বিজয়ের মাসে যখন মুক্তিযোদ্ধার সম্মান তূঙ্গে, তাঁরা প্রথম সারির নাগরিক হিসেবে সর্বনন্দিত, পরম পূজনীয়, অতি শ্রদ্ধাভাজন,নিজেকে গড়ে তুলেছেন স্ব মহিমায় ভাস্বর, যাদের প্রতি বাংলাদেশ ঋণী ,আমরা যাদের ঋণ শোধ করার সামর্থ রাখি না, ঠিক সেই মাসে (২২ ডিসেম্বার) মাতৃভূমির খবরের ডাক পরে একজন সনদ হারানো মুক্তিযোদ্ধার আক্ষেপের বাস্তব অভিজ্ঞতার বর্ননা শোনাতে।
শাহ আলম (বীর সৈনিক) ১১ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন ক্যাপ্টেন হামিদুল্লাহ্ র নেতৃত্বে। আন্ঞলিক অধিনায়ক মেজর আজিজুল হক, অধিনায়ক ছিলেন বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনীর স্বয়ং মুহাম্মদ আতাউল গণী ওসমানী।
দেশ রক্ষা বিভাগ থেকে স্বাধীনতা সংগ্রাম সনদপত্র তৎকালীন দেশ স্বাধীনের পর গাইবান্ধা আনসার ক্লাব থেকে তথা ক্যাম্প থেকে গ্রহন করেন। অতঃপর ১৯৭৬ সালের আনুমানিক ১৭ নভেম্বর উক্ত সনদপত্র ডিসি হেট কোয়ার্টার শাহজাহান সাহেবের সত্যায়নে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে কনেস্টবল পদে যোগদান করেন, তাঁর ব্যাচনাম্বার ৪৬৭৮।
মুক্তিযোদ্ধা শাহ আলম বর্তমানে রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার ১৭ নং ইমাদপূর ইউনিয়নে বসবাস করেন, যুদ্ধ এখন শুধুই তাঁর স্মৃতি।