ঢাকা ০৩:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রোজা মানুষের মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে-লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল। গজারিয়া বালুয়াকান্দি ইউনিয়নে সিকদার পরিবারে আমিরুল ইসলাম এর সর্মথনে আলোচনা সভা ও ইফতার দোয়া মাহফিল চসিকের ৬ ষ্ঠ নির্বাচিত পরিষদের ৩৮ তম সাধারণ সভায় মশা কমাতে কার্যক্রম বাড়াবে : মেয়র রেজাউল “বিড়ি শিল্পে ট্যাক্স প্রত্যাহারসহ চার দাবিতে রংপুর শ্রমিকদের মানববন্ধন” ইন্দুরকানী প্রেসক্লাবে ইফতার মাহফিল বরিশাল চকবাজার এবায়দুল্লাহ মসজিদে অগ্নিকান্ড। টাঙ্গাইলে দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার পাঠক ফোরাম গঠিত চট্টগ্রাম পাহাড়তলীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাই চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার চট্টগ্রামে জালনোটসহ প্রতারকচক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ রমজান মাসের পবিত্রতা লঙ্ঘন করছে নারায়ণগঞ্জ চিশতিয়া বাউল সমিত

প্রশংসা থেকে অভিযোগ বেশি ডাক্তারের বিরুদ্ধে

সাগর চক্রবর্তী: রিপোর্টার (চট্টগ্রাম)

ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন পেশায় ডাক্তার, তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে ২০২০ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন, বর্তমানে তিনি পিআরএল এ আছেন। তিনি সরকারি চাকুরীর পাশাপাশি একটি বেসরকারি হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী ছিলেন। এতটুকু পর্যন্ত সব ঠিক ঠাক থাকলেও, এর পরের সব তথ্য যেন তার পেশাদার জীবনের সাথে মিল নেই। তিনি পেশায় ডাক্তার তবে তার নেশা, নারীর শরীর। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এর যেন কোনো কমতি নেই। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল,তিনি এক উপজাতি মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টা ও আটক করে মারধর করেন। এসব বিষয় কে সামনে রেখে ভুক্তভোগীর ছোট বোন চিনা চাকমা বাদি হয়ে ১৩/০৭/২০১২ সালে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। তার বিরুদ্ধে আরো একটি মামলা করেন তার বাসার (ইকুটি এক্সেলশিয়া) সুইপার বা পরিচ্ছন্ন কর্মী বিপ্লব দে। এই মামলা তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় তিনি তার পরিচ্ছন্নতা কর্মী কে অহেতুক মারধর করে, এবং খুন করার উদ্দেশ্যে অপহরণ করে গোপন স্থানে আটকে রেখে গরম রড দিয়ে ভুক্তভোগীর ডান পায়ে ছ্যাকা দেয় এবং মোবাইল ফোন ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়। সি.আর মামলা নং-৬৬৬/২০১৫ ইং (পাঁচলাইশ থানা) এই বিষয়ে ভুক্তভোগী বিপ্লব দে এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মামলা টা উনি টাকা দিয়ে হাইকোর্ট এ স্থগিত করে রেখেছে এবং পরে ভুক্তভোগীর বিরুদ্ধে তিনি একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। তার বিরুদ্ধে আরো একটি অভিযোগ ছিলো, তিনি শাহ আলম ছিদ্দিকি নামে এক ব্যাক্তি থেকে Modern Diagnostic সেন্টার এর শেয়ার হোল্ডার হওয়ার কথা বলে ৬,৬০,০০০/-( ছয় লক্ষ ষাট হাজার টাকা) টাকা নেয়। পরে তাকে কোনো লাভ দেয় নি। পরে ভুক্তভোগী জানতে পারে Modern Diagnostic নামে কোনো প্রতিষ্ঠান নেয়। এই বিষয়ে শাহ আলম সিদ্দিক এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, হ্যাঁ কথা টি সত্যি। তবে ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন পারিবারিক ভাবে বৈঠক করে এবং আমাকে টাকা ফিরিয়ে দেয়। তবে অনুসন্ধানে উঠে আসে আরো ভিন্ন রকম তথ্য, ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন পারিবারিক জীবনে কাজল সুলতানা রেখা কে ইসলামি ফারাস শরিয়ত অনুযায়ী ১৯ নভেম্বর ১৯৮৫ বিয়ে করেন। তার ঘরে ১ টি মেয়ে এবং ২ টি ছেলে সন্তান আছে। তিনি সংসার জীবনে থাকলেও তিনি পরে তার স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ফারজানা আক্তার নামে একটি মেয়ের সাথে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তুলেন। প্রথমে তা পরিবারের অজান্তে হলেও পরে তা পরিবারের সামনে আসে। উক্ত বিষয় নিয়ে তার স্ত্রীর সাথে মনমালিন্য হয় এটা নিয়ে। তার স্ত্রী এসব নিয়ে প্রতিবাদ করলে তাকে প্রায়ই শারীরিক ও মানসিক ভাবে নির্যাতন করতো। তার স্ত্রী ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা ও সামাজিক অবস্থানের কথা বিবেচনা করে তার অত্যাচার ও নির্যাতন মুখবুঝে সহ্য করে। তবে তার নীতি নৈতিকতা বিরোধী কার্যকলাপ এর জন্য তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যাক্তি থানায় এবং বিজ্ঞ আদালতে একাধিক অভিযোগ দায়ের করেছেন।তবে তিনি অর্থের বিনিময়ে অনেক সময় অভিযোগকারী দের মুখ বন্ধ করেন এবং তিনি পুনরায় তার অবৈধ কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখেন। শুধু তা-ই নয় তিনি ফারাজানা আক্তার কে বিয়ে করেন ০২/০৭/২০১৮ ইং তাও প্রথম স্ত্রী কে না জানিয়ে। এবং তা প্রকাশ পেলে তিনি ০৮/১১/২০২০ ইং ফারজানা কে তালাক দেয় এবং ১০/০৩/২০২১ তা স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট যুগ্ন জেলা জজ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন কতৃক তালাক টি কার্যকর হয়। তালাক প্রদানের পর কাবিন নামায় শর্ত অনুযায়ী ফারজানা আক্তার কে কাবিনের ও তিন মাসের ইদ্দদকালীন ভরন পোষণ এর জন্য ৫,৫০,০০০(পাঁচ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা দেন। তালাক সম্পন্ন হওয়ার পরও তিনি ফারাজানা আক্তার এর সাথে যোগাযোগ রাখেন এবং গোপনে তার সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়াতে থাকেন এসব বিষয়ে পরিবার বাধা প্রধান করলে পরিবার কে মারধর সহ মালমা মোকদ্দমা ভয় দেখান। পরে তার স্ত্রী সিএমপি পাঁচলাইশ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন এবং মুসলিম পারিবারিক আইনে একটি মামলা করেন সি.আর মামলা নং-১৪৭৭/২০২১ যা বর্তমানে পিবিআই,চট্টগ্রাম মেট্রো তদন্ত করছে। এই বিষয়ে পিবিআই এর পুলিশ পরিদর্শক (পি পি এম-বার) সন্তোষ কুমার চাকমার সাথে কথা বললে, তিনি তদন্তাধীন বিষয়ে তেমন কোনো মন্তব্য করেন নি। বর্তমানে ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন তিনি তার পরিবার কে আলাদা রেখে ফারজানা আক্তার এর সাথে বসবাস করছেন। অন্য দিকে এমন তথ্য পাওয়া যায় ফারজানা আক্তার ও ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন এর নামে অভিযোগ করে ছিলেন। এই বিষয়ে ফারজানা আক্তার এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, হ্যাঁ অভিযোগ ছিলো তবে তা তো অনেক আগের এবং মিমাংসা ও হয়ে গেছে। তার সমস্ত অভিযোগ গুলো কে সামনে ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন এর সাথে কথা বললে, তিনি তা সম্পুর্ন অস্বীকার করেন এবং এই সব কে অপ্রাসঙ্গিক কথা বার্তা বলে আখ্যা দেন। তবে তার বিষয় গুলো নিয়ে অনুসন্ধান করলে তার নারী নেশা সম্পর্কে বেশ কিছু চমকপ্রদ তথ্য আমাদের হাতে আসে, যা ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশ করা হবে।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

রোজা মানুষের মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে-লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল।

প্রশংসা থেকে অভিযোগ বেশি ডাক্তারের বিরুদ্ধে

আপডেট টাইম ০৬:৫৩:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ অক্টোবর ২০২১

সাগর চক্রবর্তী: রিপোর্টার (চট্টগ্রাম)

ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন পেশায় ডাক্তার, তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে ২০২০ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন, বর্তমানে তিনি পিআরএল এ আছেন। তিনি সরকারি চাকুরীর পাশাপাশি একটি বেসরকারি হাসপাতালের স্বত্বাধিকারী ছিলেন। এতটুকু পর্যন্ত সব ঠিক ঠাক থাকলেও, এর পরের সব তথ্য যেন তার পেশাদার জীবনের সাথে মিল নেই। তিনি পেশায় ডাক্তার তবে তার নেশা, নারীর শরীর। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এর যেন কোনো কমতি নেই। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল,তিনি এক উপজাতি মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টা ও আটক করে মারধর করেন। এসব বিষয় কে সামনে রেখে ভুক্তভোগীর ছোট বোন চিনা চাকমা বাদি হয়ে ১৩/০৭/২০১২ সালে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। তার বিরুদ্ধে আরো একটি মামলা করেন তার বাসার (ইকুটি এক্সেলশিয়া) সুইপার বা পরিচ্ছন্ন কর্মী বিপ্লব দে। এই মামলা তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় তিনি তার পরিচ্ছন্নতা কর্মী কে অহেতুক মারধর করে, এবং খুন করার উদ্দেশ্যে অপহরণ করে গোপন স্থানে আটকে রেখে গরম রড দিয়ে ভুক্তভোগীর ডান পায়ে ছ্যাকা দেয় এবং মোবাইল ফোন ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়। সি.আর মামলা নং-৬৬৬/২০১৫ ইং (পাঁচলাইশ থানা) এই বিষয়ে ভুক্তভোগী বিপ্লব দে এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মামলা টা উনি টাকা দিয়ে হাইকোর্ট এ স্থগিত করে রেখেছে এবং পরে ভুক্তভোগীর বিরুদ্ধে তিনি একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। তার বিরুদ্ধে আরো একটি অভিযোগ ছিলো, তিনি শাহ আলম ছিদ্দিকি নামে এক ব্যাক্তি থেকে Modern Diagnostic সেন্টার এর শেয়ার হোল্ডার হওয়ার কথা বলে ৬,৬০,০০০/-( ছয় লক্ষ ষাট হাজার টাকা) টাকা নেয়। পরে তাকে কোনো লাভ দেয় নি। পরে ভুক্তভোগী জানতে পারে Modern Diagnostic নামে কোনো প্রতিষ্ঠান নেয়। এই বিষয়ে শাহ আলম সিদ্দিক এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, হ্যাঁ কথা টি সত্যি। তবে ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন পারিবারিক ভাবে বৈঠক করে এবং আমাকে টাকা ফিরিয়ে দেয়। তবে অনুসন্ধানে উঠে আসে আরো ভিন্ন রকম তথ্য, ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন পারিবারিক জীবনে কাজল সুলতানা রেখা কে ইসলামি ফারাস শরিয়ত অনুযায়ী ১৯ নভেম্বর ১৯৮৫ বিয়ে করেন। তার ঘরে ১ টি মেয়ে এবং ২ টি ছেলে সন্তান আছে। তিনি সংসার জীবনে থাকলেও তিনি পরে তার স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ফারজানা আক্তার নামে একটি মেয়ের সাথে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তুলেন। প্রথমে তা পরিবারের অজান্তে হলেও পরে তা পরিবারের সামনে আসে। উক্ত বিষয় নিয়ে তার স্ত্রীর সাথে মনমালিন্য হয় এটা নিয়ে। তার স্ত্রী এসব নিয়ে প্রতিবাদ করলে তাকে প্রায়ই শারীরিক ও মানসিক ভাবে নির্যাতন করতো। তার স্ত্রী ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা ও সামাজিক অবস্থানের কথা বিবেচনা করে তার অত্যাচার ও নির্যাতন মুখবুঝে সহ্য করে। তবে তার নীতি নৈতিকতা বিরোধী কার্যকলাপ এর জন্য তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যাক্তি থানায় এবং বিজ্ঞ আদালতে একাধিক অভিযোগ দায়ের করেছেন।তবে তিনি অর্থের বিনিময়ে অনেক সময় অভিযোগকারী দের মুখ বন্ধ করেন এবং তিনি পুনরায় তার অবৈধ কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখেন। শুধু তা-ই নয় তিনি ফারাজানা আক্তার কে বিয়ে করেন ০২/০৭/২০১৮ ইং তাও প্রথম স্ত্রী কে না জানিয়ে। এবং তা প্রকাশ পেলে তিনি ০৮/১১/২০২০ ইং ফারজানা কে তালাক দেয় এবং ১০/০৩/২০২১ তা স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট যুগ্ন জেলা জজ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন কতৃক তালাক টি কার্যকর হয়। তালাক প্রদানের পর কাবিন নামায় শর্ত অনুযায়ী ফারজানা আক্তার কে কাবিনের ও তিন মাসের ইদ্দদকালীন ভরন পোষণ এর জন্য ৫,৫০,০০০(পাঁচ লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা দেন। তালাক সম্পন্ন হওয়ার পরও তিনি ফারাজানা আক্তার এর সাথে যোগাযোগ রাখেন এবং গোপনে তার সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়াতে থাকেন এসব বিষয়ে পরিবার বাধা প্রধান করলে পরিবার কে মারধর সহ মালমা মোকদ্দমা ভয় দেখান। পরে তার স্ত্রী সিএমপি পাঁচলাইশ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন এবং মুসলিম পারিবারিক আইনে একটি মামলা করেন সি.আর মামলা নং-১৪৭৭/২০২১ যা বর্তমানে পিবিআই,চট্টগ্রাম মেট্রো তদন্ত করছে। এই বিষয়ে পিবিআই এর পুলিশ পরিদর্শক (পি পি এম-বার) সন্তোষ কুমার চাকমার সাথে কথা বললে, তিনি তদন্তাধীন বিষয়ে তেমন কোনো মন্তব্য করেন নি। বর্তমানে ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন তিনি তার পরিবার কে আলাদা রেখে ফারজানা আক্তার এর সাথে বসবাস করছেন। অন্য দিকে এমন তথ্য পাওয়া যায় ফারজানা আক্তার ও ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন এর নামে অভিযোগ করে ছিলেন। এই বিষয়ে ফারজানা আক্তার এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, হ্যাঁ অভিযোগ ছিলো তবে তা তো অনেক আগের এবং মিমাংসা ও হয়ে গেছে। তার সমস্ত অভিযোগ গুলো কে সামনে ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসাইন এর সাথে কথা বললে, তিনি তা সম্পুর্ন অস্বীকার করেন এবং এই সব কে অপ্রাসঙ্গিক কথা বার্তা বলে আখ্যা দেন। তবে তার বিষয় গুলো নিয়ে অনুসন্ধান করলে তার নারী নেশা সম্পর্কে বেশ কিছু চমকপ্রদ তথ্য আমাদের হাতে আসে, যা ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশ করা হবে।