাণ প্লট বাতিল হবে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না। মূলত, রেজিস্ট্রেশন হয়নি, এমন শতাধিক প্লটের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। বোর্ড সভায় এ তালিকা উপস্থাপন করে বরাদ্দ বাতিল করা হবে।