ঢাকা ০৫:৫২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
–অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। চট্টগ্রামে দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে-২ ঘণ্টার কর্মবিরতির ঘোষণা বিএমএর হকার আর যত্রতত্র আবর্জনা কমাতে অভিযানের ঘোষণা মেয়র রেজাউলের রামগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ২০২৪ অনুষ্ঠিত। অনার্স ফাইনাল পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন গজারিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে দিনভর গনসংযোগ ও লিফলেট বিতরন গজারিয়ায় নারী উদ্যোক্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত পুলিশের বিশেষ অভিযানে ভয়ঙ্কর ডাকাত সর্দার মামুন গ্রেফতার বগুড়ায় অবকাশ হোটেলে অবৈধ কাজে লিপ্ত থাকার অভিযোগে ৯ জন খরিদ্দারকে দুই দিনের কারাদণ্ড দিলেন আদালত নানা বাড়ি বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে কিশোর কিশোরীর মৃত্যু

রাজশাহী বাসীর বহুদিনের লালিত স্বপ্ন পূরন করেছে অপরাধ দমন সাইবার ক্রাইম ইউনিট

অনুপ কুমার রায় রাজশাহীঃ
রাজশাহী মেট্রোপলিটন (মহানগর) পুলিশের (আরএমপি) সাইবার ক্রাইম ইউনিট যাত্রা শুরুর পর থেকে অত্যন্ত দক্ষতা ও আন্তরিকতার সাথে ডিজিটাল মাধ্যমে সংগঠিত অপরাধ দমনে সফলতার সাক্ষর রেখে যাচ্ছে। সাইবার ক্রাইমে জড়িতদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে এই সাইবার ইউনিট রাজশাহীবাসীর লালিত স্বপ্ন পুরন করতে সক্ষম হয়েছে। আরএমপির কমিশনার হিসেবে ২০২০ সালের ১০ সেপ্টেম্বর যোগদান করেই সাইবার ক্রাইম ইউনিট গঠনের উদ্যোগ নেন আর এমপির সুযোগ্য পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক।
এরই অংশ হিসেবে ওই মাসের ১৭ সেপ্টেম্বর আরএমপির সদর দপ্তরে সাইবার ক্রাইম ইউনিটের উদ্বোধন করেন তিনি। যাত্রা শুরুর পর থেকে অসংখ্য জটিল ও ক্লুলেস ঘটনাগুলো উদঘাটন করে ভুক্তোভোগীদের সহায়তা দেয়ায় রাজশাহীবাসী আস্থার প্রতিষ্ঠানে পরিণত আরএমপির এই সাইবার ক্রাইম ইউনিট। সাইবার ক্রাইম ইউনিট প্রতিষ্ঠা, এর কার্যক্রম ও সফলতাসহ নগরীর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সার্বিক বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক।

আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক বলেন, রাজশাহীতে স্বতন্ত্র সাইবার ক্রাইম ইউনিট ছিল না। আমি যোগদানের পর সাংবাদিকদের দেওয়া প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন ও রাজশাহীবাসীর প্রত্যাশা পূরণে এ সাইবার ক্রাইম ইউনিট গঠন করি। এ ইউনিটের তত্ত্বাবধানে দক্ষ ও চৌকস পুলিশ অফিসারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে; যারা সাইবার ক্রাইম বিষয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। এছাড়া সাইবার ক্রাইম ইউনিটে সবধরনের লজিস্টিক সাপোর্টও রয়েছে। ফলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে অপরাধীকে খুঁজতে ও ধরতে কাজ করতে পারে এ ইউনিট।

তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে সাইবার ক্রাইম বেড়ে যাওয়ায় অসংখ্য মানুষ এর শিকার হচ্ছে। বিশেষ করে নারীরা বেশি শিকার হচ্ছে। এই ইউনিট গঠনের পর প্রচুর ভুক্তভোগী সেবা নিতে আসায় বিষয়টি আরও দৃশ্যমান হয়েছে।
তাই রাজশাহী মহানগরে যাতে কোনো ধরনের সাইবার ক্রাইম সংঘটিত হতে না পারে সেজন্য কাজ করছে আরএমপির সাইবার ক্রাইম ইউনিট। এছাড়া কোনো অপরাধ সংঘটিত হলে দ্রুত অপরাধীদের শনাক্ত করতেও কাজ করছে এ ইউনিট। বিশেষ করে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধ নিয়ে কাজ করছে সাইবার ক্রাইম ইউনিট। শুধু তাই নয়, বিকাশের টাকা, সাইবার বুলি, হ্যাকিং, নারীদের ছবি-ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছেড়ে দিয়ে হেও করা।

এমন অসংখ্য ঘটনার সমাধান করতে সক্ষম হয়েছি। একই সঙ্গে তদন্ত করে এসব বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এতে মানুষ বিশেষ করে নারীরা বেশি উপকৃত হচ্ছে, নিজেদের নিরাপদ অনুভব করছে। ফলে আরএমপির সাইবার ইউনিট রাজশাহীবাসীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছে।

আরএমপি কমিশনার বলেন, আমি আরএমপি কমিশনার হিসেবে যোগদানের পর রাজশাহীকে নিরপত্তার চাঁদরে ঢেকে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। সেক্ষেত্রে নগরীর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে নজরদারীর বিকল্প নেই। ফলে রাজশাহীকে নিরাপত্তার নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে নগরজুড়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে প্রায় তিন শতাধিক সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। এতে মহানগরীর নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নতির পাশাপাশি অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও অপরাধী শনাক্ত করা সহজ হয়েছে।
উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, চুরি যাওয়া শিশু উদ্ধার, অটোরিকশায় ফেলে যাওয়া তিন লাখ টাকা এবং ছিনতাই হওয়া ১৭টি স্বর্ণের বার ও ৬০ লাখ টাকাও সিসি টিভির ফুটেজের মাধ্যমেই উদ্ধার করা হয়েছে। একইসঙ্গে সেই ফুটেজ দেখে আমরা অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছি।

কিশোর অপরাধ ঠেকাতে দেশে প্রথমবারের মতো কিশোর গ্যাং সদস্যদের ডিজিটাল ডাটাবেজ তৈরি করেছে রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি)। এতে বখাটেপনা, ছিনতাই, ইভটিজিং, প্রতারণাসহ নানা অপরাধে যুক্ত ৫০০ কিশোরের তথ্য, ছবি ও মোবাইল ফোন নম্বরসহ অভিভাবকের তথ্যও সংরক্ষণ করা হয়েছে। কিশোরদের বিপথে গমন ঠেকাতে আরএমপির এই উদ্যোগ খুবই কার্যকরী বলে জানিয়েছেন আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক।
এদিকে, সাইবার ক্রাইম ইউনিটের প্রধান আরএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার উৎপল কুমার চৌধুরীও এসব বিষয় নিয়ে প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা বলেন।

তিনি বলেন, ফেসবুক হ্যাক, হয়রানিমূলক পোস্ট, হোয়াটসঅ্যাপ, ইমো, টুইটারসহ রাজশাহী মহানগরীর মধ্যে যত ধরনের ডিজিটাল ক্রাইম আছে প্রত্যেকটা বিষয় আমরা নজরদারি করছি। একইসঙ্গে প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্ত করে সংশ্লিষ্ট থানার মাধ্যমে আইনের আওতায় নিয়ে আসছি। সাইবার ক্রাইম প্রতিষ্ঠার পর থেকে অসংখ্য জটিল ও ক্লুলেস ঘটনাগুলো আমরা বের করতে সক্ষম হয়েছি।
আরএমপির সাইবার ক্রাইম ইউনিট সব সময় উন্মুক্ত করা আছে। যে কোনো মূহুর্তে যেকোনো ব্যক্তি অভিযোগ নিয়ে আসতে পারেন। এছাড়া আমাদের হট মেইল, হেল্প লাইন তথা হট লাইনও চালু আছে। আরএমপির কমিশনারের নির্দেশক্রমে আমরা সব সময় তৎপর আছি। আশা করছি ভবিষ্যতে মহানগরীর সাইবার ক্রাইম সম্পর্কিত যা কিছু ঘটবে সব কিছুই উদঘাটন করতে সক্ষম হবো।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

–অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

রাজশাহী বাসীর বহুদিনের লালিত স্বপ্ন পূরন করেছে অপরাধ দমন সাইবার ক্রাইম ইউনিট

আপডেট টাইম ১১:০২:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১

অনুপ কুমার রায় রাজশাহীঃ
রাজশাহী মেট্রোপলিটন (মহানগর) পুলিশের (আরএমপি) সাইবার ক্রাইম ইউনিট যাত্রা শুরুর পর থেকে অত্যন্ত দক্ষতা ও আন্তরিকতার সাথে ডিজিটাল মাধ্যমে সংগঠিত অপরাধ দমনে সফলতার সাক্ষর রেখে যাচ্ছে। সাইবার ক্রাইমে জড়িতদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনতে এই সাইবার ইউনিট রাজশাহীবাসীর লালিত স্বপ্ন পুরন করতে সক্ষম হয়েছে। আরএমপির কমিশনার হিসেবে ২০২০ সালের ১০ সেপ্টেম্বর যোগদান করেই সাইবার ক্রাইম ইউনিট গঠনের উদ্যোগ নেন আর এমপির সুযোগ্য পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক।
এরই অংশ হিসেবে ওই মাসের ১৭ সেপ্টেম্বর আরএমপির সদর দপ্তরে সাইবার ক্রাইম ইউনিটের উদ্বোধন করেন তিনি। যাত্রা শুরুর পর থেকে অসংখ্য জটিল ও ক্লুলেস ঘটনাগুলো উদঘাটন করে ভুক্তোভোগীদের সহায়তা দেয়ায় রাজশাহীবাসী আস্থার প্রতিষ্ঠানে পরিণত আরএমপির এই সাইবার ক্রাইম ইউনিট। সাইবার ক্রাইম ইউনিট প্রতিষ্ঠা, এর কার্যক্রম ও সফলতাসহ নগরীর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সার্বিক বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক।

আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক বলেন, রাজশাহীতে স্বতন্ত্র সাইবার ক্রাইম ইউনিট ছিল না। আমি যোগদানের পর সাংবাদিকদের দেওয়া প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন ও রাজশাহীবাসীর প্রত্যাশা পূরণে এ সাইবার ক্রাইম ইউনিট গঠন করি। এ ইউনিটের তত্ত্বাবধানে দক্ষ ও চৌকস পুলিশ অফিসারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে; যারা সাইবার ক্রাইম বিষয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। এছাড়া সাইবার ক্রাইম ইউনিটে সবধরনের লজিস্টিক সাপোর্টও রয়েছে। ফলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে অপরাধীকে খুঁজতে ও ধরতে কাজ করতে পারে এ ইউনিট।

তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে সাইবার ক্রাইম বেড়ে যাওয়ায় অসংখ্য মানুষ এর শিকার হচ্ছে। বিশেষ করে নারীরা বেশি শিকার হচ্ছে। এই ইউনিট গঠনের পর প্রচুর ভুক্তভোগী সেবা নিতে আসায় বিষয়টি আরও দৃশ্যমান হয়েছে।
তাই রাজশাহী মহানগরে যাতে কোনো ধরনের সাইবার ক্রাইম সংঘটিত হতে না পারে সেজন্য কাজ করছে আরএমপির সাইবার ক্রাইম ইউনিট। এছাড়া কোনো অপরাধ সংঘটিত হলে দ্রুত অপরাধীদের শনাক্ত করতেও কাজ করছে এ ইউনিট। বিশেষ করে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধ নিয়ে কাজ করছে সাইবার ক্রাইম ইউনিট। শুধু তাই নয়, বিকাশের টাকা, সাইবার বুলি, হ্যাকিং, নারীদের ছবি-ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছেড়ে দিয়ে হেও করা।

এমন অসংখ্য ঘটনার সমাধান করতে সক্ষম হয়েছি। একই সঙ্গে তদন্ত করে এসব বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এতে মানুষ বিশেষ করে নারীরা বেশি উপকৃত হচ্ছে, নিজেদের নিরাপদ অনুভব করছে। ফলে আরএমপির সাইবার ইউনিট রাজশাহীবাসীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছে।

আরএমপি কমিশনার বলেন, আমি আরএমপি কমিশনার হিসেবে যোগদানের পর রাজশাহীকে নিরপত্তার চাঁদরে ঢেকে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। সেক্ষেত্রে নগরীর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে নজরদারীর বিকল্প নেই। ফলে রাজশাহীকে নিরাপত্তার নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে নগরজুড়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে প্রায় তিন শতাধিক সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। এতে মহানগরীর নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নতির পাশাপাশি অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও অপরাধী শনাক্ত করা সহজ হয়েছে।
উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, চুরি যাওয়া শিশু উদ্ধার, অটোরিকশায় ফেলে যাওয়া তিন লাখ টাকা এবং ছিনতাই হওয়া ১৭টি স্বর্ণের বার ও ৬০ লাখ টাকাও সিসি টিভির ফুটেজের মাধ্যমেই উদ্ধার করা হয়েছে। একইসঙ্গে সেই ফুটেজ দেখে আমরা অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হয়েছি।

কিশোর অপরাধ ঠেকাতে দেশে প্রথমবারের মতো কিশোর গ্যাং সদস্যদের ডিজিটাল ডাটাবেজ তৈরি করেছে রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি)। এতে বখাটেপনা, ছিনতাই, ইভটিজিং, প্রতারণাসহ নানা অপরাধে যুক্ত ৫০০ কিশোরের তথ্য, ছবি ও মোবাইল ফোন নম্বরসহ অভিভাবকের তথ্যও সংরক্ষণ করা হয়েছে। কিশোরদের বিপথে গমন ঠেকাতে আরএমপির এই উদ্যোগ খুবই কার্যকরী বলে জানিয়েছেন আরএমপি কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক।
এদিকে, সাইবার ক্রাইম ইউনিটের প্রধান আরএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার উৎপল কুমার চৌধুরীও এসব বিষয় নিয়ে প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা বলেন।

তিনি বলেন, ফেসবুক হ্যাক, হয়রানিমূলক পোস্ট, হোয়াটসঅ্যাপ, ইমো, টুইটারসহ রাজশাহী মহানগরীর মধ্যে যত ধরনের ডিজিটাল ক্রাইম আছে প্রত্যেকটা বিষয় আমরা নজরদারি করছি। একইসঙ্গে প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্ত করে সংশ্লিষ্ট থানার মাধ্যমে আইনের আওতায় নিয়ে আসছি। সাইবার ক্রাইম প্রতিষ্ঠার পর থেকে অসংখ্য জটিল ও ক্লুলেস ঘটনাগুলো আমরা বের করতে সক্ষম হয়েছি।
আরএমপির সাইবার ক্রাইম ইউনিট সব সময় উন্মুক্ত করা আছে। যে কোনো মূহুর্তে যেকোনো ব্যক্তি অভিযোগ নিয়ে আসতে পারেন। এছাড়া আমাদের হট মেইল, হেল্প লাইন তথা হট লাইনও চালু আছে। আরএমপির কমিশনারের নির্দেশক্রমে আমরা সব সময় তৎপর আছি। আশা করছি ভবিষ্যতে মহানগরীর সাইবার ক্রাইম সম্পর্কিত যা কিছু ঘটবে সব কিছুই উদঘাটন করতে সক্ষম হবো।