আনোয়ার হোসাইন
রংপুর প্রতিনিধি
মুজিববর্ষে পুলিশ নীতি, জনসেবা আর সম্প্রীতি” স্লোগানকে সামনে রেখে বৈরাতী হাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উদ্দ্যগে কমিউনিটি পুলিশ ডে পালিত হয়।
কেন্দ্রের আয়ওতায় ১৬ নং মির্জাপুর এবং ১৭ নং ইমাদপুর ইউনিয়ন পরিষদে একযোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন দুই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সহ নেতৃস্থানীয় ব্যাক্তিবর্গ।সূচনালগ্নে থানার ইনচার্জ নজির হোসেন বক্তব্যে সাম্প্রতিক ঘটনাবলি উল্লেখ করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি বজায় রাখার আহবান জানান স্থানীয় মসজিদের ইমামগণ সহ অন্য সম্প্রদায়ের প্রতি।
জনগণের সঙ্গে পুলিশের আস্থার এক সেতুবন্ধন তৈরীতে সচেতন মহলের ভূমিকা অনষীকার্য দাবী করে এক সাথে সুন্দর সমাজ গড়ার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন।
জুয়া মাদক বাল্যবিবাহ দূরীকরনে সমাজকে সচেতন ও মুক্ত রাখার জন্য কমিউনিটি পুলিশিং এর অবদান হতে হবে সবচেয়ে বেশি বলে উল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য যে বর্তমান ইনচার্জ দ্বায়িত্ব গ্রহনের পর থেকে উক্ত ইউনিয়ন দুইটির সামাজিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আন্তরিকতার সাথে নিয়ন্ত্রণ রয়েছে বলে পরিলক্ষিত হয়। যদিও তিনি কৃতিত্ব দিতে চান দ্বায়িত্বরত অফিসারদের।
জুয়ার বিরুদ্ধে জিড়ো টলারেন্স নীতিতে সম্পূর্ণ স্বার্থকতার শিকড়ে পৌঁছাতে পারলেও জুয়াড়িরা সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন। তথা ৫ নং বালারহাট ইউনিয়ন পক্ষান্তরে গাইবান্ধার সুন্দরগ্জ থানার সীমানালগ্ম অবস্থানে। মির্জাপুর ইউনিয়নের আশিকুর নামের জনৈক ব্যাক্তির নেতৃত্বে জুয়ার আসর চলছে বলে একাধিক জুয়াড়ি নিশ্চিত করেছেন। স্ব স্ব ইউনিয়নের বিট পুলিশিং এ দ্বায় এড়াতে পারে না বলে মন্তব্য করেন সাবেক এক ইউপি সদস্য।
বাল্যবিবাহের পরিণতি উল্লেখ করে বক্তারা বলেন
ভুয়া জন্ম-নিবন্ধন সনদে নকল নিবন্ধন বইয়ে বিয়ে ‘রেজিস্ট্রি’ হচ্ছে আবার কারও নিবন্ধন ছাড়াই বিয়ে হচ্ছে। আশ্চর্যজনক ভাবে কাজীরা তাৎক্ষনিক
অস্বীকার করে যাচ্ছে অথচ পরিবারের দাবী তিনিই বিয়ে টা সম্পাদন করেছেন।