ঢাকা ০১:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রাঙ্গুনিয়ায় নববর্ষ বৈশাখী উৎসবে জলকেলি ও বলি খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে বেলখাইন স্পোটিং ক্লাবের অলনাইট ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল সম্পন্ন বগুড়ায় চাঞ্চ্যল্যকর শিশু বন্ধনকে গলাকেটে হত্যার মূল রহস্য উদঘাটন গজারিয়ায় দুই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিরুল ইসলাম এর পক্ষে গনসংযোগ ও লিফলেট বিতরন প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনী সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা ও পুরুষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠান –অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। চট্টগ্রামে দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে-২ ঘণ্টার কর্মবিরতির ঘোষণা বিএমএর হকার আর যত্রতত্র আবর্জনা কমাতে অভিযানের ঘোষণা মেয়র রেজাউলের রামগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ২০২৪ অনুষ্ঠিত। অনার্স ফাইনাল পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

মেধার জোরে আমেরিকায় আসুন: ট্রাম্প

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক:   অভিবাসন নীতি নিয়ে নিজের কঠোর মনোভাবের জন্য বিশ্বের নানা প্রান্তে সমালোচিত হচ্ছেন ট্রাম্প। বিশেষ করে অবৈধ অভিবাসী বাবা-মায়ের থেকে তাদের সন্তানরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় দেশে-বিদেশে প্রবল নিন্দার ঝড় ওঠে।

এবার সেই অভিবাসন নীতি নিয়েই মুখ খুললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। জানালেন, তিনি চান অন্য দেশ থেকে যারা আমেরিকায় আসছেন বা আসতে চান, তারা মেধার ভিত্তিতে আসুন। অবৈধ ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে নয়। গতকাল রবিবার হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে তাঁর অভিবাসন নীতি নিয়ে সাংবাদিকরা নানা প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প জানান, মেধার জোরে আমেরিকায় কেউ থাকতে এলে তাতে তাঁর প্রশাসনের আপত্তি নেই।

তিনি বলেন,সীমান্ত নিয়ে আমি খুবই কড়া। সেটা সবাই জানে। আমরা চাই, বিদেশ থেকে এখানে যাঁরা আসবেন, তাঁরা বৈধ ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে আসবেন এবং মেধার ভিত্তিতে এ দেশে আসুন। আমরা যেটা চাই সেটা হল মেধা’। অর্থাৎ উচ্চশিক্ষিত এবং তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের দিকেই স্পষ্ট ইঙ্গিত করেছেন ট্রাম্প।

মার্কিন অর্থনীতির প্রশংসা করে ট্রাম্প বলেন, অর্থনৈতিক বিচারে বিশ্বের এক নম্বর দেশ এখন আমেরিকাই।

দীর্ঘ ৩৫ বছর পরে অনেক গাড়ি সংস্থা তাদের দেশে ব্যবসা করতে আসছে উল্লেখ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি চাই অনেক মানুষ এ দেশে এসে থাকুন। অনেক ভাল ভাল গাড়ির সংস্থা এ দেশে আসছে। ৩৫ বছর পরে এটা সম্ভব হয়েছে। উইসকনসিনে এমনই এক সংস্থা বিশাল কারখানা খুলছে। তাই আমরা চাই মেধার জোরে বিদেশ থেকে অনেকেই এখানে আসুন যারা আমাদের সাহায্য করতে পারবেন’।

সাক্ষাৎকারে তিনি আরও এক বার ‘চেন মাইগ্রেশন’ নীতির সমালোচনা করে বলেন, ‘এটা খুবই খারাপ একটা নীতি। অনেকেই আমার সঙ্গে সম্মত হবেন। এ দেশের বেশির ভাগ মানুষই বলবেন যে তারা চান না অপরাধীরা এ দেশে প্রবেশ করুক। যারা আমাদের কোনও সাহায্য করতে পারবে না। তাই আমি চাই কড়া অভিবাসন নীতি’।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

রাঙ্গুনিয়ায় নববর্ষ বৈশাখী উৎসবে জলকেলি ও বলি খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে

মেধার জোরে আমেরিকায় আসুন: ট্রাম্প

আপডেট টাইম ০৬:২০:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ অক্টোবর ২০১৮

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক:   অভিবাসন নীতি নিয়ে নিজের কঠোর মনোভাবের জন্য বিশ্বের নানা প্রান্তে সমালোচিত হচ্ছেন ট্রাম্প। বিশেষ করে অবৈধ অভিবাসী বাবা-মায়ের থেকে তাদের সন্তানরা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় দেশে-বিদেশে প্রবল নিন্দার ঝড় ওঠে।

এবার সেই অভিবাসন নীতি নিয়েই মুখ খুললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। জানালেন, তিনি চান অন্য দেশ থেকে যারা আমেরিকায় আসছেন বা আসতে চান, তারা মেধার ভিত্তিতে আসুন। অবৈধ ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে নয়। গতকাল রবিবার হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে তাঁর অভিবাসন নীতি নিয়ে সাংবাদিকরা নানা প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প জানান, মেধার জোরে আমেরিকায় কেউ থাকতে এলে তাতে তাঁর প্রশাসনের আপত্তি নেই।

তিনি বলেন,সীমান্ত নিয়ে আমি খুবই কড়া। সেটা সবাই জানে। আমরা চাই, বিদেশ থেকে এখানে যাঁরা আসবেন, তাঁরা বৈধ ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে আসবেন এবং মেধার ভিত্তিতে এ দেশে আসুন। আমরা যেটা চাই সেটা হল মেধা’। অর্থাৎ উচ্চশিক্ষিত এবং তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের দিকেই স্পষ্ট ইঙ্গিত করেছেন ট্রাম্প।

মার্কিন অর্থনীতির প্রশংসা করে ট্রাম্প বলেন, অর্থনৈতিক বিচারে বিশ্বের এক নম্বর দেশ এখন আমেরিকাই।

দীর্ঘ ৩৫ বছর পরে অনেক গাড়ি সংস্থা তাদের দেশে ব্যবসা করতে আসছে উল্লেখ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি চাই অনেক মানুষ এ দেশে এসে থাকুন। অনেক ভাল ভাল গাড়ির সংস্থা এ দেশে আসছে। ৩৫ বছর পরে এটা সম্ভব হয়েছে। উইসকনসিনে এমনই এক সংস্থা বিশাল কারখানা খুলছে। তাই আমরা চাই মেধার জোরে বিদেশ থেকে অনেকেই এখানে আসুন যারা আমাদের সাহায্য করতে পারবেন’।

সাক্ষাৎকারে তিনি আরও এক বার ‘চেন মাইগ্রেশন’ নীতির সমালোচনা করে বলেন, ‘এটা খুবই খারাপ একটা নীতি। অনেকেই আমার সঙ্গে সম্মত হবেন। এ দেশের বেশির ভাগ মানুষই বলবেন যে তারা চান না অপরাধীরা এ দেশে প্রবেশ করুক। যারা আমাদের কোনও সাহায্য করতে পারবে না। তাই আমি চাই কড়া অভিবাসন নীতি’।