ঢাকা ০৫:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত রাঙ্গুনিয়ায় আ: লীগ নেতার মৃত্যুতে পররাষ্ট্র মন্ত্রীর শোক বরিশালে বৃষ্টি কামনায় নামাজ আদায়। রুপগঞ্জ শীতলক্ষ্যা নদী থেকে এক দুর্ধর্ষ ডাকাত ওমর ফারুক গ্রেফতার বানারীপাড়ায় কিশোরী অপহরণ করে ধর্ষণ। বাকেরগঞ্জ থেকে ধর্ষক গ্রেফতার। “কোলোরেক্টাল ক্যান্সার সচেতনতা ফোরামের আয়োজন করেছে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা” বরিশালে পথ শিশুদের সহযোগিতায় কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ। গজারিয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান দুই প্রতিষ্ঠান কে অর্থদন্ড টেকপাড়া ও ইয়াকুব নগরের অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্হদের মাঝে নগর অর্থ ও বস্ত্র বিতরণ বাস ও ফুটওভার ব্রিজ মুখোমুখি সংঘর্ষ

সম্পত্তিগত বিষয়ের যের ধরে ভাতিজার হুমকির রেশানলে আতঙ্কিত আপন চাচা

ক্রাইম রিপোর্টারঃ মোঃ তপসিল হাছানঃ- সূত্রে জানা যায়, চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিন উপজেলার ২নং নায়েরগাঁও দক্ষিন ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড খর্গপুর গ্রামের প্রধানীয়া বাড়ীর মৃত: মো: চাঁনমিয়া প্রধানের চার ছেলে ছিলেন বটে, তন্মধ্যে বড় ছেলে মৃত: মো: ইউনুস প্রধান ওনার এক মাত্র পুত্র মো: মনির হোসেনকে (৩) তিন মাসের গর্ভকালীন রেখে পরলোকগমন করেন, যে কারণে শৈশব থেকে মো: মনির হোসেন মামার বাড়ী কুমিল্লা জেলা দাউদকান্দি উপজেলার চশই গ্রামে বড় হয়ে উঠেন, এমতাবস্থায় মো: মনির হোসেন বিশেষ কোন কারনে নগদ টাকার প্রয়োজন হওয়ায় তাহার ছোট চাচা তৎকালীন প্রবাসী মো: খলিলুর রহমানকে তাহার ওয়ারিশ মালিকানা সর্বমোট (১৫) পনের শতক জায়গা বিক্রয় করার প্রস্তাব করিলে, মো: খলিলুর রহমান বলেন যেহেতু আমার সেজু ভাই (২য় ভাই) ওনার কোন ছেলে নেই, কিন্তু মেঝো ভাই মরহুম ছিদ্দিকুর রহমান প্রধানের দুই ছেলে ০১। হুমায়ূন প্রধান ০২। হেলাল প্রধানদেরকে সাথে করে সুষম বন্টন মতে অর্ধেক ভাগে মো: মনির হোসেনের তৎকালীন জায়াগা বিক্রয়ের প্রস্তাবে সম্মতি জ্ঞাপন করেন এবং তৎকালীন মো: মনির হোসেন জায়গা বাবদ নগদ মোট ১৯৬০০০/-(এক লক্ষ ছিয়ানব্বই) হাজার টাকা গ্রহণ পূর্বক জায়গা ভোগদখলের সম্মতি জ্ঞাপন করেন। এমতাবস্থায় মো: খলিলুর রহমান নিজ বাড়ীতে এসে তাহার মেঝ ভাই মরহুম ছিদ্দিকুর রহমানের ছেলেদের সাথে ঘরোয়া ভাবে পারস্পরিক আলোচনার মধ্যে ভাতিজা মনির হোসেনের জায়গা বিক্রয়ের প্রস্তাবটি অবগত ও হারাহারী মোতাবেক উভয়ই চাচা ও ভাতিজা ০১। হুমায়ূন ০২। হেলাল প্রধান সহ প্রস্তাবিত জায়গা কিনার সিদ্ধান্তে একমত হন। তখন ছোট ভাতিজা মো: হেলাল প্রধানকে জায়গা রেজিষ্ট্রীর জন্য প্রস্তুুতি মূলক বৈধ কাগজ পত্রাদী প্রস্তুত করার দায়িত্ব অর্পন করেন। অতি বিস্বস্ততার ভিত্তিতে চাচা খলিলুর রহমানের নিকট থাকা কাগজ পত্রাদী সহ- ভাতিজা হেলাল প্রধানকে বুঝিয়ে দেন। কিন্তুু আমাদের ভাতিজা হেলাল প্রধান অতি গোপনীয় ভাবে মো: মনির হোসেনকে বুঝিয়ে লোভ দেখিয়ে পুরো(১৫)পনের শতক জায়গা তাহার একক নামে সাবকবলা রেজিষ্ট্রারী করেন, অতপর আপন চাচাসহ আপন বড় ভাই মো: হুমায়ূন বঞ্চিত হন, হলেন প্রতারনার স্বীকার। যে কারণে প্রায় দীর্ঘদিন যাবৎ হেলাল প্রধান জায়গা রেজিষ্ট্রারীর বিষয়টিও গোপন রাখেন। আকষ্মিকভাবে হঠাৎ করে কিছু ভাড়াটিয়া বখাটে গুন্ডা বাহিনীর দলবল নিয়ে হেলাল প্রধান তাহার আপন চাচা মো: খলিলুর রহমান প্রধানের বৈধ ওয়ারিশান সহ ক্রয়কৃত বৈধ সম্পত্তি সহ যবর দখলের প্রচেষ্টা চালায় জোর পূর্বক এবং বিভিন্ন গাছের ফল ছিড়ে নেয়, এমন তান্ডবলিলা দেখে চাচা খলিলুর রহামান প্রধান বাধাঁ দিতে গেলে তাকে প্রাননাশের হুমকি দেন। এমতাবস্থায় মো: খলিলুর রহমানের আত্মচিৎকার শুনে এলাকাবাসী ও আশেপাশের লোকজন, মো: হেলাল প্রধান সহ তাহার দল বলদের তান্ডব লিলার প্রতিবাদ করে। পাল্টা ধাওয়া দিলে তাহারা স্থান ত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং মো:খলিলুর রহমানকে তাহার নিজ বসত ঘর বাড়ী সহ এলাকা ছেড়ে দেওয়ার আল্টিমেটাম দেন। অন্যথায় তাকে সহ তাহার পরিবার এর সবাইকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যান। এমন অনাকাঙ্খিত ও আতংকিত ঘটনাবলী স্থানীয় ইউ পি সদস্য হাজী মো:জামাল হোসেন কে অবগত করেন, উক্ত বিষয়টি ইউপি সদস্য উপলব্দি করে, অত্র এলাকার গন্য মান্য ব্যক্তিদের সহোযোগিতা নিয়ে একত্রিত ও সম্মলিত ভাবে মিমাংষার লক্ষ্যে দিন ক্ষন ধার্য করে, উভয় পক্ষকে উপস্থীত হওয়ার নির্দেশ প্রধান করেন, নির্ধারিত সময়ে গঠনাস্থল, অতএব উভয় পক্ষের নিজ বাড়ীর আঙ্গিনায় ইউপি সদস্য সহ সকলের উপস্থিতিতে গ্রাম্য শালিশের গঠন করেন। যেখানে হেলাল প্রধান তাহার জায়গাদাতা মো: মনির হোসেন সহ আপন বড় ভাইকে ও উপস্থিত না রেখে পূনরায় ভড়াটিয়া গুন্ডা বাহিনীর একদল বখাটে ছেলেদের নিয়ে স¦-শরীরে উপস্থিত হন। স্থানীয় ইউপি সদস্য হাজী মো: জামাল হোসেনের দায়িত্বশীল উদ্বেগে অত্র এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ সকলের উপস্থিতিতে উভয় পক্ষের জবান বন্দি শুনে, পর্যালোচনা করে শান্তির লক্ষ্যে উপস্থিতি সকলের একমত পোষন করে একটি স্থায়ী সিদ্ধান্তে উপনিত হন। যাহা মো: খলিলুর রহমান কে, বাতিজা হেলাল প্রধান আড়াই শতক জায়গা ভিটা বাড়ীর মধ্যে থেকে সাব কবলা রেজিষ্ট্রী বাবদ দিয়ে দিবে। এই সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়ে উভয় পক্ষকে ভ্রাতœীত্ববোধ বজায় রেখে পূর্বের ন্যয় মিলেমিশে চলার আহবানপূর্বক সিদ্ধান্ত জানান, হেলাল প্রধান উক্ত সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়ে রেজিষ্ট্রি দেয়ার জন্য কিছুদিন সময় প্রার্থনা করেন, অতপর স্থানীয় ইউ পি সদস্য সহ অত্র এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মিলে (১৫) পনের দিন সময় ধার্য্য পূর্বক উক্ত শালিশ সমাপনী ঘোষনা করেন। অতপর সে নতুন করে কিছু অবাঞ্চিত বাহানা করে এবং অত্র এলাকায় গন্যমান্য ও জনপ্রতিনিধির শালীশি বৈঠকের সিদ্ধান্তকে তোয়াক্কা না করে নাটকীয় ভাবে মতলব (দ:) থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন। অতপর থানার তদন্ত অফিসার জনাব মো: ইব্রাহিম খলিল সাহেব, উক্ত থানার গোলঘরে , উভয় পক্ষের জবানবন্দীর ভিত্তিতে ও চাচা, ভাতিজার মধ্যে সমন্বয় করার প্রচেষ্টা করেন কিন্তু মো: হেলাল প্রধান উভয় পক্ষের উপস্থিতির মাধ্যমে যে সিদ্ধান্তে উপনিত হবে,তাহা মেনে নেওয়ার প্রস্তাব করেন। তদন্ত অফিসার মো: ইব্রাহিম খলিল সাহেব তাতে মো: হেলাল প্রধান উক্ত প্রস্তাবটি ডিনাই করেন, পরবর্তীতে সময় চাহিয়া ঐ স্থান থেকে উঠে আসেন। এরই মধ্যে দীর্ঘ্য দিনের সময়কে বিলম্ব করে পূনরায় মতলব (দ:) থানার আরেকটি সাধারন ডায়েরী রুজ করেন। শুধু তাতেই থেমে নেই হেলাল প্রধান বাড়ির পাশের অন্য একটি জায়গা যাহার মৌজা: খর্গপুর খতিয়ান নং ৬৮৭ নামজারী মোকদ্দমা নং ৮৬২/২০১৮-১৯ইং দাগ নং – ১৩৫৬ শ্রেনী: নাল পরিমান ০.৫০০/- পাঁচশতক দলিল মূলে এবং দখলীয় মূলে মো: খলিলুর রহমানের স্ত্রী রাজীয়া খাতুন বৈধমালিক ও দখলকার বটে এই জায়গাটাও যবর দখলের জন্য যথেষ্টভাবে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন পাশাপাশী বিগত, ২২আগষ্ট ২০১৯ ইং প্রকাশিত দৈনিক চাঁদপুর কন্ঠ পত্রিকায় ভুল প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই কিন্তু কোন মাঠ পর্যায় সংবাদ কর্মীদের সংবাদ প্রকাশ করিতে হলে সরজমিনে গিয়ে সঠিক তদন্ত ও উভয় পক্ষের জবানবন্দি সহ এলাকার সচেতন মহলের কাছ থেকে সঠিক তথ্য মোতাবেক প্রকাশিত করা নৈতিক দায়িত্ব বলে শ্রেয় মনে করি। এ যাবৎকাল মো: হেলাল প্রধান ভিবিন্ন সময় গ্রাম্য শালিশ বৈঠককে এবং অত্র এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিদেরকে অবমাননা করে আসছেন।এরই মধ্যে মো: খলিলুর রহমান বিভিন্ন ভাবে একের পর এক ভোগান্তি ও হয়রানির শিকার সহ আতংকিত জীবন যাপন করে আসছেন। অতএব এই নাটকীয়তার শেষ কোথায় তাহা আমাদের জানা নেই।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত

সম্পত্তিগত বিষয়ের যের ধরে ভাতিজার হুমকির রেশানলে আতঙ্কিত আপন চাচা

আপডেট টাইম ০১:৩৫:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৯

ক্রাইম রিপোর্টারঃ মোঃ তপসিল হাছানঃ- সূত্রে জানা যায়, চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিন উপজেলার ২নং নায়েরগাঁও দক্ষিন ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড খর্গপুর গ্রামের প্রধানীয়া বাড়ীর মৃত: মো: চাঁনমিয়া প্রধানের চার ছেলে ছিলেন বটে, তন্মধ্যে বড় ছেলে মৃত: মো: ইউনুস প্রধান ওনার এক মাত্র পুত্র মো: মনির হোসেনকে (৩) তিন মাসের গর্ভকালীন রেখে পরলোকগমন করেন, যে কারণে শৈশব থেকে মো: মনির হোসেন মামার বাড়ী কুমিল্লা জেলা দাউদকান্দি উপজেলার চশই গ্রামে বড় হয়ে উঠেন, এমতাবস্থায় মো: মনির হোসেন বিশেষ কোন কারনে নগদ টাকার প্রয়োজন হওয়ায় তাহার ছোট চাচা তৎকালীন প্রবাসী মো: খলিলুর রহমানকে তাহার ওয়ারিশ মালিকানা সর্বমোট (১৫) পনের শতক জায়গা বিক্রয় করার প্রস্তাব করিলে, মো: খলিলুর রহমান বলেন যেহেতু আমার সেজু ভাই (২য় ভাই) ওনার কোন ছেলে নেই, কিন্তু মেঝো ভাই মরহুম ছিদ্দিকুর রহমান প্রধানের দুই ছেলে ০১। হুমায়ূন প্রধান ০২। হেলাল প্রধানদেরকে সাথে করে সুষম বন্টন মতে অর্ধেক ভাগে মো: মনির হোসেনের তৎকালীন জায়াগা বিক্রয়ের প্রস্তাবে সম্মতি জ্ঞাপন করেন এবং তৎকালীন মো: মনির হোসেন জায়গা বাবদ নগদ মোট ১৯৬০০০/-(এক লক্ষ ছিয়ানব্বই) হাজার টাকা গ্রহণ পূর্বক জায়গা ভোগদখলের সম্মতি জ্ঞাপন করেন। এমতাবস্থায় মো: খলিলুর রহমান নিজ বাড়ীতে এসে তাহার মেঝ ভাই মরহুম ছিদ্দিকুর রহমানের ছেলেদের সাথে ঘরোয়া ভাবে পারস্পরিক আলোচনার মধ্যে ভাতিজা মনির হোসেনের জায়গা বিক্রয়ের প্রস্তাবটি অবগত ও হারাহারী মোতাবেক উভয়ই চাচা ও ভাতিজা ০১। হুমায়ূন ০২। হেলাল প্রধান সহ প্রস্তাবিত জায়গা কিনার সিদ্ধান্তে একমত হন। তখন ছোট ভাতিজা মো: হেলাল প্রধানকে জায়গা রেজিষ্ট্রীর জন্য প্রস্তুুতি মূলক বৈধ কাগজ পত্রাদী প্রস্তুত করার দায়িত্ব অর্পন করেন। অতি বিস্বস্ততার ভিত্তিতে চাচা খলিলুর রহমানের নিকট থাকা কাগজ পত্রাদী সহ- ভাতিজা হেলাল প্রধানকে বুঝিয়ে দেন। কিন্তুু আমাদের ভাতিজা হেলাল প্রধান অতি গোপনীয় ভাবে মো: মনির হোসেনকে বুঝিয়ে লোভ দেখিয়ে পুরো(১৫)পনের শতক জায়গা তাহার একক নামে সাবকবলা রেজিষ্ট্রারী করেন, অতপর আপন চাচাসহ আপন বড় ভাই মো: হুমায়ূন বঞ্চিত হন, হলেন প্রতারনার স্বীকার। যে কারণে প্রায় দীর্ঘদিন যাবৎ হেলাল প্রধান জায়গা রেজিষ্ট্রারীর বিষয়টিও গোপন রাখেন। আকষ্মিকভাবে হঠাৎ করে কিছু ভাড়াটিয়া বখাটে গুন্ডা বাহিনীর দলবল নিয়ে হেলাল প্রধান তাহার আপন চাচা মো: খলিলুর রহমান প্রধানের বৈধ ওয়ারিশান সহ ক্রয়কৃত বৈধ সম্পত্তি সহ যবর দখলের প্রচেষ্টা চালায় জোর পূর্বক এবং বিভিন্ন গাছের ফল ছিড়ে নেয়, এমন তান্ডবলিলা দেখে চাচা খলিলুর রহামান প্রধান বাধাঁ দিতে গেলে তাকে প্রাননাশের হুমকি দেন। এমতাবস্থায় মো: খলিলুর রহমানের আত্মচিৎকার শুনে এলাকাবাসী ও আশেপাশের লোকজন, মো: হেলাল প্রধান সহ তাহার দল বলদের তান্ডব লিলার প্রতিবাদ করে। পাল্টা ধাওয়া দিলে তাহারা স্থান ত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং মো:খলিলুর রহমানকে তাহার নিজ বসত ঘর বাড়ী সহ এলাকা ছেড়ে দেওয়ার আল্টিমেটাম দেন। অন্যথায় তাকে সহ তাহার পরিবার এর সবাইকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যান। এমন অনাকাঙ্খিত ও আতংকিত ঘটনাবলী স্থানীয় ইউ পি সদস্য হাজী মো:জামাল হোসেন কে অবগত করেন, উক্ত বিষয়টি ইউপি সদস্য উপলব্দি করে, অত্র এলাকার গন্য মান্য ব্যক্তিদের সহোযোগিতা নিয়ে একত্রিত ও সম্মলিত ভাবে মিমাংষার লক্ষ্যে দিন ক্ষন ধার্য করে, উভয় পক্ষকে উপস্থীত হওয়ার নির্দেশ প্রধান করেন, নির্ধারিত সময়ে গঠনাস্থল, অতএব উভয় পক্ষের নিজ বাড়ীর আঙ্গিনায় ইউপি সদস্য সহ সকলের উপস্থিতিতে গ্রাম্য শালিশের গঠন করেন। যেখানে হেলাল প্রধান তাহার জায়গাদাতা মো: মনির হোসেন সহ আপন বড় ভাইকে ও উপস্থিত না রেখে পূনরায় ভড়াটিয়া গুন্ডা বাহিনীর একদল বখাটে ছেলেদের নিয়ে স¦-শরীরে উপস্থিত হন। স্থানীয় ইউপি সদস্য হাজী মো: জামাল হোসেনের দায়িত্বশীল উদ্বেগে অত্র এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ সকলের উপস্থিতিতে উভয় পক্ষের জবান বন্দি শুনে, পর্যালোচনা করে শান্তির লক্ষ্যে উপস্থিতি সকলের একমত পোষন করে একটি স্থায়ী সিদ্ধান্তে উপনিত হন। যাহা মো: খলিলুর রহমান কে, বাতিজা হেলাল প্রধান আড়াই শতক জায়গা ভিটা বাড়ীর মধ্যে থেকে সাব কবলা রেজিষ্ট্রী বাবদ দিয়ে দিবে। এই সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়ে উভয় পক্ষকে ভ্রাতœীত্ববোধ বজায় রেখে পূর্বের ন্যয় মিলেমিশে চলার আহবানপূর্বক সিদ্ধান্ত জানান, হেলাল প্রধান উক্ত সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়ে রেজিষ্ট্রি দেয়ার জন্য কিছুদিন সময় প্রার্থনা করেন, অতপর স্থানীয় ইউ পি সদস্য সহ অত্র এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মিলে (১৫) পনের দিন সময় ধার্য্য পূর্বক উক্ত শালিশ সমাপনী ঘোষনা করেন। অতপর সে নতুন করে কিছু অবাঞ্চিত বাহানা করে এবং অত্র এলাকায় গন্যমান্য ও জনপ্রতিনিধির শালীশি বৈঠকের সিদ্ধান্তকে তোয়াক্কা না করে নাটকীয় ভাবে মতলব (দ:) থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন। অতপর থানার তদন্ত অফিসার জনাব মো: ইব্রাহিম খলিল সাহেব, উক্ত থানার গোলঘরে , উভয় পক্ষের জবানবন্দীর ভিত্তিতে ও চাচা, ভাতিজার মধ্যে সমন্বয় করার প্রচেষ্টা করেন কিন্তু মো: হেলাল প্রধান উভয় পক্ষের উপস্থিতির মাধ্যমে যে সিদ্ধান্তে উপনিত হবে,তাহা মেনে নেওয়ার প্রস্তাব করেন। তদন্ত অফিসার মো: ইব্রাহিম খলিল সাহেব তাতে মো: হেলাল প্রধান উক্ত প্রস্তাবটি ডিনাই করেন, পরবর্তীতে সময় চাহিয়া ঐ স্থান থেকে উঠে আসেন। এরই মধ্যে দীর্ঘ্য দিনের সময়কে বিলম্ব করে পূনরায় মতলব (দ:) থানার আরেকটি সাধারন ডায়েরী রুজ করেন। শুধু তাতেই থেমে নেই হেলাল প্রধান বাড়ির পাশের অন্য একটি জায়গা যাহার মৌজা: খর্গপুর খতিয়ান নং ৬৮৭ নামজারী মোকদ্দমা নং ৮৬২/২০১৮-১৯ইং দাগ নং – ১৩৫৬ শ্রেনী: নাল পরিমান ০.৫০০/- পাঁচশতক দলিল মূলে এবং দখলীয় মূলে মো: খলিলুর রহমানের স্ত্রী রাজীয়া খাতুন বৈধমালিক ও দখলকার বটে এই জায়গাটাও যবর দখলের জন্য যথেষ্টভাবে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন পাশাপাশী বিগত, ২২আগষ্ট ২০১৯ ইং প্রকাশিত দৈনিক চাঁদপুর কন্ঠ পত্রিকায় ভুল প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই কিন্তু কোন মাঠ পর্যায় সংবাদ কর্মীদের সংবাদ প্রকাশ করিতে হলে সরজমিনে গিয়ে সঠিক তদন্ত ও উভয় পক্ষের জবানবন্দি সহ এলাকার সচেতন মহলের কাছ থেকে সঠিক তথ্য মোতাবেক প্রকাশিত করা নৈতিক দায়িত্ব বলে শ্রেয় মনে করি। এ যাবৎকাল মো: হেলাল প্রধান ভিবিন্ন সময় গ্রাম্য শালিশ বৈঠককে এবং অত্র এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিদেরকে অবমাননা করে আসছেন।এরই মধ্যে মো: খলিলুর রহমান বিভিন্ন ভাবে একের পর এক ভোগান্তি ও হয়রানির শিকার সহ আতংকিত জীবন যাপন করে আসছেন। অতএব এই নাটকীয়তার শেষ কোথায় তাহা আমাদের জানা নেই।