বিচারপতিকে ফোন করে প্রভাব বিস্তার করায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের ফোনালাপ প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন। একই সঙ্গে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে কত লোক মারা গেছে তার সংখ্যা নিরূপণ করে দ্রুত প্রকাশের দাবি করেন তিনি। অন্যদিকে দেশের বিচার বিভাগের দ্রুত সংস্কারও চেয়েছেন খোকন।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন দাবি জানান।
সংবাদ সম্মলনে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, গত ১৬ বছর বিচার বিভাগ আওয়ামী লীগ সরকারের নিয়ন্ত্রণে ছিল। বিচার বিভাগ নিয়ন্ত্রণে ছিল বলে মানুষ ন্যায়বিচার পায়নি। বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে সরকার ক্ষমতায় ছিল। অনেক বিচারক রাজনৈতিকভাবে বিচার করেছেন। আইনজীবী সিন্ডিকেটকে প্রশ্রয় দিয়েছেন। এদের অপসারণ করতে হবে। তবে ভালো বিচারক যারা তাদের নিয়ে কোনো আপত্তি নেই।
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগ প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি বলেন, নতুন বিচারক নিয়োগ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার এখনো পদক্ষেপ নেয়নি। বিচারক নিয়োগের কোনো নীতিমালা করা হয়নি। এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। অবশ্যই মেধাবী, সৎ ও যোগ্যদের বিচারক নিয়োগ করতে হবে।
বার সভাপতি বলেন, গত ১৬ বছরে দুদক কিছু দুর্নীতিবাজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। এখনো অনেক দুর্নীতিবাজের দুর্নীতির কথা মিডিয়ায় আসছে। গত ১৬ বছরে দুদক আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করেনি। এটা এখন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হয়ে গেছে। দুদকের কৌঁসুলিরা এর সহযোগী। খুরশীদ আলম খান এখনো দুদকে রয়ে গেছেন। উনি খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিরোধিতা করেছেন। ওই আইনজীবীকে পদত্যাগ করতে হবে।
তিনি বলেন, গত সরকারের আমলে অসংখ্য বিরোধী নেতাকর্মীদের ক্রসফায়ারে দেওয়া হয়েছে। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে কত লোক মারা গেছেন তার সংখ্যা এখনো নিরূপণ করা হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকারের দ্রুত এই সংখ্যা প্রকাশ করা উচিত।
বার সভাপতি আরও বলেন, সাবেক আইনমন্ত্রী কোন কোন বিচারককে ফোন করে রায় ঘোষণায় প্রভাব বিস্তার করেছিলেন তার ফোন রেকর্ড প্রকাশ করা উচিত।
মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির রিপোর্ট এখনো প্রকাশ করা হয়নি। দেশের টাকা কারা চুরি করল সেটা জনগণের জানা দরকার।
বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন দাবি জানান।
সংবাদ সম্মলনে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, গত ১৬ বছর বিচার বিভাগ আওয়ামী লীগ সরকারের নিয়ন্ত্রণে ছিল। বিচার বিভাগ নিয়ন্ত্রণে ছিল বলে মানুষ ন্যায়বিচার পায়নি। বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে সরকার ক্ষমতায় ছিল। অনেক বিচারক রাজনৈতিকভাবে বিচার করেছেন। আইনজীবী সিন্ডিকেটকে প্রশ্রয় দিয়েছেন। এদের অপসারণ করতে হবে। তবে ভালো বিচারক যারা তাদের নিয়ে কোনো আপত্তি নেই।
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগ প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি বলেন, নতুন বিচারক নিয়োগ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার এখনো পদক্ষেপ নেয়নি। বিচারক নিয়োগের কোনো নীতিমালা করা হয়নি। এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। অবশ্যই মেধাবী, সৎ ও যোগ্যদের বিচারক নিয়োগ করতে হবে।
বার সভাপতি বলেন, গত ১৬ বছরে দুদক কিছু দুর্নীতিবাজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। এখনো অনেক দুর্নীতিবাজের দুর্নীতির কথা মিডিয়ায় আসছে। গত ১৬ বছরে দুদক আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করেনি। এটা এখন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হয়ে গেছে। দুদকের কৌঁসুলিরা এর সহযোগী। খুরশীদ আলম খান এখনো দুদকে রয়ে গেছেন। উনি খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিরোধিতা করেছেন। ওই আইনজীবীকে পদত্যাগ করতে হবে।
তিনি বলেন, গত সরকারের আমলে অসংখ্য বিরোধী নেতাকর্মীদের ক্রসফায়ারে দেওয়া হয়েছে। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে কত লোক মারা গেছেন তার সংখ্যা এখনো নিরূপণ করা হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকারের দ্রুত এই সংখ্যা প্রকাশ করা উচিত।
বার সভাপতি আরও বলেন, সাবেক আইনমন্ত্রী কোন কোন বিচারককে ফোন করে রায় ঘোষণায় প্রভাব বিস্তার করেছিলেন তার ফোন রেকর্ড প্রকাশ করা উচিত।
মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির রিপোর্ট এখনো প্রকাশ করা হয়নি। দেশের টাকা কারা চুরি করল সেটা জনগণের জানা দরকার।