ঢাকা ১১:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
অগ্নিকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে অনুদানের নগদ অর্থ সহায়তায়: আ জ ম নাসির “স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা ঢাকা মতিঝিলে ইসতেস্কার নামাজ ও দোয়া অনুষ্ঠিত প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত রাঙ্গুনিয়ায় আ: লীগ নেতার মৃত্যুতে পররাষ্ট্র মন্ত্রীর শোক বরিশালে বৃষ্টি কামনায় নামাজ আদায়। রুপগঞ্জ শীতলক্ষ্যা নদী থেকে এক দুর্ধর্ষ ডাকাত ওমর ফারুক গ্রেফতার বানারীপাড়ায় কিশোরী অপহরণ করে ধর্ষণ। বাকেরগঞ্জ থেকে ধর্ষক গ্রেফতার। “কোলোরেক্টাল ক্যান্সার সচেতনতা ফোরামের আয়োজন করেছে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা” বরিশালে পথ শিশুদের সহযোগিতায় কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ।

সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী সাইফুল মোল্লা, প্রবাসী পরিবারের চাহিদা মেটাতে গিয়ে অনবরত নিজের জীবনের সঙ্গে যুদ্ধ

স্টাফ রিপোর্টার মো:তপছিল হাছানঃচাঁদপুর মতলব দক্ষিণ পৌরসভার সম্ভাব্য মেয়র পদপ্রার্থী জনাব মোঃ সাইফুল মোল্লা, আসলেই  প্রবাস কথাটা শুনলেই কলিজার পাশ কাটিয়ে একটা দাগ কেটে যায়। যখন দেশে ছিলাম তখন আমার এলাকার অনেক লোক ছিলো প্রবাসী। তখন আমার পিতার কাছে কত চাহিদা ছিল, সব চাহিদা বাবা হাসিমুখে পূরণ করতেন।
তাই আমিও ভেবে নিয়েছিলাম প্রবাসে মনে হয় অনেক সুখ আর টাকা বাতাসে ওড়ে। তাই বাতাসের উড়ন্ত টাকা ধরতে চলে এলাম প্রবাসে; আর আমার নাম হয়ে গেল প্রবাসী। প্রবাসে আসার সঙ্গে সঙ্গেই বুঝে গিয়েছিলাম জীবন কী জিনিস।
যেদিন এসেছিলাম সৌদি আরবে তার পর দিন থেকেই কাজ শুরু করেছিলাম। ভালো প্যান্ট-শার্ট পরে যখন গাড়িতে করে কাজের স্থানে নিয়ে গিয়েছিল, তখন মনের সব স্বপ্ন চোখ দিয়ে বের হয়ে ওড়ে গেল ওই নীল আকাশে- যেখানে স্বপ্ন দেখতাম চেয়ার-টেবিলে বসে অফিস করব।
এভাবেই প্রতিটা প্রবাসী একদিন তার নিজ স্বপ্নগুলোর কথা নিজের অজান্তেই ভুলে যায়। যতই দিন যায় ততই চাহিদা বাড়ে; কিন্তু বেতন বাড়ে চাহিদার ১ শতাংশ।একটা প্রবাসীর কাঁধের ওপর ভর করে কয়েকটা জীবন স্বপ্ন সাজায় ভালো থাকার। প্রবাসী ছেলেটা হাজারো কষ্টের বিনিময়ে পরিবারের জন্য মাস শেষে টাকা পাঠায়, বসের কাছে প্রতিদিন কত কথা শুনতে হয় তা শুধু যারা প্রবাসে থাকেন তারাই জানেন।
সারা দিন কাজ করে বাসায় ফিরে কাপড় পরিষ্কার করতে হয়, রান্না করতে হয়, গোসল করে বাড়িতে ফোন দিয়ে সবার খোঁজখবর নিতে হয়- তাও হাসিমুখে।
কিন্তু বাড়ি থেকে শুনতে হয় শুধু চাহিদার কথা। এই মাসে এত লাগবে, এই খরচ ওই খরচ শুধু খরচ আর খরচ। আর সেই চাহিদার বোঝা মাথায় নিয়ে যখন ছেলেটা ঘুমাতে যায়, তখন আর ঘুম আসে না চিন্তায়।
রাত শেষ হয়ে ভোর হয়। আবার কাজ শুরু সকাল ৮ থেকে রাত ৯টা-১০টা। এভাবেই চলতে থাকে একজন প্রবাসীর গল্প। আর সে দুঃখ কষ্ট বোঝার জন্য মতলব দক্ষিন পৌরসভার সকল সাধারণ জনগণের পাশে থেকে কাজ করার ইচ্ছুক জাগল প্রবাসী সাইফুল মোল্লা, তিনি বলেন আমি কোন টাকা চাইনা পয়সা চাইনা আমার চাহিদা শুধু মূল লক্ষ্য হল মানুষের সেবা, আর যতদিন বেঁচে থাকব ঠিক ততদিন পর্যন্ত সেবা করে যাব ইনশাল্লাহ, মতলব দক্ষিন পৌরসভার সম্ভাব্য মেয়র পদপ্রার্থী সকলের কাছে দোয়া কামনা করছি, আর আমি যেন সকল মানুষের সেবা করতে পারি, আমি আপনার ছেলে সন্তানের মতন আর আপনাদের সব সময় যেন সেবা করতে পারি তাই আপনাদের আশার আলো গুলো ফোটাতে পারি এই প্রত্যাশা।
Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

অগ্নিকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে অনুদানের নগদ অর্থ সহায়তায়: আ জ ম নাসির

সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী সাইফুল মোল্লা, প্রবাসী পরিবারের চাহিদা মেটাতে গিয়ে অনবরত নিজের জীবনের সঙ্গে যুদ্ধ

আপডেট টাইম ১২:১১:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০
স্টাফ রিপোর্টার মো:তপছিল হাছানঃচাঁদপুর মতলব দক্ষিণ পৌরসভার সম্ভাব্য মেয়র পদপ্রার্থী জনাব মোঃ সাইফুল মোল্লা, আসলেই  প্রবাস কথাটা শুনলেই কলিজার পাশ কাটিয়ে একটা দাগ কেটে যায়। যখন দেশে ছিলাম তখন আমার এলাকার অনেক লোক ছিলো প্রবাসী। তখন আমার পিতার কাছে কত চাহিদা ছিল, সব চাহিদা বাবা হাসিমুখে পূরণ করতেন।
তাই আমিও ভেবে নিয়েছিলাম প্রবাসে মনে হয় অনেক সুখ আর টাকা বাতাসে ওড়ে। তাই বাতাসের উড়ন্ত টাকা ধরতে চলে এলাম প্রবাসে; আর আমার নাম হয়ে গেল প্রবাসী। প্রবাসে আসার সঙ্গে সঙ্গেই বুঝে গিয়েছিলাম জীবন কী জিনিস।
যেদিন এসেছিলাম সৌদি আরবে তার পর দিন থেকেই কাজ শুরু করেছিলাম। ভালো প্যান্ট-শার্ট পরে যখন গাড়িতে করে কাজের স্থানে নিয়ে গিয়েছিল, তখন মনের সব স্বপ্ন চোখ দিয়ে বের হয়ে ওড়ে গেল ওই নীল আকাশে- যেখানে স্বপ্ন দেখতাম চেয়ার-টেবিলে বসে অফিস করব।
এভাবেই প্রতিটা প্রবাসী একদিন তার নিজ স্বপ্নগুলোর কথা নিজের অজান্তেই ভুলে যায়। যতই দিন যায় ততই চাহিদা বাড়ে; কিন্তু বেতন বাড়ে চাহিদার ১ শতাংশ।একটা প্রবাসীর কাঁধের ওপর ভর করে কয়েকটা জীবন স্বপ্ন সাজায় ভালো থাকার। প্রবাসী ছেলেটা হাজারো কষ্টের বিনিময়ে পরিবারের জন্য মাস শেষে টাকা পাঠায়, বসের কাছে প্রতিদিন কত কথা শুনতে হয় তা শুধু যারা প্রবাসে থাকেন তারাই জানেন।
সারা দিন কাজ করে বাসায় ফিরে কাপড় পরিষ্কার করতে হয়, রান্না করতে হয়, গোসল করে বাড়িতে ফোন দিয়ে সবার খোঁজখবর নিতে হয়- তাও হাসিমুখে।
কিন্তু বাড়ি থেকে শুনতে হয় শুধু চাহিদার কথা। এই মাসে এত লাগবে, এই খরচ ওই খরচ শুধু খরচ আর খরচ। আর সেই চাহিদার বোঝা মাথায় নিয়ে যখন ছেলেটা ঘুমাতে যায়, তখন আর ঘুম আসে না চিন্তায়।
রাত শেষ হয়ে ভোর হয়। আবার কাজ শুরু সকাল ৮ থেকে রাত ৯টা-১০টা। এভাবেই চলতে থাকে একজন প্রবাসীর গল্প। আর সে দুঃখ কষ্ট বোঝার জন্য মতলব দক্ষিন পৌরসভার সকল সাধারণ জনগণের পাশে থেকে কাজ করার ইচ্ছুক জাগল প্রবাসী সাইফুল মোল্লা, তিনি বলেন আমি কোন টাকা চাইনা পয়সা চাইনা আমার চাহিদা শুধু মূল লক্ষ্য হল মানুষের সেবা, আর যতদিন বেঁচে থাকব ঠিক ততদিন পর্যন্ত সেবা করে যাব ইনশাল্লাহ, মতলব দক্ষিন পৌরসভার সম্ভাব্য মেয়র পদপ্রার্থী সকলের কাছে দোয়া কামনা করছি, আর আমি যেন সকল মানুষের সেবা করতে পারি, আমি আপনার ছেলে সন্তানের মতন আর আপনাদের সব সময় যেন সেবা করতে পারি তাই আপনাদের আশার আলো গুলো ফোটাতে পারি এই প্রত্যাশা।