নিজস্ব প্রতিবেদক : জনগনের কাছে সাড়া পেয়ে সফলতার শীর্ষে চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম টুলু।২০১৬ সালে নির্বাচিত চেয়ারম্যান হয়ে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন এই চেয়ারম্যান। চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে থেকে রিসিকুল ইউনিয়নের সফল মানুষ হিসেবে আখ্যা পেয়েছেন এলাকার জনসাধারণের কাছে।তাঁর উন্নয়নের সমবন্টন এলাকাবাসীর হৃদয় কেড়েছে বলে জানিয়েছেন অনেকেই।হিন্দু, বোদ্ধ, মুসলিম, আদিবাসী সাঁওতাল সকলের ভাই হিসেবে ক্ষ্যাতি অর্জন করেছেন শহিদুল ইসলাম টুলু।ইউনিয়ন জুড়ে ভিজিএফ এ-র আওতায় ৫৮০০ জন, ভিজিডি এর আওতায় ২৬৫ জন, বয়ষ্ক ভাতা ভোগী ৮০০ জন, বিধবা ভাতা ভোগী ৪০০ জন, প্রতিবন্ধী ভাতা ভোগী ৬৮০ জন ও গর্ভবতী ভাতা ভোগী ৪০০ জন বলে জানিয়েছেন ঐ চেয়ারম্যান।
এছাড়াও ৭০টি পানির ট্যাংক স্থাপন করে আদিবাসী সংখ্যা লঘুদের পানির সমস্যাও দূর করেছেন তিনি। ইউনিয়ন জুড়ে ল্যাম্প লাইট, সৌরবিদ্যুত সহ আবাসন প্রকল্পের মাধ্যমে অসহায়ের পাশে দাড়িয়েন তিনি। ড্রেন, কালভার্ট, প্রটেকশন ওয়াল, ভূমিহীনদের আশ্রায়ন ও প্রার্থনা কেন্দ্র গুলোতে তার অনুদানের ছোঁয়া। রাস্তা ঘাট পাকাকরনেও চেয়ারম্যান্যানের বিকল্প নেই বলে জানিয়েছেন আদিবাসী এক ব্যাক্তি।
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার ৪ নং রিসিকুল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম টুলু।আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক নেতা হিসেবে তিনি সফল মানুষ। গ্রামের মানুষের সাথে মিলেমিশে খেলাধুলা ও পড়াশোনায় অসহায়দের পাশে দাড়ানো যেন তাঁর প্রতিদিনের ভাবনা।জনবান্ধন এমন চেয়ারম্যানই বারবার পাশে চান এলাকাবাসী বলে জানিয়েছেন অমৃত নামের এক ব্যাক্তি।
এলাকা ঘুরে জানা যায়, চেয়ারম্যান হিসেবে শহিদুল ইসলাম যোগ্য ব্যক্তিত্ব।তিনি উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেছেন মানুষের পাশে থেকে। ভিজিডি, ভিজিএফ চাল বিতরণে তাঁর সুনজর উপলব্ধি করেছেন এলাকার জনসাধারণ।
মোঃ সুজা জানান, আমরা শহিদুল ভাইয়ের মত একজন মানুষকে চেয়ারম্যান হিসেবে পেয়ে সত্যি গর্বিত।বর্তমান বাংলাদেশে এমন জনবান্ধব,কর্মীবান্ধব মানুষ,সফল রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হাতে গোনা কিছু।তাই আমরা আবারও শহিদুল ভাইকে পাশে চাই বন্ধু হিসেবে।
চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম টুলু বলেন, আমার উন্নয়ন সর্বত্রই। আমি কিছু বলতে চাই না।যদি আমি জনগনের জন্য ভাল কিছু করে থাকি জনগনই তার কথা বলবে। আপনি এলাকা ঘুরে দেখেন, যা দেখতে পাবেন তাই লিখবেন।