মাগুরা প্রতিনিধিঃ মাগুরা মোহম্মদপুর উপজেলার পলাশবাড়িয়া ইউনিয়ানের নারিকেল বাড়িয়া গ্রামের মৃত্যু সাইফুল রহমান খানের বিধবা স্ত্রী মনজিলা বেগমের বাশ যাড় থেকে। ১৫ টি বাশ ক্রয় করেন উপজেলার পলাশবাড়িয়া ইউনিয়নের নারিকেল বাড়িয়া গ্রামের। সৈয়দ সিকান্দার আলী ও মোঃজাহাগীর খান স্থানীয় রাজনৈতিক দলাদলি অর্থনৈতিক লেনদেন সংক্রান্ত জের ধরে। ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা মুক্তা পারভিনের উপর এ হামলা ঘটনা ঘটেছে বলে এলাকা বাসী পুলিশ ও থানা মামলা নং ১৬ মোহম্মদপুর সৃএে ও যানা যায়। মান্দার বাড়িয়া গ্রামের নব আওয়ামীলীগ নেতা সৈয়দ সিকান্দার আলী আগামীতে পলাশবাড়িয়া ইউনিয়নে পরিষদ থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচন করতে চান।
সেই জন্য তিনি ঈদের আগে শুভেচ্ছা দিতে অনেক রঙিন ব্যানার তৈরি করেন। সে গুলোর প্রদর্শনের জন্য বাশের প্রয়োজন। মনজিলা বেগমের কাজ থেকে ১৫ টি বাশ ক্রয় করেন। কিন্তু মাএ ৫ শত টাকা দিলে ও বাকি ৩ হাজার টাকা না দিয়ে ঘুরাচ্ছেন। নিরুপায় হয়ে মনজিলা ১৪ জুন বিকালে টাকার জন্য সিকান্দারের বাড়ি যাওয়াই তিনি ক্ষিপ্ত হন। ওই দিন সন্ধ্যায় লোকজন নিয়ে মনজিলা বেগমের বাড়িতে এসে চড়াও হন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। মনজিলা ঘর থেকে বের হলে তাকে চুলধরে টানতে থাকে সেকেন্দর আলী এ সময় চিৎ কার চেচাঁমেচি শুনে মনজিলার ৭ মাসের অন্ত:সত্ত্বা মেয়ে মুক্তা পারভীন ঘর থেকে বেরিয়ে এলে তার উপর হামলা চালায় আসামীরা। ১)সৈয়দ সিকান্দার আলী, ২)মো: জাহাগীর খান,৩) আ:ওয়াদুদ মোল্লা,৪) মোঃ হাসমত মোল্লা ও৫) মোঃ আক্তার আলী। এদিকে আহত মুক্তা কে প্রথমে মোহম্মদপুর হাসপালে গেলে হাসপাতল কতৃপক্ষ মাগুরা ২৫০ সদর হাসপালে রেফার্ড করেন। মাগুরায় হাসপাতালে চিৎসধীন অবস্থায় ২২ জুন ৭ মাসের অন্ত:সত্ত্বা মুক্তা অপৃর্ণগ ও কম ওজনের কন্যা সন্তান প্রসব করেন। ৪ দিন ধরে চিৎসধীন অবস্থায় শিশুটি কে ফরিদপুর মেডিকেল হাসপাতালে রেফার্ড করা হলে সে খানে যাওয়ার পথে মারা যায়