শেখ সাইফুল ইসলাম কবির.সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার,বাগেরহাট:দক্ষিণ-পশ্
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জসহ কয়েকটি স্থানে টেইলার্সের দোকানে কাজ করেন এমন কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয়। তারা জানান, কাজ না থাকায় এ দুর্যোগে তারা মানবেতর জীবন-যাপন করছেন।এতে বিপাকে পড়েছেন স্বল্প আয়ের মানুষ। বিপাকে পড়েছেন কাপড় সেলাইয়ের কারিগররা।
বাগেরহাটে মোরেলগঞ্জের নাসির মোল্লা বলেন, রমজানে অন্য মাসের তিনগুণ আয় হয় রাত-দিন কাজ করলে। রমজানে কাজ না করতে পারলে পরিবার নিয়ে না খেয়ে থাকতে হবে।সরকারি সাধারণ ছুটির যতদিন থাকবে ততোদিন দোকান বন্ধ থাকবে। বাড়ির মালিক ঘরভাড়া চাইতেছে, সংসার খরচ নিয়ে টেনশনে আছি। ঘরে টাকা নাই।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে অবরুদ্ধ বা লকডাউন করা না হলেও ২৬শে মার্চ থেকে কার্যত বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ শহর অবরুদ্ধ হয়ে আছে। ফার্মেসি আর নিত্যপণ্যের দোকান ছাড়া সব কিছু বন্ধ। মানুষকে ঘরে রাখতে চলছে নানা কার্যক্রম।পেশায় দর্জি মো মোস্তফা শেখ,জাকির হোসেন.রতন কাজী.সামছুল হক তালুকদার, জানান. প্রতিদিন ফুটপাতে বসেন। তৈরি করেন নিম্ন আয়ের মানুষের পোশাক। সেই আয় দিয়ে চলে তাঁর সংসার। কিন্তু করোনাভাইরাসের প্রভাবে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন তিনি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ফুটপাতে বসেও মিলছে না কাজ। তাই ঝুঁকি নিয়ে এসেছিলাম। বেঁচে থাকলে খেতে হবে। কে দেবে টাকা
সংবাদ শিরোনাম ::
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে করোনা রমজানেও কর্মহীন দর্জি পরিবার সরকারি সহায়তা চায়
- মাতৃভূমির খবর ডেস্ক
- আপডেট টাইম ০২:৩২:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ এপ্রিল ২০২০
- ৭৫৪ বার পড়া হয়েছে
Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ