ঢাকা ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মশার কামড়ে দিশেহারা ডেমরা কোনাপাড়ার এলাকাবাসী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিদেশি কোনো চাপ নেই : ইসি আলমগীর “নাদিহা আলীর মৃত্যতে বসুন্ধরা পরিবারের শোক” বিএনপিই দেশের প্রথম কিংস পার্টি, সুবিধাবাদী বুদ্ধিজীবীদের মুখোশ উন্মোচিত : তথ্যমন্ত্রী বাকেরগঞ্জে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আলহাজ্ব মেজর জেনারেল (অবঃ) আব্দুল হাফিজ মল্লিক।। “শালবন ইকো রিসোর্ট অংশ নিচ্ছে ২২তম রিয়েল এস্টেট এক্সপো তে” “সিটি গ্রুপ নারী কাবাডি লিগে পুলিশ চ্যাম্পিয়ন” গজারিয়ায় ভবেরচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে এক প্রার্থীর পক্ষে অবস্থান নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে গজারিয়া উপজেলা সরকারি দুই দপ্তরের দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দলীয় নেতাকর্মীর নৌকার বাইরে কাজ করার কোন সুযোগ নেই : কৃষিমন্ত্রী

চলে গেলেন শচীনের গুরু আচরেকার

ফাইল ছবি

স্পোর্টস ডেস্ক :  নতুন বছরের শুরুতেই ভারতীয় ক্রিকেটে শোকের আবহ। চলে গেলেন রমাকান্ত আচরেকার। ক্রিকেট নিয়ে উৎসাহ রয়েছে অথচ আচরেকারের নাম শোনেননি এমন মানুষ সত্যিই বিরল। শচীন টেন্ডুলকার, বিনোদ কাম্বলি, প্রভীন আমরেদের মতো নক্ষত্রদের তিনি উপহার দিয়েছেন বিশ্ব ক্রিকেটকে। ৮৭ বছর বয়সে মুম্বাই ক্রিকেটের এক রঙিন অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটালো তার মৃত্যু। গতকাল বুধবার বিকাল চারটায় নিজ বাসভবনেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

১৯৩২ সালে জন্ম আচরেকারের। ১৯৬০ সালে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার হয়ে একটি মাত্র প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলেছিলেন হায়দরাবাদ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের বিপক্ষে। খেলোয়াড়ের চেয়ে তিনি বেশি সুনাম অর্জন করেন কোচ হিসেবে। খ্যাতি ছড়িয়ে পড়াতেই ১১ বছর বয়সী টেন্ডুলকারকে তাঁর বড় ভাই নিয়ে যান সারদাশ্রম আচরেকারের একাডেমিতে। টেন্ডুলকারের প্রতিভা দেখে স্কুল বদলানোর পরামর্শ দেন প্রথমে। বান্দারার নিউ ইংলিশ স্কুল থেকে টেন্ডুলকার চলে আসেন সারদাশ্রম বিদ্যা মন্দিরে। বাকিটা ইতিহাস।

আচরেকারের ছোঁয়ায় সাফল্যের শিখরে ওঠা টেন্ডুলকার গুরুকে নিয়ে একবার বলেছিলেন, ১১ বছর বয়সেই আমার আসল ক্রিকেটের শুরু, যখন আমার বড় ভাই নিয়ে যান আচরেকারের কাছে। সেই তিন-চার বছরই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল আমার গড়ে ওঠার পেছনে।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

মশার কামড়ে দিশেহারা ডেমরা কোনাপাড়ার এলাকাবাসী।

চলে গেলেন শচীনের গুরু আচরেকার

আপডেট টাইম ০৬:১৯:৫০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জানুয়ারী ২০১৯

স্পোর্টস ডেস্ক :  নতুন বছরের শুরুতেই ভারতীয় ক্রিকেটে শোকের আবহ। চলে গেলেন রমাকান্ত আচরেকার। ক্রিকেট নিয়ে উৎসাহ রয়েছে অথচ আচরেকারের নাম শোনেননি এমন মানুষ সত্যিই বিরল। শচীন টেন্ডুলকার, বিনোদ কাম্বলি, প্রভীন আমরেদের মতো নক্ষত্রদের তিনি উপহার দিয়েছেন বিশ্ব ক্রিকেটকে। ৮৭ বছর বয়সে মুম্বাই ক্রিকেটের এক রঙিন অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটালো তার মৃত্যু। গতকাল বুধবার বিকাল চারটায় নিজ বাসভবনেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

১৯৩২ সালে জন্ম আচরেকারের। ১৯৬০ সালে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার হয়ে একটি মাত্র প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলেছিলেন হায়দরাবাদ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের বিপক্ষে। খেলোয়াড়ের চেয়ে তিনি বেশি সুনাম অর্জন করেন কোচ হিসেবে। খ্যাতি ছড়িয়ে পড়াতেই ১১ বছর বয়সী টেন্ডুলকারকে তাঁর বড় ভাই নিয়ে যান সারদাশ্রম আচরেকারের একাডেমিতে। টেন্ডুলকারের প্রতিভা দেখে স্কুল বদলানোর পরামর্শ দেন প্রথমে। বান্দারার নিউ ইংলিশ স্কুল থেকে টেন্ডুলকার চলে আসেন সারদাশ্রম বিদ্যা মন্দিরে। বাকিটা ইতিহাস।

আচরেকারের ছোঁয়ায় সাফল্যের শিখরে ওঠা টেন্ডুলকার গুরুকে নিয়ে একবার বলেছিলেন, ১১ বছর বয়সেই আমার আসল ক্রিকেটের শুরু, যখন আমার বড় ভাই নিয়ে যান আচরেকারের কাছে। সেই তিন-চার বছরই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল আমার গড়ে ওঠার পেছনে।