মোঃ মহিদুল ইসলাম, চৌগাছা (যশোর) : যশোরের চৌগাছা উপজেলা স্বরুপদাহ ইউনিয়নের কাকুড়িয়া গ্রামের নওদাপাড়ার আবুল লতিফের ছেলে আব্দুল আল মামুন। সে সোনালী মুরগী পালন করে ব্যাপক অর্থ উপার্জন করেছেন । পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, আব্দুল আল মামুন নবম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেছে, তার পরে আর তিনি লেখাপড়া করেন নি। তিনি উচ্চশিক্ষা গ্রহণ না করেও জীবনে অনেক কিছু করা যায় তার প্রমাণ দিয়েছেন এই সোনালী মুরগী পালন করে। ব্যক্তিগত জীবনে প্রথমে তিনি মাছ চাষ এর সিদ্ধান্ত নেন, মাছ চাষ করে তিনি অনেক অর্থ উপাজন করেন। হঠাৎ একজন তাকে কাছের এক বন্ধু উপদেশ দেন মাছ চাষের পাশাপাশি তুমি সোনালী মুরগী পালন করো।একসাথে দুইটি কাজ করলে তুমি অনেক লাভবান হবে এবং সফলতা পাবে। প্রথমে তিনি কোন রকমে ৪২০০০ টাকা দিয়ে ২০০০ পিচ সোনালী মুরগীর বাচ্চা কিনে আনেন।তারপর তিনি কোন রকমে সেই মুরগীর বাচ্চা থাকার জন্য জায়গা তৈরি করেন। খাবার, ঔষধ ও যাবতীয় জিনিস বাবদ খরচ হয় ৫০০০০ টাকা, সব মিলে তার এক মাসে খরচ হয় ১ লক্ষ টাকার মতো। আব্দুল আল মামুন এ প্রতিবেদককে জানান, আমি ১ মাস ১০ দিন আগে দুই হাজার পিচ সোনালী মুরগী আনি এবং দিন রাত এই মুরগীর পিছনে পরিশ্রম করে মুরগীগুলোর দেখাশুনা করেছি। বর্তমানে আমার এই দুই হাজার পিচ মুরগী বাজার দরে দুই লক্ষ টাকায় বিক্রি করা যাবে। এই সোনালী মুরগী পালন করে আব্দুল আল মামুন অনেক লাভবান হয়েছেন এবং সফলতা অর্জন করেছেন।
সংবাদ শিরোনাম ::
সোনালী মুরগী পালন করে, ভাগ্য ফিরলো চৌগাছার মামুনের
- মাতৃভূমির খবর ডেস্ক
- আপডেট টাইম ০১:৫৯:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০১৯
- ১১৫৫ বার পড়া হয়েছে
Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ