ঢাকা ০৫:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত রাঙ্গুনিয়ায় আ: লীগ নেতার মৃত্যুতে পররাষ্ট্র মন্ত্রীর শোক বরিশালে বৃষ্টি কামনায় নামাজ আদায়। রুপগঞ্জ শীতলক্ষ্যা নদী থেকে এক দুর্ধর্ষ ডাকাত ওমর ফারুক গ্রেফতার বানারীপাড়ায় কিশোরী অপহরণ করে ধর্ষণ। বাকেরগঞ্জ থেকে ধর্ষক গ্রেফতার। “কোলোরেক্টাল ক্যান্সার সচেতনতা ফোরামের আয়োজন করেছে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা” বরিশালে পথ শিশুদের সহযোগিতায় কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ। গজারিয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান দুই প্রতিষ্ঠান কে অর্থদন্ড টেকপাড়া ও ইয়াকুব নগরের অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্হদের মাঝে নগর অর্থ ও বস্ত্র বিতরণ বাস ও ফুটওভার ব্রিজ মুখোমুখি সংঘর্ষ

সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনে দেশের সবচেয়ে কম সহিংসতা : তথ্যমন্ত্রী 

মাসুদ হাসান রিদম :  তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এম.পি বলেছেন, সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কম সহিংসতা হয়েছে। যা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত, ইতিহাসে বিরল। কিন্তু নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে ড. কামাল হোসেন সংলাপ নামের ভাওতাবাজির কথা বলছেন।
আজ শনিবার সকাল ১১ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ২য় তলার জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সংগঠনের অনুষ্ঠানে
প্রধান অতিথির বক্তব্য ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।
ড. হাছান মাহমুদ বিএনপির উদ্দেশে বলেন, পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণ করুন এবং নেতৃত্বের পরিবর্তন করলে পরে এ পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণ হবে।শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বপ্নপূরণে এগিয়ে চলেছে। তার হাত ধরে বাংলাদেশ আজ অতিদরিদ্র থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত। এটি শেখ হাসিনার জাদুতে হয়েছে। একটি পক্ষ বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখে না, এর প্রশংসাও করতে জানে না। তারা বাংলাদেশের গণতন্ত্র নস্যাৎ করতে চায়। মনে রাখবেন বোমাবাজি করে ত্রাস করা যায়, ভোট পাওয়া যায় না। সবার আগে বিএনপির  নেতৃত্ব প্রয়োজন, তবেই জনগণ আপনাদের গ্রহণ করতে পারে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতা পূর্ণতা পায়নি, শূন্যতা অনুভব করেছিলো  দেশ। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরলেই এর পূর্ণতা আসে। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করে উন্নয়নের দিকে নিয়ে আসেন। কিন্তু ঘাতকরা সেই উন্নয়ন সহ্য করতে পারিনি। তারা জাতির পিতাকে হত্যা করে। তার কন্যা ক্ষমতায় এসে দরিদ্র রাষ্ট্রকে আজ মধ্যম আয়ের দেশে নিয়ে গেছেন।
হাছান মাহমুদ আরও বলেন, বিএনপি ও তাদের সহযোগী কিছু নেতার চিকিৎসা প্রয়োজন। তারা বহুল প্রশংসিত নির্বাচনে হেরে সংলাপের কথা বলছেন। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে এ ধরনের কথা বলছেন তারা। তাদের মানসিক ও শারীরিক চিকিৎসা দরকার।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতা পূর্ণতা পায়নি, শূন্যতা অনুভব করেছিলো  দেশ। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরলেই এর পূর্ণতা আসে। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করে উন্নয়নের দিকে নিয়ে আসেন। কিন্তু ঘাতকরা সেই উন্নয়ন সহ্য করতে পারিনি। তারা জাতির পিতাকে হত্যা করে। তার কন্যা ক্ষমতায় এসে দরিদ্র রাষ্ট্রকে আজ মধ্যম আয়ের দেশে নিয়ে গেছেন।
হাছান মাহমুদ এম.পি বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের ৪১ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, আমি তথ্যমন্ত্রী হিসেবে প্রথমেই এই সংগঠনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছি। কারণ এই সংগঠনের নেতাকর্মীরা সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা’র নেতৃত্বে রাজপথে থেকে প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
জোটের স্টিয়ারিং কমিটির সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য, খ্যাতিমান অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা’র পরিচালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, নগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, জোটের উপদেষ্টা সৈয়দ হাসান ইমাম, কার্যকরী সভাপতি অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান, জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা, কন্ঠশিল্পী রফিকুল আলম, সহ সভাপতি চিত্রনায়িকা ফারহানা আমিন নূতন, প্রচার সম্পাদক আক্তার হোসেন, সহ-সভাপতি রোকেয়া প্রাচী, যুগ্ম সম্পাদক অভিনেত্রী অরুনা বিশ^াস, অভিনেত্রী তারিন, কন্ঠশিল্পী এস.ডি রুবেল, চিত্রনায়িকা শাহানুর, জোটের সাংগঠনিক সম্পাদিকা টিভি উপস্থাপিকা মিসেস জেনিফার, কাজী আরিফ, মোহাম্মদ আজাদ খান, শাহ আলম, আক্তারুজ্জামান খোকা, রেহানা পারভীন, কুষ্টিয়া আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান বিটু, হাবিব উল্লাহ রিপন, বৃষ্টি রাণী সরকার প্রমুখ।
Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত

সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনে দেশের সবচেয়ে কম সহিংসতা : তথ্যমন্ত্রী 

আপডেট টাইম ০৯:৪৫:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জানুয়ারী ২০১৯
মাসুদ হাসান রিদম :  তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এম.পি বলেছেন, সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কম সহিংসতা হয়েছে। যা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত, ইতিহাসে বিরল। কিন্তু নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে ড. কামাল হোসেন সংলাপ নামের ভাওতাবাজির কথা বলছেন।
আজ শনিবার সকাল ১১ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ২য় তলার জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সংগঠনের অনুষ্ঠানে
প্রধান অতিথির বক্তব্য ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।
ড. হাছান মাহমুদ বিএনপির উদ্দেশে বলেন, পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণ করুন এবং নেতৃত্বের পরিবর্তন করলে পরে এ পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণ হবে।শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বপ্নপূরণে এগিয়ে চলেছে। তার হাত ধরে বাংলাদেশ আজ অতিদরিদ্র থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত। এটি শেখ হাসিনার জাদুতে হয়েছে। একটি পক্ষ বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখে না, এর প্রশংসাও করতে জানে না। তারা বাংলাদেশের গণতন্ত্র নস্যাৎ করতে চায়। মনে রাখবেন বোমাবাজি করে ত্রাস করা যায়, ভোট পাওয়া যায় না। সবার আগে বিএনপির  নেতৃত্ব প্রয়োজন, তবেই জনগণ আপনাদের গ্রহণ করতে পারে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতা পূর্ণতা পায়নি, শূন্যতা অনুভব করেছিলো  দেশ। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরলেই এর পূর্ণতা আসে। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করে উন্নয়নের দিকে নিয়ে আসেন। কিন্তু ঘাতকরা সেই উন্নয়ন সহ্য করতে পারিনি। তারা জাতির পিতাকে হত্যা করে। তার কন্যা ক্ষমতায় এসে দরিদ্র রাষ্ট্রকে আজ মধ্যম আয়ের দেশে নিয়ে গেছেন।
হাছান মাহমুদ আরও বলেন, বিএনপি ও তাদের সহযোগী কিছু নেতার চিকিৎসা প্রয়োজন। তারা বহুল প্রশংসিত নির্বাচনে হেরে সংলাপের কথা বলছেন। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে এ ধরনের কথা বলছেন তারা। তাদের মানসিক ও শারীরিক চিকিৎসা দরকার।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতা পূর্ণতা পায়নি, শূন্যতা অনুভব করেছিলো  দেশ। বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরলেই এর পূর্ণতা আসে। তিনি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠন করে উন্নয়নের দিকে নিয়ে আসেন। কিন্তু ঘাতকরা সেই উন্নয়ন সহ্য করতে পারিনি। তারা জাতির পিতাকে হত্যা করে। তার কন্যা ক্ষমতায় এসে দরিদ্র রাষ্ট্রকে আজ মধ্যম আয়ের দেশে নিয়ে গেছেন।
হাছান মাহমুদ এম.পি বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের ৪১ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, আমি তথ্যমন্ত্রী হিসেবে প্রথমেই এই সংগঠনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছি। কারণ এই সংগঠনের নেতাকর্মীরা সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা’র নেতৃত্বে রাজপথে থেকে প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
জোটের স্টিয়ারিং কমিটির সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য, খ্যাতিমান অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা’র পরিচালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, নগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, জোটের উপদেষ্টা সৈয়দ হাসান ইমাম, কার্যকরী সভাপতি অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান, জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা, কন্ঠশিল্পী রফিকুল আলম, সহ সভাপতি চিত্রনায়িকা ফারহানা আমিন নূতন, প্রচার সম্পাদক আক্তার হোসেন, সহ-সভাপতি রোকেয়া প্রাচী, যুগ্ম সম্পাদক অভিনেত্রী অরুনা বিশ^াস, অভিনেত্রী তারিন, কন্ঠশিল্পী এস.ডি রুবেল, চিত্রনায়িকা শাহানুর, জোটের সাংগঠনিক সম্পাদিকা টিভি উপস্থাপিকা মিসেস জেনিফার, কাজী আরিফ, মোহাম্মদ আজাদ খান, শাহ আলম, আক্তারুজ্জামান খোকা, রেহানা পারভীন, কুষ্টিয়া আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান বিটু, হাবিব উল্লাহ রিপন, বৃষ্টি রাণী সরকার প্রমুখ।