ঢাকা ০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
–অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। চট্টগ্রামে দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে-২ ঘণ্টার কর্মবিরতির ঘোষণা বিএমএর হকার আর যত্রতত্র আবর্জনা কমাতে অভিযানের ঘোষণা মেয়র রেজাউলের রামগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ২০২৪ অনুষ্ঠিত। অনার্স ফাইনাল পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন গজারিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে দিনভর গনসংযোগ ও লিফলেট বিতরন গজারিয়ায় নারী উদ্যোক্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত পুলিশের বিশেষ অভিযানে ভয়ঙ্কর ডাকাত সর্দার মামুন গ্রেফতার বগুড়ায় অবকাশ হোটেলে অবৈধ কাজে লিপ্ত থাকার অভিযোগে ৯ জন খরিদ্দারকে দুই দিনের কারাদণ্ড দিলেন আদালত নানা বাড়ি বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে কিশোর কিশোরীর মৃত্যু

মাধবপুরে ঝুকিপূর্ণ ব্রীজ দিয়ে হাসপাতাল যাতায়াত করছে এম্বুলেন্স।

লিটন পাঠান, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের মাধবপুরে পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডে মাধবপুর সদর হাসপাতাল যাওয়ার জন্য একমাত্র ব্রীজটি যাতায়াতের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়া জন্য একমাত্র ব্রীজ হচ্ছে এই ব্রীজটি।দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালে যাওয়ার জন্য মাধবপুর উপজেলা কমপ্লেক্সের ভীতরের রাস্তাটি ব্যবহার করা হতো।কিন্তু কিছুদিন পূর্বে উপজেলা কমপ্লেক্সের নিরাপত্তার স্বার্থে রাস্তাটি বন্ধ করে দেয়া হয়।ফলে রোগী নিয়ে হাসপাতাল যাওয়ার জন্য মাধবপুর বাজারে নতুনভাবে নির্মিত (মাধবপুর-নাসিরনগর) রাস্তাটি ব্যবহার করতে হচ্ছে ভুক্তভোগীদের।

নির্মিত রাস্তা দিয়ে হাসপাতাল যাওয়ার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ একমাত্র ব্রীজটির উপর দিয়ে যেতে হয়।ব্রীজটি খুবই সরু হওয়ায় একসাথে দুইটি গাড়ী চলাচল করতে পারে না।একটি গাড়ি পাস হওয়ার পর আরেকটি পাস হতে হয়।যার ফলে অনেক ইমার্জেন্সি রোগী নিয়ে হাসপাতাল যেতে বাধাগ্রস্ত হয়।দীর্ঘদিন পূর্বে ব্রীজটি নির্মিত হওয়ায় ব্রীজের পাশের রেলিংগুলো ভেঙ্গে গেছে।ব্রীজের নীচের পিলারগুলোও ভেঙ্গে পরে যাচ্ছে।মাধবপুর সদর হাসপাতালে যাওয়ার জন্য আর অন্য কোন রাস্তা বা ব্রীজ না থাকায় বাধ্য হয়েই ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজ দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাসহ আশপাশের এলাকাবাসীর।ব্রীজটি পূর্ণ নির্মাণ না করলে ভোগান্তি চরম পর্যায়ে পৌছে যাবে বলে স্থানীয়রা জানান।স্থানীয় বাসিন্দারা জানান,ব্রীজটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।হাসপাতালে যাওয়ার জন্য একমাত্র ব্রীজ এটি।কিন্তু ব্রীজটি সরু ও জীর্ণশীর্ণ হওয়ার কারনে ঝঁকি নিয়ে চলাচল করছে।ব্রীজটি খুব শীগ্রই পূর্ণ নির্মাণ না করা হলে ঘটে যেতে পারে অনেক বড় ধরনের দুর্ঘটনা।

ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজটির ব্যাপারে মাধবপুর উপজেলার পঃপঃ কর্মকর্তা ইশতিয়াক মামুন বলেন,ব্রীজটি দ্রুত নির্মাণ করা প্রয়োজন।হাসপাতালে আসার জন্য এটিই একমাত্র ব্রীজ।রোগী নিয়ে হাসপাতাল আসতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়।পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যান কে অবগত করেছি উনারা যেনো ব্রীজটির দিকে সুনজর দেন।এই ব্যাপারে স্থানীয় ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ জহিরুল ইসলাম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমরা ইতিমধ্যে ব্রীজটি পূর্ণ নির্মাণের জন্য প্রস্তাব দিয়েছি।সরকারি প্রজেক্ট পাওয়া গেলে খুব তাড়াতাড়ি নির্মাণ করা যাবে।ব্রীজটি পূর্ন নির্মানের ব্যাপারে পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মোঃসহিদুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমরা এমজিএসপি প্রজেক্টের আওতায় উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রস্তাব পাঠিয়েছি।

উর্ধতন কর্তৃপক্ষ থেকে প্রজেক্টটি অনুমোদিত হওয়ার পরই আমরা ব্রীজটি নির্মাণ করতে পারবো।উপজেলা সদরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই ব্রীজটি পূর্ণ নির্মাণ করা হবে কিনা এই ব্যাপারে মাধবপুর পৌরসভার মেয়র মোঃ হাবিবুর রহমান মানিক জানান,আমরা ব্রীজের নিচ দিয়ে প্রবাহিত খালের মাঝে ড্রেইন নির্মাণ করার জন্য উদ্দোগ নিয়েছি। ইতিমধ্যে এমজিএসপি প্রকল্পের আওতায় প্রস্তাব পাঠিয়েছি। প্রস্তাবটি পাশ হলেই ড্রেইনের সাথে ব্রীজটি পূর্ণ নির্মাণ করা হবে যদি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দ্রুত প্রস্তাব অনুমোদন করেন তাহলে আমরা খুব দ্রুতই ব্রীজ নির্মানের কাজ শুরু করতে পারবো।

মাধবপুরে চলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি।

লিটন পাঠান, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে দীর্ঘ দেড় বছর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ঘোষণা এসেছে। এতে স্বস্তি ফিরেছে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে। বিদ্যালয় খোলার প্রস্তুতি হিসেবে মাধবপুরের বিদ্যালয়গুলোতে এখন চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ সরেজমিনে দেখা গেছে।

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার ১৪৯টি সরকারি প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা শ্রেণীকক্ষ, বেঞ্চসহ আসবাবপত্র পরিষ্কার করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এছাড়াও বিদ্যালয়ের আশপাশ ও মাঠে জমে থাকা আগাছাও পরিষ্কার করতে দেখা গেছে। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে রঙ্গের কাজ করতেও দেখা যায়।

চৌমুহনী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর বাবা আউশ মিয়া বলেন, করোনার কারণে সব স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় ছাত্র-ছাত্রীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তারা বাড়িতে মোবাইলে নানা ধরনের গেমে আসক্তি হয়ে গেছে। এসব গেম খেলা থেকে তাদের যদি দ্রুত সরিয়ে আনা না যায়, তাহলে শিক্ষার্থীরা আরও ধ্বংসের পথে চলে যাবে।

দেবীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইস্কান্দার মীর্জা ফারুক জানান, সরকারের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার এমন সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই। তবে দীর্ঘ ১৮ মাস শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় অনেক শিক্ষার্থী ঝরে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যেসব শিক্ষার্থী পঞ্চম শ্রেণিতে পড়তো তারা অনেকে কাজে লিপ্ত হয়ে গেছে। তিনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর শিক্ষকদের শিক্ষার্থীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে স্কুল মুখী করার পরামর্শ দেন।

এ বিষয়ে মাধবপুর উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা রফিকুল নাজিম বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ঘোষণা শুনে উপজেলার ১৪৯ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এরই মধ্যে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ শুরু হয়েছে। শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে মাধবপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান বলেন, প্রতিষ্ঠান খোলার পরে কতজন শিক্ষার্থী ঝরে গেছে তার সঠিক তথ্য জানা যাবে।

হবিগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক।

লিটন পাঠান, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
হবিগঞ্জ জেলা পুলিশের আয়োজিত মাসিক মানদন্ড কল্যাণ সভায় শ্রেষ্ঠ মনোনিত হলেন ওসি মোঃ আব্দুল রাজ্জাক মাধবপুর থানা৷ বুধবার (৮ সেপ্টেম্বর) ২১ ইং সকাল ১১ ঘঠিকানায় সভার কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে।
হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলীর নেতৃত্বে জেলার বিভিন্ন থানার অফিসার ইনচার্জ গণদের সাথে দুর্নীতি মুক্ত ও মাদক মুক্ত করা সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয় উক্ত সভায় হবিগঞ্জ জেলায়।

দ্বিতীয় বারের মতো শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে সম্মাননা ক্রেস্ট উপহার পেলেন মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক।
জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ কে সম্মাননা ক্রেস্ট উপহার তুলে দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলী সহ আইন শৃঙ্খলা বাহিনী পুলিশ সদস্যগন এ ব্যাপারে মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, উপজেলার কুখ্যাত চোর-ডাকাত,মাদক ব্যাবসায়ী এবং বিভিন্ন ধরনের অপরাধী কোন ধরনের ছাড় পাচ্ছেনা।

সে দিকে সকল ধরনের অপরাধীকে পাকড়াও করে আইনের হাতে সোপর্দ করা হচ্ছে।অত্র উপজেলার সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের সহযোগিতায় মাধবপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানের দাঙ্গা,মাদক ও সকল ধরনের অপরাধ থেকে মুক্ত করে একটি শান্তির জনপদ হিসেবে স্থাপন করতে আমাদের মাধবপুর থানা পুলিশের বিভিন্ন টিম দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন যে,কোন ভালো কাজে পুরস্কারপ্রাপ্তি অবশ্যই কাজের স্পৃহা বাড়িয়ে তুলে।আমরা আনন্দিত এবং আমাদের সুয

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

–অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

মাধবপুরে ঝুকিপূর্ণ ব্রীজ দিয়ে হাসপাতাল যাতায়াত করছে এম্বুলেন্স।

আপডেট টাইম ০৬:০৩:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১

লিটন পাঠান, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের মাধবপুরে পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডে মাধবপুর সদর হাসপাতাল যাওয়ার জন্য একমাত্র ব্রীজটি যাতায়াতের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়া জন্য একমাত্র ব্রীজ হচ্ছে এই ব্রীজটি।দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালে যাওয়ার জন্য মাধবপুর উপজেলা কমপ্লেক্সের ভীতরের রাস্তাটি ব্যবহার করা হতো।কিন্তু কিছুদিন পূর্বে উপজেলা কমপ্লেক্সের নিরাপত্তার স্বার্থে রাস্তাটি বন্ধ করে দেয়া হয়।ফলে রোগী নিয়ে হাসপাতাল যাওয়ার জন্য মাধবপুর বাজারে নতুনভাবে নির্মিত (মাধবপুর-নাসিরনগর) রাস্তাটি ব্যবহার করতে হচ্ছে ভুক্তভোগীদের।

নির্মিত রাস্তা দিয়ে হাসপাতাল যাওয়ার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ একমাত্র ব্রীজটির উপর দিয়ে যেতে হয়।ব্রীজটি খুবই সরু হওয়ায় একসাথে দুইটি গাড়ী চলাচল করতে পারে না।একটি গাড়ি পাস হওয়ার পর আরেকটি পাস হতে হয়।যার ফলে অনেক ইমার্জেন্সি রোগী নিয়ে হাসপাতাল যেতে বাধাগ্রস্ত হয়।দীর্ঘদিন পূর্বে ব্রীজটি নির্মিত হওয়ায় ব্রীজের পাশের রেলিংগুলো ভেঙ্গে গেছে।ব্রীজের নীচের পিলারগুলোও ভেঙ্গে পরে যাচ্ছে।মাধবপুর সদর হাসপাতালে যাওয়ার জন্য আর অন্য কোন রাস্তা বা ব্রীজ না থাকায় বাধ্য হয়েই ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজ দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাসহ আশপাশের এলাকাবাসীর।ব্রীজটি পূর্ণ নির্মাণ না করলে ভোগান্তি চরম পর্যায়ে পৌছে যাবে বলে স্থানীয়রা জানান।স্থানীয় বাসিন্দারা জানান,ব্রীজটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।হাসপাতালে যাওয়ার জন্য একমাত্র ব্রীজ এটি।কিন্তু ব্রীজটি সরু ও জীর্ণশীর্ণ হওয়ার কারনে ঝঁকি নিয়ে চলাচল করছে।ব্রীজটি খুব শীগ্রই পূর্ণ নির্মাণ না করা হলে ঘটে যেতে পারে অনেক বড় ধরনের দুর্ঘটনা।

ঝুঁকিপূর্ণ ব্রীজটির ব্যাপারে মাধবপুর উপজেলার পঃপঃ কর্মকর্তা ইশতিয়াক মামুন বলেন,ব্রীজটি দ্রুত নির্মাণ করা প্রয়োজন।হাসপাতালে আসার জন্য এটিই একমাত্র ব্রীজ।রোগী নিয়ে হাসপাতাল আসতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়।পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যান কে অবগত করেছি উনারা যেনো ব্রীজটির দিকে সুনজর দেন।এই ব্যাপারে স্থানীয় ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ জহিরুল ইসলাম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমরা ইতিমধ্যে ব্রীজটি পূর্ণ নির্মাণের জন্য প্রস্তাব দিয়েছি।সরকারি প্রজেক্ট পাওয়া গেলে খুব তাড়াতাড়ি নির্মাণ করা যাবে।ব্রীজটি পূর্ন নির্মানের ব্যাপারে পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী মোঃসহিদুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমরা এমজিএসপি প্রজেক্টের আওতায় উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রস্তাব পাঠিয়েছি।

উর্ধতন কর্তৃপক্ষ থেকে প্রজেক্টটি অনুমোদিত হওয়ার পরই আমরা ব্রীজটি নির্মাণ করতে পারবো।উপজেলা সদরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই ব্রীজটি পূর্ণ নির্মাণ করা হবে কিনা এই ব্যাপারে মাধবপুর পৌরসভার মেয়র মোঃ হাবিবুর রহমান মানিক জানান,আমরা ব্রীজের নিচ দিয়ে প্রবাহিত খালের মাঝে ড্রেইন নির্মাণ করার জন্য উদ্দোগ নিয়েছি। ইতিমধ্যে এমজিএসপি প্রকল্পের আওতায় প্রস্তাব পাঠিয়েছি। প্রস্তাবটি পাশ হলেই ড্রেইনের সাথে ব্রীজটি পূর্ণ নির্মাণ করা হবে যদি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দ্রুত প্রস্তাব অনুমোদন করেন তাহলে আমরা খুব দ্রুতই ব্রীজ নির্মানের কাজ শুরু করতে পারবো।

মাধবপুরে চলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি।

লিটন পাঠান, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে দীর্ঘ দেড় বছর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ঘোষণা এসেছে। এতে স্বস্তি ফিরেছে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে। বিদ্যালয় খোলার প্রস্তুতি হিসেবে মাধবপুরের বিদ্যালয়গুলোতে এখন চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ সরেজমিনে দেখা গেছে।

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার ১৪৯টি সরকারি প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা শ্রেণীকক্ষ, বেঞ্চসহ আসবাবপত্র পরিষ্কার করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এছাড়াও বিদ্যালয়ের আশপাশ ও মাঠে জমে থাকা আগাছাও পরিষ্কার করতে দেখা গেছে। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে রঙ্গের কাজ করতেও দেখা যায়।

চৌমুহনী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর বাবা আউশ মিয়া বলেন, করোনার কারণে সব স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় ছাত্র-ছাত্রীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তারা বাড়িতে মোবাইলে নানা ধরনের গেমে আসক্তি হয়ে গেছে। এসব গেম খেলা থেকে তাদের যদি দ্রুত সরিয়ে আনা না যায়, তাহলে শিক্ষার্থীরা আরও ধ্বংসের পথে চলে যাবে।

দেবীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইস্কান্দার মীর্জা ফারুক জানান, সরকারের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার এমন সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাই। তবে দীর্ঘ ১৮ মাস শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় অনেক শিক্ষার্থী ঝরে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যেসব শিক্ষার্থী পঞ্চম শ্রেণিতে পড়তো তারা অনেকে কাজে লিপ্ত হয়ে গেছে। তিনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর শিক্ষকদের শিক্ষার্থীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে স্কুল মুখী করার পরামর্শ দেন।

এ বিষয়ে মাধবপুর উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা রফিকুল নাজিম বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ঘোষণা শুনে উপজেলার ১৪৯ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এরই মধ্যে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ শুরু হয়েছে। শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে মাধবপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান বলেন, প্রতিষ্ঠান খোলার পরে কতজন শিক্ষার্থী ঝরে গেছে তার সঠিক তথ্য জানা যাবে।

হবিগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক।

লিটন পাঠান, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
হবিগঞ্জ জেলা পুলিশের আয়োজিত মাসিক মানদন্ড কল্যাণ সভায় শ্রেষ্ঠ মনোনিত হলেন ওসি মোঃ আব্দুল রাজ্জাক মাধবপুর থানা৷ বুধবার (৮ সেপ্টেম্বর) ২১ ইং সকাল ১১ ঘঠিকানায় সভার কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে।
হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলীর নেতৃত্বে জেলার বিভিন্ন থানার অফিসার ইনচার্জ গণদের সাথে দুর্নীতি মুক্ত ও মাদক মুক্ত করা সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয় উক্ত সভায় হবিগঞ্জ জেলায়।

দ্বিতীয় বারের মতো শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে সম্মাননা ক্রেস্ট উপহার পেলেন মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক।
জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ কে সম্মাননা ক্রেস্ট উপহার তুলে দেওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলী সহ আইন শৃঙ্খলা বাহিনী পুলিশ সদস্যগন এ ব্যাপারে মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, উপজেলার কুখ্যাত চোর-ডাকাত,মাদক ব্যাবসায়ী এবং বিভিন্ন ধরনের অপরাধী কোন ধরনের ছাড় পাচ্ছেনা।

সে দিকে সকল ধরনের অপরাধীকে পাকড়াও করে আইনের হাতে সোপর্দ করা হচ্ছে।অত্র উপজেলার সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের সহযোগিতায় মাধবপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানের দাঙ্গা,মাদক ও সকল ধরনের অপরাধ থেকে মুক্ত করে একটি শান্তির জনপদ হিসেবে স্থাপন করতে আমাদের মাধবপুর থানা পুলিশের বিভিন্ন টিম দিনরাত কাজ করে যাচ্ছে। তিনি আরো বলেন যে,কোন ভালো কাজে পুরস্কারপ্রাপ্তি অবশ্যই কাজের স্পৃহা বাড়িয়ে তুলে।আমরা আনন্দিত এবং আমাদের সুয