সাইফুর রহমান রিয়াজ, দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি।
প্রচন্ড রোদেও তৃষ্ণা মেটানোর জন্য বিশুদ্ধ পানি পাচ্ছে না পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার জলিশা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের ৩৪০জন কোমলমতি শিক্ষার্থী।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিদ্যালয়টিতে টিউবয়েল না থাকার কারণে শিক্ষার্থীদের পাশের বাড়ির টিউবওয়েল থেকে পানি সংগ্রহ করতে হয়। তাছাড়া শৌচাগারেও অধিকাংশ সময়েই পানি থাকে না। এর ফলে চরম ভোগান্তি ও স্বাস্থ্যঝুঁকিসহ বিদ্যালয়ের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
এ বিষয়ে স্কুলটির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক এম এ হাকিম খান বলেন, বিষয়টি তারা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার অবহিত করলেও কোনো সুরাহা হয়নি।
দুমকি উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী নিপা বলেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করলে আমরা বিষয়টি অতি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করবো।
এ ব্যাপারে দুমকি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আল ইমরান আমাদেরকে বলেন এই বিদ্যালয়টিতে একটি টিউবওয়েলের ব্যবস্থা করার জন্য আমি আমার সাধ্যমতো চেষ্টা করবো।
উল্লেখ্য যে, শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধীদের জন্য পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডেপুটি রেজিস্ট্রার এম এ হাকিম খান ব্যক্তিগত উদ্যোগে ২০১৫ সালে এ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন।।