ঢাকা ১০:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রাঙ্গুনিয়ায় নববর্ষ বৈশাখী উৎসবে জলকেলি ও বলি খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে বেলখাইন স্পোটিং ক্লাবের অলনাইট ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল সম্পন্ন বগুড়ায় চাঞ্চ্যল্যকর শিশু বন্ধনকে গলাকেটে হত্যার মূল রহস্য উদঘাটন গজারিয়ায় দুই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিরুল ইসলাম এর পক্ষে গনসংযোগ ও লিফলেট বিতরন প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনী সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা ও পুরুষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠান –অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। চট্টগ্রামে দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে-২ ঘণ্টার কর্মবিরতির ঘোষণা বিএমএর হকার আর যত্রতত্র আবর্জনা কমাতে অভিযানের ঘোষণা মেয়র রেজাউলের রামগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ২০২৪ অনুষ্ঠিত। অনার্স ফাইনাল পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

মানুষ এখন সত্যিকারের স্বাধীনতা ভোগ করছে: প্রধানমন্ত্রী

ফাইল ছবি

মাতৃভূমির খবর ডেস্কঃ  আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০০৮-১৯ পর্যন্ত মানুষ সত্যিকারের স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছে। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশ। ৪১ সালে এ দেশ উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হবে সে লক্ষ্যে কাজ করতে তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান। গতকাল রোববার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

আরো পড়ুন: আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন ড. ইউনূস

তিনি বলেন, দেশ উন্নয়নের যে গতিতে চলছে সে গতি যেন অব্যাহত থাকে। জনগণকে সে খেয়াল রাখতে হবে। বাংলাদেশ যেন আর খুনিদের রাজত্ব না হয়। যারা খুনি, সন্ত্রাসী, মুক্তিযোদ্ধা হত্যাকারী তাদের হাতে যেন ক্ষমতা না যায়।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ দীর্ঘদিন ক্ষমতায় আছে বলেই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রয়েছে। মানুষের খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থানসহ সব ব্যবস্থা আমরা করছি। ২০০৮-১৯ পর্যন্ত মানুষ সত্যিকারের স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছে। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশ। ৪১ সালে এ দেশ উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হবে সে লক্ষ্যে কাজ করতে তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৫ আগস্ট যখন বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল তখন অনেকে ভেবেছে পরিবারকে নিঃশেষ করার জন্যই এ হত্যাকাণ্ড। কিন্তু ৩ নভেম্বর যখন জেলখানায় চার নেতাকে হত্যা হলো হলো তখন বাংলার মানুষ পরিষ্কারভাবে বুঝতে পেরেছিল এটা স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত শক্তির কাজ।

সভায় অন্যের মধ্যে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, আওয়ামী লীগের প্রেসিাডয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম, অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, কেন্দ্রীয় নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, শিক্ষাবিদ আনিসুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি একেএম রহমতুল্লাহ, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

রাঙ্গুনিয়ায় নববর্ষ বৈশাখী উৎসবে জলকেলি ও বলি খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে

মানুষ এখন সত্যিকারের স্বাধীনতা ভোগ করছে: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম ১০:১৯:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ নভেম্বর ২০১৯

মাতৃভূমির খবর ডেস্কঃ  আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০০৮-১৯ পর্যন্ত মানুষ সত্যিকারের স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছে। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশ। ৪১ সালে এ দেশ উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হবে সে লক্ষ্যে কাজ করতে তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান। গতকাল রোববার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

আরো পড়ুন: আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন ড. ইউনূস

তিনি বলেন, দেশ উন্নয়নের যে গতিতে চলছে সে গতি যেন অব্যাহত থাকে। জনগণকে সে খেয়াল রাখতে হবে। বাংলাদেশ যেন আর খুনিদের রাজত্ব না হয়। যারা খুনি, সন্ত্রাসী, মুক্তিযোদ্ধা হত্যাকারী তাদের হাতে যেন ক্ষমতা না যায়।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই শহীদদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ দীর্ঘদিন ক্ষমতায় আছে বলেই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রয়েছে। মানুষের খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থানসহ সব ব্যবস্থা আমরা করছি। ২০০৮-১৯ পর্যন্ত মানুষ সত্যিকারের স্বাধীনতার সুফল ভোগ করছে। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশ। ৪১ সালে এ দেশ উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হবে সে লক্ষ্যে কাজ করতে তিনি সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৫ আগস্ট যখন বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল তখন অনেকে ভেবেছে পরিবারকে নিঃশেষ করার জন্যই এ হত্যাকাণ্ড। কিন্তু ৩ নভেম্বর যখন জেলখানায় চার নেতাকে হত্যা হলো হলো তখন বাংলার মানুষ পরিষ্কারভাবে বুঝতে পেরেছিল এটা স্বাধীনতা বিরোধী পরাজিত শক্তির কাজ।

সভায় অন্যের মধ্যে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, আওয়ামী লীগের প্রেসিাডয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম, অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, কেন্দ্রীয় নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, শিক্ষাবিদ আনিসুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি একেএম রহমতুল্লাহ, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ।