ঢাকা ০৯:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
–অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। চট্টগ্রামে দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে-২ ঘণ্টার কর্মবিরতির ঘোষণা বিএমএর হকার আর যত্রতত্র আবর্জনা কমাতে অভিযানের ঘোষণা মেয়র রেজাউলের রামগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী ২০২৪ অনুষ্ঠিত। অনার্স ফাইনাল পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন গজারিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে দিনভর গনসংযোগ ও লিফলেট বিতরন গজারিয়ায় নারী উদ্যোক্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত পুলিশের বিশেষ অভিযানে ভয়ঙ্কর ডাকাত সর্দার মামুন গ্রেফতার বগুড়ায় অবকাশ হোটেলে অবৈধ কাজে লিপ্ত থাকার অভিযোগে ৯ জন খরিদ্দারকে দুই দিনের কারাদণ্ড দিলেন আদালত নানা বাড়ি বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে কিশোর কিশোরীর মৃত্যু

মতলব উত্তরে মায়া বীর বিক্রম সড়কে অবৈধ ভাবে গাছ কর্তন কর্তৃ পক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ

মতলব উত্তর প্রতিনিধিঃ চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার মায়া বীর বিক্রম সড়কে সালাম নামে এক স – মিলস ব্যবসায়ী দুটি বড় আকারের কড়ুই গাছ ১৫০০০/- (পনর) হাজার টাকায় বিক্রি করে দেয়, আরেক অসাধু ব্যবসায়ী জামাল মিয়ার কাছে। জামাল মিয়ার গ্রামের বাড়ি ছেংগারচর বলে জানান এক ওয়াড আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক। তিনি এ প্রতিনিধি কে জানান যিনি গাছ কর্তন করেন তিনি হলেন অন্য ওয়াড আওয়ামীলীগের সভাপতির ভাই। গত ৭ আগষ্ট মায়া বীর বিক্রম সড়কের ফতেপুর কাঠাঁল বাগানের পশ্চিম দিকে উত্তর সাইট বাচ্ছু মিয়া প্রধানের বাড়ির সামনে একটি, অপর টি সড়কের দক্ষিণ সাইট সাহেব আলী প্রধান বাড়ির সামনে। গাছ কর্তন কারী ব্যক্তির গ্রামের বাড়ি ঠেটালীয়া এবং তার একটি স- মিলস আছে লুধুয়া নয়া কান্দি ব্রিজের ঢালে বলে সরজমিন রিপোর্টে জানা যায়। এক বিশস্ত সূত্রে জানা যায়, কিছু অসাধু গাছ ব্যবসায়ী আছে তারা গ্রামে গ্রামে ঘুরে ফিরে লোকজন কে ফুসলিয়ে এ ভাবে গাছ কর্তনের কাজে লেগে যায়। ক্রেতা -বিক্রেতা তারা দুজনেই কম দামে গাছ বিক্রি করে দেয়। কম দামে বিক্রি করার কারন হচ্ছে গাছ তো ওদের না , যা পায় তা-ই লাভ। যে সকল সড়ক বা রাস্তার পাশে গাছ লাগানো আছে তা সম্পূর্ণ সরকারী সম্পদ। আর এ সরকারী সম্পদ প্রতিনিয়ত অবৈধ ভাবে দেদারসে কেটে নিচ্ছে। মতলব উত্তরের প্রত্যেক সড়কেই লক্ষ্য করলে দেখা যাবে এর দৃশ্য। সম্পতি শ্রীরায়েরচর-আনারপুর সড়ক, নিশ্চিন্ত পুর ঘনিয়ার পাড় সড়ক, কলস ভাঙ্গা সড়ক সহ সকল যায়গায় একই অবস্হা। আর প্রশাসন ও মাঝে মধ্যে খবর নিচ্ছে দায় সারা ভাবে। আর যে ভাবে গাছ কাটা হচ্ছে পরিবেশ পরবে হুমকির মুখে। গাছ না থাকলে অক্সিজেন, বাতাস, পরিবেশ মানুষ পাবে না জীব- বৈচিত্র্য অচিরেই ধ্বংস হয়ে যাবে। আর সরকার হারাবে রাজস্ব। আর কর্তৃ পক্ষের দৃষ্টিআকর্ষণ, এ সমস্ত অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি এলাকা বাসির। আর প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী কম পক্ষে তিনটি করে গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

–অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

মতলব উত্তরে মায়া বীর বিক্রম সড়কে অবৈধ ভাবে গাছ কর্তন কর্তৃ পক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ

আপডেট টাইম ১০:৪৬:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ অগাস্ট ২০২০

মতলব উত্তর প্রতিনিধিঃ চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার মায়া বীর বিক্রম সড়কে সালাম নামে এক স – মিলস ব্যবসায়ী দুটি বড় আকারের কড়ুই গাছ ১৫০০০/- (পনর) হাজার টাকায় বিক্রি করে দেয়, আরেক অসাধু ব্যবসায়ী জামাল মিয়ার কাছে। জামাল মিয়ার গ্রামের বাড়ি ছেংগারচর বলে জানান এক ওয়াড আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক। তিনি এ প্রতিনিধি কে জানান যিনি গাছ কর্তন করেন তিনি হলেন অন্য ওয়াড আওয়ামীলীগের সভাপতির ভাই। গত ৭ আগষ্ট মায়া বীর বিক্রম সড়কের ফতেপুর কাঠাঁল বাগানের পশ্চিম দিকে উত্তর সাইট বাচ্ছু মিয়া প্রধানের বাড়ির সামনে একটি, অপর টি সড়কের দক্ষিণ সাইট সাহেব আলী প্রধান বাড়ির সামনে। গাছ কর্তন কারী ব্যক্তির গ্রামের বাড়ি ঠেটালীয়া এবং তার একটি স- মিলস আছে লুধুয়া নয়া কান্দি ব্রিজের ঢালে বলে সরজমিন রিপোর্টে জানা যায়। এক বিশস্ত সূত্রে জানা যায়, কিছু অসাধু গাছ ব্যবসায়ী আছে তারা গ্রামে গ্রামে ঘুরে ফিরে লোকজন কে ফুসলিয়ে এ ভাবে গাছ কর্তনের কাজে লেগে যায়। ক্রেতা -বিক্রেতা তারা দুজনেই কম দামে গাছ বিক্রি করে দেয়। কম দামে বিক্রি করার কারন হচ্ছে গাছ তো ওদের না , যা পায় তা-ই লাভ। যে সকল সড়ক বা রাস্তার পাশে গাছ লাগানো আছে তা সম্পূর্ণ সরকারী সম্পদ। আর এ সরকারী সম্পদ প্রতিনিয়ত অবৈধ ভাবে দেদারসে কেটে নিচ্ছে। মতলব উত্তরের প্রত্যেক সড়কেই লক্ষ্য করলে দেখা যাবে এর দৃশ্য। সম্পতি শ্রীরায়েরচর-আনারপুর সড়ক, নিশ্চিন্ত পুর ঘনিয়ার পাড় সড়ক, কলস ভাঙ্গা সড়ক সহ সকল যায়গায় একই অবস্হা। আর প্রশাসন ও মাঝে মধ্যে খবর নিচ্ছে দায় সারা ভাবে। আর যে ভাবে গাছ কাটা হচ্ছে পরিবেশ পরবে হুমকির মুখে। গাছ না থাকলে অক্সিজেন, বাতাস, পরিবেশ মানুষ পাবে না জীব- বৈচিত্র্য অচিরেই ধ্বংস হয়ে যাবে। আর সরকার হারাবে রাজস্ব। আর কর্তৃ পক্ষের দৃষ্টিআকর্ষণ, এ সমস্ত অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি এলাকা বাসির। আর প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী কম পক্ষে তিনটি করে গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান।