ঢাকা ০৮:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
গজারিয়া বালুয়াকান্দি ইউনিয়নে সিকদার পরিবারে আমিরুল ইসলাম এর সর্মথনে আলোচনা সভা ও ইফতার দোয়া মাহফিল চসিকের ৬ ষ্ঠ নির্বাচিত পরিষদের ৩৮ তম সাধারণ সভায় মশা কমাতে কার্যক্রম বাড়াবে : মেয়র রেজাউল “বিড়ি শিল্পে ট্যাক্স প্রত্যাহারসহ চার দাবিতে রংপুর শ্রমিকদের মানববন্ধন” ইন্দুরকানী প্রেসক্লাবে ইফতার মাহফিল বরিশাল চকবাজার এবায়দুল্লাহ মসজিদে অগ্নিকান্ড। টাঙ্গাইলে দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার পাঠক ফোরাম গঠিত চট্টগ্রাম পাহাড়তলীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাই চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার চট্টগ্রামে জালনোটসহ প্রতারকচক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ রমজান মাসের পবিত্রতা লঙ্ঘন করছে নারায়ণগঞ্জ চিশতিয়া বাউল সমিত গজারিয়ায় বালুয়াকান্দী অটো ড্রাইভার ও মালিক সমিতির উদ্যোগে আমিরুল ইসলাম এর নির্বাচনী সভা ও দোয়া মাহফিল

ধামরাইয়ে পল্লী বিদ্যুৎতের যোগসাজশে ২৬বছর ধরে সেচ প্রকল্প থেকে পানি নিয়ে মাছের ঘের ,এতে সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব

( ঢাকা)প্রতিনিধি ঢাকার ধামরাইয়ে পল্লী বিদ্যুৎতের যোগসাজশে ২৬বছর ধরে কুশুরা ইউনিয়নের পাড়াগ্রাম এলাকায় সেচ প্রকল্প (ডিপ-টিউবয়েল)থেকে পানি নিয়ে মাছের ঘের করে লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি মহল।এতে লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। এমন ঘটনাটি ঘটেছে ধামরাই উপজেলার কুশুরা ইউনিয়নের পাড়াগ্রাম এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানাযায়,পাড়াগ্রাম এলাকায় গত ৩১বছর আগে মৎস্য প্রকল্প নামে গ্রাম উন্নয়নের জন্য একটি সমবায় সমিতি গঠন করেন এলাকাবাসী। সেই থেকে চলে আসছে মৎস্য প্রকল্প। আর এই মৎস্য প্রকল্প পরিচালনা করার জন্য গ্রামের লোকজন দিয়ে তৈরি হয় কমিটি। সেই কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মিলে মৎস্য প্রকল্প পরিচালনা করেন। তারা পল্লী বিদ্যুৎতের লোকজনের সাথে যোগসাজশে প্রায়২৬বছর ধরে অবৈধ ভাবে সেচ প্রকল্প (ডিপ-টিউবয়েল)থেকে পানি নিয়ে মাছের ঘের করে। এতে দেখা গেছে প্রতিবছর প্রায় কয়েক লক্ষ টাকার রাজস্ব হারিয়েছে সরকার। এখানে বলা হয়েছে কৃষি সেচ প্রকল্পে বিদ্যুৎতের (৪টাকা ইউনিট বিল কম)আর শিল্প মিটারে(১৬টাকা ইউনিট)বিদ্যুৎতের বিল বেশি হওয়ার সেই কারনে মাছের ঘের পরিচালনা কমিটি শিল্প মিটার না নিয়ে সেচ প্রকল্প (ডিপ-টিউবয়েল )যাহার মিটার নং১৩৬০ থেকে পানি নিয়ে মাছের ঘের করেন। পল্লী বিদ্যুৎতের নিয়ম অনুযায়ী সেচ প্রকল্প থেকে মাছের ঘেরে পানি দেওয়া যাবে না।সেখানে তারা ২৬বছর ধরে তারা বিদ্যুৎতের বিল ফাঁকি দিয়ে মাছের ঘেরে পানি সরবরাহ করছে।এতে সরকার প্রায়১কোটি টাকার রাজস্ব হারিয়েছে।এই বিষয়ে কুশুরা পল্লী বিদ্যুৎত সমিতির জোনাল অফিসের ডি ,জি এম মোঃবেলায়েত হোসেন জানান ,সেচ প্রকল্প থেকে মাছের ঘেরে পানি দেওয়া যাবে না।তবে আমি বিষয়টি জেনেছেঐ সেচ প্রকল্পের ফাইলে দেখা যায়।২০০৯ সালে সেচ প্রকল্প বিদ্যুৎতের সংযোগ দেওয়া হয়েছে কিন্তু এলাকার লোকজন বলেছে ২৬বছর ধরে সেচ প্রকল্প থেকে পানি নিয়ে মাছের ঘেরে ব্যবহার করছে।যেহেতু কৃষি সেচ প্রকল্পে বিদ্যুৎতের বিল কম। তবে কৃষি সেচ প্রকল্প থেকে অন্য কোন কাজে ব্যবহার করা যাবে না।আমি সেখানে লোক পাঠিয়েছি।তদন্ত করে ঘটনা সত্য হলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থ নেওয়া হবে

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

গজারিয়া বালুয়াকান্দি ইউনিয়নে সিকদার পরিবারে আমিরুল ইসলাম এর সর্মথনে আলোচনা সভা ও ইফতার দোয়া মাহফিল

ধামরাইয়ে পল্লী বিদ্যুৎতের যোগসাজশে ২৬বছর ধরে সেচ প্রকল্প থেকে পানি নিয়ে মাছের ঘের ,এতে সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব

আপডেট টাইম ০৭:০৩:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ জুন ২০২২

( ঢাকা)প্রতিনিধি ঢাকার ধামরাইয়ে পল্লী বিদ্যুৎতের যোগসাজশে ২৬বছর ধরে কুশুরা ইউনিয়নের পাড়াগ্রাম এলাকায় সেচ প্রকল্প (ডিপ-টিউবয়েল)থেকে পানি নিয়ে মাছের ঘের করে লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি মহল।এতে লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। এমন ঘটনাটি ঘটেছে ধামরাই উপজেলার কুশুরা ইউনিয়নের পাড়াগ্রাম এলাকায়।স্থানীয় সূত্রে জানাযায়,পাড়াগ্রাম এলাকায় গত ৩১বছর আগে মৎস্য প্রকল্প নামে গ্রাম উন্নয়নের জন্য একটি সমবায় সমিতি গঠন করেন এলাকাবাসী। সেই থেকে চলে আসছে মৎস্য প্রকল্প। আর এই মৎস্য প্রকল্প পরিচালনা করার জন্য গ্রামের লোকজন দিয়ে তৈরি হয় কমিটি। সেই কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মিলে মৎস্য প্রকল্প পরিচালনা করেন। তারা পল্লী বিদ্যুৎতের লোকজনের সাথে যোগসাজশে প্রায়২৬বছর ধরে অবৈধ ভাবে সেচ প্রকল্প (ডিপ-টিউবয়েল)থেকে পানি নিয়ে মাছের ঘের করে। এতে দেখা গেছে প্রতিবছর প্রায় কয়েক লক্ষ টাকার রাজস্ব হারিয়েছে সরকার। এখানে বলা হয়েছে কৃষি সেচ প্রকল্পে বিদ্যুৎতের (৪টাকা ইউনিট বিল কম)আর শিল্প মিটারে(১৬টাকা ইউনিট)বিদ্যুৎতের বিল বেশি হওয়ার সেই কারনে মাছের ঘের পরিচালনা কমিটি শিল্প মিটার না নিয়ে সেচ প্রকল্প (ডিপ-টিউবয়েল )যাহার মিটার নং১৩৬০ থেকে পানি নিয়ে মাছের ঘের করেন। পল্লী বিদ্যুৎতের নিয়ম অনুযায়ী সেচ প্রকল্প থেকে মাছের ঘেরে পানি দেওয়া যাবে না।সেখানে তারা ২৬বছর ধরে তারা বিদ্যুৎতের বিল ফাঁকি দিয়ে মাছের ঘেরে পানি সরবরাহ করছে।এতে সরকার প্রায়১কোটি টাকার রাজস্ব হারিয়েছে।এই বিষয়ে কুশুরা পল্লী বিদ্যুৎত সমিতির জোনাল অফিসের ডি ,জি এম মোঃবেলায়েত হোসেন জানান ,সেচ প্রকল্প থেকে মাছের ঘেরে পানি দেওয়া যাবে না।তবে আমি বিষয়টি জেনেছেঐ সেচ প্রকল্পের ফাইলে দেখা যায়।২০০৯ সালে সেচ প্রকল্প বিদ্যুৎতের সংযোগ দেওয়া হয়েছে কিন্তু এলাকার লোকজন বলেছে ২৬বছর ধরে সেচ প্রকল্প থেকে পানি নিয়ে মাছের ঘেরে ব্যবহার করছে।যেহেতু কৃষি সেচ প্রকল্পে বিদ্যুৎতের বিল কম। তবে কৃষি সেচ প্রকল্প থেকে অন্য কোন কাজে ব্যবহার করা যাবে না।আমি সেখানে লোক পাঠিয়েছি।তদন্ত করে ঘটনা সত্য হলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থ নেওয়া হবে