ঢাকা ০৩:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রামগড়ে পাহাড়াঞ্চল কৃষি গবেষণা কেন্দ্র জামে মসজিদ নিয়ে নানা বির্তক দ্রুত সমাধান চায় সাধারণ মুসল্লী ও এলাকাবাসী বগুড়ার শিবগঞ্জে ট্রাকচাপায় দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্র নিহত রানীশংকৈল মডেল স্কুলের আলোচিত ধীরেন্দ্রনাথ সহ ৪ শিক্ষক বদলি । কুষ্টিয়ায় ব্যাংক কর্মকর্তার পুরুষাঙ্গ কর্তন মামলায় স্ত্রীর কারাদন্ড টাঙ্গাইলে বেড়েছে কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা, যুক্ত হচ্ছে মাদক সেবনের সাথেও জবি ছাত্রী অবন্তিকার আত্মহত্যা: সহপাঠি ও প্রক্টরের ২জনের রিমান্ড মঞ্জুর। “পাঁচ দফা দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবে বিড়ি শ্রমিকদের মানববন্ধন” যুবলীগ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে থাকবে.. দিদারুল ইসলাম চৌধুরী দুমকিতে ১২ ঘন্টার মধ্যে র‍্যাবের ফাঁদে পলায়নরত ধর্ষক আটক। সন্তানের চাকরি স্থায়ীকরন চেয়ে লক্ষ্মীপুরে পঙ্গু বাবার আকুতি

পবিপ্রবিতে নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনায় উৎপাদিত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছের নিলাম অনুষ্ঠিত

মোঃ জাহিদুল ইসলাম, দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সকাল ১০টায় যুক্তরাষ্ট্রের Feed the Future Food Safety Innovation Lab এর অর্থায়নে পরিচালিত ”Enhancing Food Safety in Fish and Chicken Value Chain Actors of Bangladesh’ প্রকল্পের এর অধীনে অধিকতর নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনায় উৎপাদিত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছের নিলাম অনুষ্ঠিত হয়।
নিলামে অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন স্তরের প্রায় অর্ধশতাধিক ক্রেতা। এ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, অধিকতর নিরাপদ মাছ ক্রয়ে ভোক্তাদের মনোভাব বা আগ্রহ কেমন এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকি বিবেচনায় প্রচলিত পদ্ধতিতে চাষকৃত মাছ থেকে অধিকতর নিরাপদ মাছ প্রাপ্তিতে ভোক্তারা কত দাম প্রদান করতে ইচ্ছুক তা জানা।

নিলাম অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন প্রকল্পের আমেরিকান পরিচালক প্রফেসর ড. মদন মোহন দে। অতঃপর নিলাম প্রক্রিয়া সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন প্রকল্প বাংলাদেশ অংশের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ সাইদুর রহমান।

নিলামের উদ্দেশ্যে প্রচলিত পদ্ধতিতে চাষকৃত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছ এবং অধিকতর নিরাপদ পদ্ধতিতে চাষকৃত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছ পৃথক পাত্রে প্রদর্শন করা হয়।নিলামের প্রথম পর্বে মাছের আকার ও রং দেখে ক্রেতাদেরকে মাছের দাম নির্ধারণ করতে বলা হয়।

পরবর্তিতে উপস্থিত ক্রেতাদের সামনে গবেষণাগারে প্রাপ্ত তথ্যগুলো তুলে ধরা হয় এবং ক্রেতাদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার জবাব দেওয়া হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, নিরাপদ উপায়ে চাষকৃত মাছে ক্ষতিকর জীবানুর উপস্থিতি একবারেই কম এবং কখনও কখনও অনুপস্থিত। অথচ প্রচলিত পদ্ধতিতে চাষকৃত মাছে এসব জীবানুর পরিমান অপেক্ষাকৃত বেশি পাওয়া গেছে।

পবিপ্রবির উপাচার্য প্রফেসর ড স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত বলেন, ” ১০ বছর আমি পাঙ্গাশ মাছ খাই না, এই প্রজেক্টের মাছ দেখে নদীর মাছের মত দেখাচ্ছে। গন্ধমুক্ত মাছ হলে আবার খেতে পারি। ”

প্রকল্প বাংলাদেশ অংশের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ সাইদুর রহমান বলেন, “মাছের গুণাগুণ বিষয়ে গবেষণাগারে প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে প্রদর্শিত মাছের মূল্য নির্ধারণ করতে বলা হয়। সমগ্র নিলাম প্রক্রিয়ার কোন মাছ প্রচলিত পদ্ধতিতে চাষকৃত এবং কোন মাছ বিশেষ খাদ্য ব্যবস্থাপনায় চাষকৃত তা গোপন রাখা হয়। নিলাম প্রক্রিয়া শেষে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় চাষকৃত পাঙ্গাশ মাছ ১৬০ টাকা এবং তেলাপিয়া মাছ ১৭৫ টাকা দাম নির্ধারণ করা হয়। যা প্রচলিত পদ্ধতিতে উৎপাদিত মাছের দামের চেয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি।”

ব্যাবসায়ে প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর আবুল বাশার খান বলেন, “নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে পাঙ্গাস ও তেলাপিয়া মাছ ভোক্তার কাছে কিভাবে জনপ্রিয় করা যায় এটা নিয়েই গবেষণা করছে এই প্রজেক্ট। তারই আংশ হিসেবে গন্ধমুক্ত মাছ উৎপাদন ও প্রদর্শন করা হচ্ছে। ”

প্রফেসর বদিউজ্জামাল বলেন,” আজকে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মের ল্যাবে জৈব পদ্ধতিতে চাষ করা গন্ধমুক্ত ও নিরাপদ তেলাপিয়া ও পাঙ্গাশ মাছ ভোক্তাদের কাছে প্রদর্শিত করা হয়। প্রদর্শিত এই মাছ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে গাড়িতে করে প্রায় ১০ ঘন্টা পরিবহন করে আনা হয়েছে । এই মাছের পাশাাপাশি লোকাল মাছ ও প্রদর্শিত করা হয়েছে। যাতে ভোক্তারা সহজে তুলনা করতে পারে এবং কেমন দাম দিবে এটা নির্ধারণ করাতে পারে।”

নিলাম প্রক্রিয়া শেষে জানা যায় যে, ভোক্তারা প্রচলিত পদ্ধতিতে চাষকৃত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছের চেয়ে অধিকতর নিরাপদ পদ্ধতিতে চাষকৃত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছ যথাক্রমে ২০% ও ২৫% অধিক দামে ক্রয় করেন, যা ক্রেতাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা ও নিরাপদ খাদ্যের প্রতি আগ্রহের একটি বহিঃপ্রকাশ। গবেষণালব্ধ ফলাফল ও ভোক্তাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে বিবেচনায় নিয়ে নীতি-নির্ধারক ও সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলকে নিরাপদ মাছ চাষের বাণিজ্যকরণে আশু পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রকল্প সংশ্লিষ্ট গবেষকবৃন্দ আহ্বান জানান।

প্রকল্পটি যুক্তরাষ্ট্রের Texas State University এবং বাংলাদেশের ‘বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’ ও ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ এর একদল স্বনামধন্য গবেষক দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে, যেখানে বাংলাদেশ থেকে প্রধান গবেষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ সাইদুর রহমান। গবেষণা দলের অন্য সদস্যরা হচ্ছেন
বাকৃবির প্রফেসর ড. মো: আখতারুজ্জামান খান, প্রফেসর ড. কে. এইচ. এম. নাজমুল হুসাইন নাজির, প্রফেসর ড. আব্দুল আলিম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদের সহযোগী প্রফেসর ড. সামিনা লুৎফা।#

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

রামগড়ে পাহাড়াঞ্চল কৃষি গবেষণা কেন্দ্র জামে মসজিদ নিয়ে নানা বির্তক দ্রুত সমাধান চায় সাধারণ মুসল্লী ও এলাকাবাসী

পবিপ্রবিতে নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনায় উৎপাদিত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছের নিলাম অনুষ্ঠিত

আপডেট টাইম ১২:০৬:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ জুলাই ২০২২

মোঃ জাহিদুল ইসলাম, দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সকাল ১০টায় যুক্তরাষ্ট্রের Feed the Future Food Safety Innovation Lab এর অর্থায়নে পরিচালিত ”Enhancing Food Safety in Fish and Chicken Value Chain Actors of Bangladesh’ প্রকল্পের এর অধীনে অধিকতর নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনায় উৎপাদিত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছের নিলাম অনুষ্ঠিত হয়।
নিলামে অংশ নিয়েছেন বিভিন্ন স্তরের প্রায় অর্ধশতাধিক ক্রেতা। এ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, অধিকতর নিরাপদ মাছ ক্রয়ে ভোক্তাদের মনোভাব বা আগ্রহ কেমন এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকি বিবেচনায় প্রচলিত পদ্ধতিতে চাষকৃত মাছ থেকে অধিকতর নিরাপদ মাছ প্রাপ্তিতে ভোক্তারা কত দাম প্রদান করতে ইচ্ছুক তা জানা।

নিলাম অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন প্রকল্পের আমেরিকান পরিচালক প্রফেসর ড. মদন মোহন দে। অতঃপর নিলাম প্রক্রিয়া সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন প্রকল্প বাংলাদেশ অংশের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ সাইদুর রহমান।

নিলামের উদ্দেশ্যে প্রচলিত পদ্ধতিতে চাষকৃত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছ এবং অধিকতর নিরাপদ পদ্ধতিতে চাষকৃত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছ পৃথক পাত্রে প্রদর্শন করা হয়।নিলামের প্রথম পর্বে মাছের আকার ও রং দেখে ক্রেতাদেরকে মাছের দাম নির্ধারণ করতে বলা হয়।

পরবর্তিতে উপস্থিত ক্রেতাদের সামনে গবেষণাগারে প্রাপ্ত তথ্যগুলো তুলে ধরা হয় এবং ক্রেতাদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার জবাব দেওয়া হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, নিরাপদ উপায়ে চাষকৃত মাছে ক্ষতিকর জীবানুর উপস্থিতি একবারেই কম এবং কখনও কখনও অনুপস্থিত। অথচ প্রচলিত পদ্ধতিতে চাষকৃত মাছে এসব জীবানুর পরিমান অপেক্ষাকৃত বেশি পাওয়া গেছে।

পবিপ্রবির উপাচার্য প্রফেসর ড স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত বলেন, ” ১০ বছর আমি পাঙ্গাশ মাছ খাই না, এই প্রজেক্টের মাছ দেখে নদীর মাছের মত দেখাচ্ছে। গন্ধমুক্ত মাছ হলে আবার খেতে পারি। ”

প্রকল্প বাংলাদেশ অংশের পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ সাইদুর রহমান বলেন, “মাছের গুণাগুণ বিষয়ে গবেষণাগারে প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে প্রদর্শিত মাছের মূল্য নির্ধারণ করতে বলা হয়। সমগ্র নিলাম প্রক্রিয়ার কোন মাছ প্রচলিত পদ্ধতিতে চাষকৃত এবং কোন মাছ বিশেষ খাদ্য ব্যবস্থাপনায় চাষকৃত তা গোপন রাখা হয়। নিলাম প্রক্রিয়া শেষে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় চাষকৃত পাঙ্গাশ মাছ ১৬০ টাকা এবং তেলাপিয়া মাছ ১৭৫ টাকা দাম নির্ধারণ করা হয়। যা প্রচলিত পদ্ধতিতে উৎপাদিত মাছের দামের চেয়ে অপেক্ষাকৃত বেশি।”

ব্যাবসায়ে প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর আবুল বাশার খান বলেন, “নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে পাঙ্গাস ও তেলাপিয়া মাছ ভোক্তার কাছে কিভাবে জনপ্রিয় করা যায় এটা নিয়েই গবেষণা করছে এই প্রজেক্ট। তারই আংশ হিসেবে গন্ধমুক্ত মাছ উৎপাদন ও প্রদর্শন করা হচ্ছে। ”

প্রফেসর বদিউজ্জামাল বলেন,” আজকে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মের ল্যাবে জৈব পদ্ধতিতে চাষ করা গন্ধমুক্ত ও নিরাপদ তেলাপিয়া ও পাঙ্গাশ মাছ ভোক্তাদের কাছে প্রদর্শিত করা হয়। প্রদর্শিত এই মাছ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে গাড়িতে করে প্রায় ১০ ঘন্টা পরিবহন করে আনা হয়েছে । এই মাছের পাশাাপাশি লোকাল মাছ ও প্রদর্শিত করা হয়েছে। যাতে ভোক্তারা সহজে তুলনা করতে পারে এবং কেমন দাম দিবে এটা নির্ধারণ করাতে পারে।”

নিলাম প্রক্রিয়া শেষে জানা যায় যে, ভোক্তারা প্রচলিত পদ্ধতিতে চাষকৃত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছের চেয়ে অধিকতর নিরাপদ পদ্ধতিতে চাষকৃত তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস মাছ যথাক্রমে ২০% ও ২৫% অধিক দামে ক্রয় করেন, যা ক্রেতাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা ও নিরাপদ খাদ্যের প্রতি আগ্রহের একটি বহিঃপ্রকাশ। গবেষণালব্ধ ফলাফল ও ভোক্তাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে বিবেচনায় নিয়ে নীতি-নির্ধারক ও সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলকে নিরাপদ মাছ চাষের বাণিজ্যকরণে আশু পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রকল্প সংশ্লিষ্ট গবেষকবৃন্দ আহ্বান জানান।

প্রকল্পটি যুক্তরাষ্ট্রের Texas State University এবং বাংলাদেশের ‘বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’ ও ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ এর একদল স্বনামধন্য গবেষক দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে, যেখানে বাংলাদেশ থেকে প্রধান গবেষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ সাইদুর রহমান। গবেষণা দলের অন্য সদস্যরা হচ্ছেন
বাকৃবির প্রফেসর ড. মো: আখতারুজ্জামান খান, প্রফেসর ড. কে. এইচ. এম. নাজমুল হুসাইন নাজির, প্রফেসর ড. আব্দুল আলিম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদের সহযোগী প্রফেসর ড. সামিনা লুৎফা।#