ঢাকা ১১:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রাঙ্গুনিয়ায় নববর্ষ বৈশাখী উৎসবে জলকেলি ও বলি খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে বেলখাইন স্পোটিং ক্লাবের অলনাইট ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল সম্পন্ন বগুড়ায় চাঞ্চ্যল্যকর শিশু বন্ধনকে গলাকেটে হত্যার মূল রহস্য উদঘাটন গজারিয়ায় দুই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিরুল ইসলাম এর পক্ষে গনসংযোগ ও লিফলেট বিতরন প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনী সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা ও পুরুষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠান –অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। চট্টগ্রামে দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে-২ ঘণ্টার কর্মবিরতির ঘোষণা বিএমএর হকার আর যত্রতত্র আবর্জনা কমাতে অভিযানের ঘোষণা মেয়র রেজাউলের রামগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ২০২৪ অনুষ্ঠিত। অনার্স ফাইনাল পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

মেনিজিং কমিটি জমজমাট মিনি স্কুল ও দিনরাত কোচিং চেন্টারের বানিজ্য

সিনিয়ার রিপোর্টার মোঃ তপছিল হাছান ঃ নারায়নগঞ্জ পৌর সভায় ১১নং ওয়ার্ডের মুক্তি যোদ্ধা রোডে মেনেজিং কমিটির আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের মেনেজিং কমিটির মেম্বার মোঃ মামুন একাডেমী কোচিং সেন্টার জমজমাট রাত-দিন মিনি স্কুলের বানিজ্য। স্কুল – কলেজেরগুলোর শ্রেণীকক্ষে এখন পাঠ্যদান বলতে শ্রেণীকক্ষে উপস্থিতি, ৩০/৪০ মিনিটের গল্প-গুজব ছাড়া আর কিছুই নয়। এই ৩০/৪০ মিনিটের গল্পে ছাত্র/ছাত্রিদের কাছ থেকে ১৫০০-২৫০০/- টাকা মাসিক চাঁদা উত্তলন কর যাচ্ছে বগডিং কমিটি মামুন। শ্রেণীকক্ষে পাঠ্যবই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা না পেয়ে শিক্ষার্থীরা কোচিং সেন্টার আর প্রাইভেট স্যারের শরনাপন্ন হচ্ছে। আর দরিদ্র শিক্ষার্থীরা টাকা-পয়সার অভাবে হচ্ছে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত। সূত্রমতে, নারায়ণগঞ্জ জেলা পৌড়সভার ১১নং ওয়ার্ডের মধ্যে মুক্তি যোদ্ধা রোডে মামুন মিনি স্কুল এন্ড কোচিং সেন্টারে রাতদিন দির্ঘদিন খুটির জোরে চালিয়ে যাচ্ছে। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় কোন কারন ছারাই কোচিং বা কোন শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট না পড়ার কারণে তাকে প্রায়ই শিক্ষকের তিরস্কার শুনতে হয়। সংশ্লিষ্ট শিক্ষক ক্লাসে বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারনা না দিয়েই পড়া শিখে আসার দির্দেশ দেয়। কিন্তু কোন টিউটরের কাছে কিংবা কোন কোচিং সেন্টারে না যাওয়ার ফলে মোবারকের পক্ষে পড়া শিখে আসা সম্ভব নয়। মোবারক প্রতিবেদককে জানায়, কোন শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট টিউশনি না পড়ার কারণে সংশ্লিষ্ট অংক এবং ইরেজি বিষয়ের শিক্ষক সবার সামনে তিরস্কার করে। মোবারকের বাবা আলী আজম জানান, স্কুলের নিয়মিত বেতন, ফিসহ অন্যান্য চাঁদা দিচ্ছি, তবুও কেন শিক্ষকের কাছে বা কোন কোচিং সেন্টারে গিয়ে পড়তে হবে। নইলে ক্লাসে সহমপাঠীদের সামনে শিক্ষকদের তিরস্কার বা শাস্তি পেতে হয়, কেই পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয় আবার কেউবা স্থায়ীভাবে শিক্ষা কার্যক্রম থেকে ঝরে পড়ে। উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা কার্যক্রম এখন আর স্কুলের গন্ডির মধ্যে নেই। পরিস্থিতি এমন অবস্থায় গিয়ে দাঁিড়য়েছে, বছরের শুরতে সিলেবাস তৈরি, হাজিরা দেয়া, শিক্ষার্থীর হাজিরা নেয়া এবং পরীক্ষার আয়োজন করা ছাড়া স্কুলে শিক্ষকের আর কোন কাজ নেই। সরজমিনে গিয়ে নারায়নগঞ্জ জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শরিফুল ইসলাম বলে যে বাংলাদেশে কোন কোচিং বা মিনি স্কুল গুলো ও প্রাইভেট নিশিদ্ধ করা আছে। এই বিষয়গুলো সঠিক ভাবে গঠনাস্থল উল্লেখখিত করিয়া লেখার জন্য বলা হয়, তিনি আরো বলেন যে আমি এ বিষয়গুলো খতিয়ে দেখব বলে আসাস দেন ।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

রাঙ্গুনিয়ায় নববর্ষ বৈশাখী উৎসবে জলকেলি ও বলি খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে

মেনিজিং কমিটি জমজমাট মিনি স্কুল ও দিনরাত কোচিং চেন্টারের বানিজ্য

আপডেট টাইম ০৬:০৪:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ এপ্রিল ২০১৯

সিনিয়ার রিপোর্টার মোঃ তপছিল হাছান ঃ নারায়নগঞ্জ পৌর সভায় ১১নং ওয়ার্ডের মুক্তি যোদ্ধা রোডে মেনেজিং কমিটির আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের মেনেজিং কমিটির মেম্বার মোঃ মামুন একাডেমী কোচিং সেন্টার জমজমাট রাত-দিন মিনি স্কুলের বানিজ্য। স্কুল – কলেজেরগুলোর শ্রেণীকক্ষে এখন পাঠ্যদান বলতে শ্রেণীকক্ষে উপস্থিতি, ৩০/৪০ মিনিটের গল্প-গুজব ছাড়া আর কিছুই নয়। এই ৩০/৪০ মিনিটের গল্পে ছাত্র/ছাত্রিদের কাছ থেকে ১৫০০-২৫০০/- টাকা মাসিক চাঁদা উত্তলন কর যাচ্ছে বগডিং কমিটি মামুন। শ্রেণীকক্ষে পাঠ্যবই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা না পেয়ে শিক্ষার্থীরা কোচিং সেন্টার আর প্রাইভেট স্যারের শরনাপন্ন হচ্ছে। আর দরিদ্র শিক্ষার্থীরা টাকা-পয়সার অভাবে হচ্ছে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত। সূত্রমতে, নারায়ণগঞ্জ জেলা পৌড়সভার ১১নং ওয়ার্ডের মধ্যে মুক্তি যোদ্ধা রোডে মামুন মিনি স্কুল এন্ড কোচিং সেন্টারে রাতদিন দির্ঘদিন খুটির জোরে চালিয়ে যাচ্ছে। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় কোন কারন ছারাই কোচিং বা কোন শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট না পড়ার কারণে তাকে প্রায়ই শিক্ষকের তিরস্কার শুনতে হয়। সংশ্লিষ্ট শিক্ষক ক্লাসে বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারনা না দিয়েই পড়া শিখে আসার দির্দেশ দেয়। কিন্তু কোন টিউটরের কাছে কিংবা কোন কোচিং সেন্টারে না যাওয়ার ফলে মোবারকের পক্ষে পড়া শিখে আসা সম্ভব নয়। মোবারক প্রতিবেদককে জানায়, কোন শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট টিউশনি না পড়ার কারণে সংশ্লিষ্ট অংক এবং ইরেজি বিষয়ের শিক্ষক সবার সামনে তিরস্কার করে। মোবারকের বাবা আলী আজম জানান, স্কুলের নিয়মিত বেতন, ফিসহ অন্যান্য চাঁদা দিচ্ছি, তবুও কেন শিক্ষকের কাছে বা কোন কোচিং সেন্টারে গিয়ে পড়তে হবে। নইলে ক্লাসে সহমপাঠীদের সামনে শিক্ষকদের তিরস্কার বা শাস্তি পেতে হয়, কেই পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয় আবার কেউবা স্থায়ীভাবে শিক্ষা কার্যক্রম থেকে ঝরে পড়ে। উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা কার্যক্রম এখন আর স্কুলের গন্ডির মধ্যে নেই। পরিস্থিতি এমন অবস্থায় গিয়ে দাঁিড়য়েছে, বছরের শুরতে সিলেবাস তৈরি, হাজিরা দেয়া, শিক্ষার্থীর হাজিরা নেয়া এবং পরীক্ষার আয়োজন করা ছাড়া স্কুলে শিক্ষকের আর কোন কাজ নেই। সরজমিনে গিয়ে নারায়নগঞ্জ জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শরিফুল ইসলাম বলে যে বাংলাদেশে কোন কোচিং বা মিনি স্কুল গুলো ও প্রাইভেট নিশিদ্ধ করা আছে। এই বিষয়গুলো সঠিক ভাবে গঠনাস্থল উল্লেখখিত করিয়া লেখার জন্য বলা হয়, তিনি আরো বলেন যে আমি এ বিষয়গুলো খতিয়ে দেখব বলে আসাস দেন ।