মাসুম বিল্লাহ বরিশাল প্রতিনিধি ঃ-
বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে পরাজিতরা আগামী নির্বাচনে বিজয়ের জন্য একটি মোর্চা গঠন করে মহা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য মিশন শুরু করেছেন । এখানকার আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের সাথে গোপনে জোট বদ্ধ হয়ে ক্ষমতাসীন দলের কয়েকজন নেতা এই মিশনের যোগসাজোসে রয়েছেন বলে জানা গেছে ।রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা নেপথ্যে থেকে ক্ষমতাসীন কয়েকজনকে ব্যাবহার করে নগর উন্নয়ন পিছিয়ে রেখে আগামী নির্বাচনে ফসল ঘড়ে তুলতে চায়। যে কোন ভাবেই আগামী সিটি নির্বাচনে বরিশাল সিটি মেয়রের পদটি দখলে নিতে চায় বিএনপি। সেই লক্ষে এক যোগে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রথম ধাপ হিসাবে নগর উন্নয়ন পিছিয়ে রেখে আওয়ামীলীগ ও সিটি মেয়রকে ব্যার্থ প্রমান করার চেস্টায় লিপ্ত তারা। কৌশল হিসাবে উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদনে ধীরগতি বা বাতিল করার জন্য চেস্টা অব্যাহত রাথতে মিশন শুরু করেন। সেখানে প্রতিহিংসা বশত আওয়ামীলীগের কয়েকজনকে দিয়ে ঢাকায় বিভিন্ন দপ্তরে সিটি মেয়র এর বিষয়ে কুৎসা রটনা ও দুর্নাম বলা সহ নানান মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করা শরু করে। এ ক্ষেত্রে প্রশাসনে মুখশ ধারী আওয়ামী লেবাজ লাগানো বিএনপি জামাতের রাজনীতি মনে লালনকারীরাও সুযোগে বাতাস বইয়ে দিয়েছেন।জানাগেছে , কয়েকদিন পরেই বরিশালের একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে এমন মিথ্যা গুজব সংবাদ লিখেছিলেন বরিশালের একাধিক নারী কেলেংকারীর হোতা ও মাদক সেবী শাকিব বিপ্লব। এঘটনায় মামলাও হয়েছে। এটা ঐ মিশনের একটি অংশ। বরিশালের অাপামর জনতা সিটি মেয়রের সকল ভাল কাজের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেও কতিপয় জনবিচ্ছিন্ন মোটা রাজনীতিক গোপনে বরিশাল হতে ঢাকা পর্যন্ত মিথ্যাচারের টেন্ডার নিয়ে লবিষ্ট হিসাবে কাজ করছেন।বিসিসিতে দুর্নীতি অনিয়ের বিরুদ্ধে হুলিয়া জাড়ি করার পরেই ঐ মহলটি আদাজল খেয়ে মাঠে নেমেছে। বিসিসিতে এখন আর কাজের জন্য ঘুষ দিতে হয়না।। যাহা কোন মেয়রের আমলেই দেখিনি। এটা দৃষ্টান্ত। কতিপয় অর্থ লোভীরা মিথ্যাচার করলেও নগরী সাধারন মানুষ সিটি মেয়রের জয়গান করতে দেখা গেছে। বরিশালে টেন্ডার বাজী চাদাঁবাজী সন্ত্রাসী দখলবাজী সব বন্ধ করে দিয়েছেন সিটি মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। আগে কোন মেয়র তা পারেনি। নগরীর সকল ওয়ার্ডে চলছে সড়ক সংস্কারের কাজ। কাঙ্খিত উন্নয়ন হলে এই নগর পিতার পদটি আগামীতে হাতছাড়া হবেনা আওয়ামীলীগের। লবিষ্টদের মিথ্যাচারের মিশন বাস্তবায়িত হবেনা।