ঢাকা ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত রাঙ্গুনিয়ায় আ: লীগ নেতার মৃত্যুতে পররাষ্ট্র মন্ত্রীর শোক বরিশালে বৃষ্টি কামনায় নামাজ আদায়। রুপগঞ্জ শীতলক্ষ্যা নদী থেকে এক দুর্ধর্ষ ডাকাত ওমর ফারুক গ্রেফতার বানারীপাড়ায় কিশোরী অপহরণ করে ধর্ষণ। বাকেরগঞ্জ থেকে ধর্ষক গ্রেফতার। “কোলোরেক্টাল ক্যান্সার সচেতনতা ফোরামের আয়োজন করেছে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা” বরিশালে পথ শিশুদের সহযোগিতায় কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ। গজারিয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান দুই প্রতিষ্ঠান কে অর্থদন্ড টেকপাড়া ও ইয়াকুব নগরের অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্হদের মাঝে নগর অর্থ ও বস্ত্র বিতরণ বাস ও ফুটওভার ব্রিজ মুখোমুখি সংঘর্ষ

“তৃণমূল ভোটারের পছন্দের নাম মাহবুবুর রহমান”

আবুল বরাকাত :
দ্বাদশ জাতীয় সাংসদ নির্বাচনে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেষা ১১৪ পটুয়াখালী-৪ আসনে তৃণমূল ভোটারের এখন আস্থার নাম সাবেক
মন্ত্রী ও বর্তমান উপেজলা আওয়ালীগের সভাপিত মো: মাহবুবুর রহমান।
মাহবুবুর রহমানের বাবা জনাব এ কে এম ইসমাইল তালুকদার ১৯৪৯ সাল থেকে কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারন সম্পাদক ও পরে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তাদের বাসার বৈঠকখানা ছিল কলাপাড়া উপেজলা আওয়ামী লীগে প্রথম কার্যালয়। বাবার পথ ধরে রাজনীতিতে আসেনমো: মাহবুবুর রহমান।তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয় অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করেন, পরবর্তীতে তিনি এল এল বি পাস করেন।
১৯৭২ সালে তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন, তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনার সময় ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত থাকেন। পড়াশোনা শেষ করে কলাপাড়ায় এসে উপেজলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২ বৎসর পর কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে এখন পর্যন্ত দলের ভাবমূর্তি টিকিয়ে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনে পটুয়াখালী-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে আওয়ামী লীগের কঠিন সময়ে জনগণের রেকর্ড ভোটে এমপি নির্বাচিত হন। জননেত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক মনোনীত হয়ে পর পর তিন বার এমপি ও একবার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন সফলতার সাথে।
মাহবুবুর রহমান বলেন, রাজনীতিতে অবসরের জন্য কোন নির্ধারিত বয়স গঠনতন্ত্রে নেই। বাংলাদেশে যেকোন চাকুরির চেয়ে মন্ত্রী হওয়া অনেক বড় ব্যাপার। আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আমাকে সেখানে নিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ্। আমি মন্ত্রী এমপি থাকাকালীন জনগণের একজন খাদেম হিসেবে সচ্ছ মানসিকতা নিয়ে মানুষের জন্য কাজ করেছি। কাজ করতে গিয়ে বিনিময় হিসেবে কোন মানুষের কাছ থেকে এক কাপ চাও খাইনি। কোন মানুষ বলতে পারবে না ধারে টাকা এনে বা কোন মূল্যবান জিনিস এনে পালিয়ে বেড়াচ্ছি অথবা কারোর সাথে প্রতারণা করেছি অথবা কোন ব্যক্তি বলতে পারবে না কাউকে মিথ্যা আশ্বাস দিয়েছি। আমি কোন অংশীদারের সম্পদ বিক্রি বা আত্মসাৎ করিনি। আমি সব সময় এলাকার উন্নয়ন নিয়ে মানুষকে মানব সম্পদে পরিণত করার চেষ্টা করেছি আমার এ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ্। কোন ষড়যন্ত্র আমাকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরাতে পারবে না এবং আমার বিশ্বাস উন্নয়নের বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্র জনগণ মেনে নিবে না।
তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক ভাষায় বলতে হয়- উড়ে এসে জুড়ে বসা যায় না। প্রাইমারী লেভেল উপেক্ষা করে কেউ যদি উচ্চতর ডিগ্রি নিতে চায় সেটা হবে অনৈতিক ডিগ্রি, আর অনৈতিক ডিগ্রি জীবনের জন্য হুমকি স্বরূপ। মনে রাখতে হবে উক্ত ডিগ্রি মানুষের উপকার করার চেয়ে ক্ষতি অনেক বেশি করে। জনগণের পাশে আছি আলহামদুলিল্লাহ্ আমৃত্যু থাকবো। কলাপাড়ার বাকী উন্নয়নগুলো করে মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে চাই। সকলের ভালোবাসা ও সহযোগিতা থাকলে উন্নয়নগুলো শেষ করতে পারবো বলে বিশ্বাস করি।
১১৪ পটুয়াখালী-৪ আসনের গণমানুষে প্রিয় এই নেতা ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগের অভিভাবক, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বার বার নির্বাচিত সাংসদ উপজেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সভাপতি জননেতা মো. মাহবুবুর রহমান আপাদমস্তক তিঁনি একজন সফল ব্যক্তি।একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরে কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যখন অমানিশার কালো মেঘ ভড় করেছিলো তখন তৃণমূলের ত্যাগী নেতা কর্মীরা অভিমানে রাজনীতি থেকে দূরে সরে গিয়ে ছিলো এবং এই অঞ্চলের জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা পরিবার গুলোকে রাজনীতিতে কোনঠাসা করে রাখা হয়েছিল, ঠিক সেই মূহুর্তেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনা তার শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করার লক্ষে নৌকা প্রিয় মানুষের মাঝে উপহার হিসেবে পাঠিয়ে ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুবুর রহমানকে।
তৃণমূল পর্যায়ে পায় হেঁটে সবাইকে আবার উজ্জীবিত করে রাজনীতিতে বিড়ল ঘটনা স্থাপন করেছেন, যা কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ অবগত রয়েছেন । দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় নেতাকর্মী সবাইকে নিয়ে একসাথে প্রতিটি স্থানীয় নির্বাচন ও সকল বাধাঁ বিপত্তি উপেক্ষা করে দলীয় প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন, আকাশচুম্বী জনপ্রিয় এই নেতাকে কাছে পেয়ে কলাপাড়া উপজেলার নৌকা প্রিয় জনসাধারণ আনন্দিত ও উদ্বেলিত। প্রতিটি মুহূর্ত জনগণ অনুভব করছে অত্র এলাকায় তিনি যে সফল উন্নয়ন করে দেখিয়েছেন। তাই অহিংস রাজনীতির ধারক ও বাহক হিসেবে জনগণের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন মো: মাহবুবুর রহমান। তৃণমূল পর্যায়ে নৌকা পাগল প্রতিটি ভোটারের বিশ্বাস দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা মো: মাহবুবুর রহমানকে পুনরায় নৌকা দিয়ে পাঠাবেন এবং তৃণমূলের নৌকা প্রিয় ভোটাররা তাকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করে সংসদে পাঠাবেন।

Tag :

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত

“তৃণমূল ভোটারের পছন্দের নাম মাহবুবুর রহমান”

আপডেট টাইম ০৯:৩৩:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ মে ২০২৩

আবুল বরাকাত :
দ্বাদশ জাতীয় সাংসদ নির্বাচনে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেষা ১১৪ পটুয়াখালী-৪ আসনে তৃণমূল ভোটারের এখন আস্থার নাম সাবেক
মন্ত্রী ও বর্তমান উপেজলা আওয়ালীগের সভাপিত মো: মাহবুবুর রহমান।
মাহবুবুর রহমানের বাবা জনাব এ কে এম ইসমাইল তালুকদার ১৯৪৯ সাল থেকে কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারন সম্পাদক ও পরে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তাদের বাসার বৈঠকখানা ছিল কলাপাড়া উপেজলা আওয়ামী লীগে প্রথম কার্যালয়। বাবার পথ ধরে রাজনীতিতে আসেনমো: মাহবুবুর রহমান।তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয় অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করেন, পরবর্তীতে তিনি এল এল বি পাস করেন।
১৯৭২ সালে তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন, তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনার সময় ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত থাকেন। পড়াশোনা শেষ করে কলাপাড়ায় এসে উপেজলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২ বৎসর পর কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে এখন পর্যন্ত দলের ভাবমূর্তি টিকিয়ে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনে পটুয়াখালী-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে আওয়ামী লীগের কঠিন সময়ে জনগণের রেকর্ড ভোটে এমপি নির্বাচিত হন। জননেত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক মনোনীত হয়ে পর পর তিন বার এমপি ও একবার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন সফলতার সাথে।
মাহবুবুর রহমান বলেন, রাজনীতিতে অবসরের জন্য কোন নির্ধারিত বয়স গঠনতন্ত্রে নেই। বাংলাদেশে যেকোন চাকুরির চেয়ে মন্ত্রী হওয়া অনেক বড় ব্যাপার। আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আমাকে সেখানে নিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ্। আমি মন্ত্রী এমপি থাকাকালীন জনগণের একজন খাদেম হিসেবে সচ্ছ মানসিকতা নিয়ে মানুষের জন্য কাজ করেছি। কাজ করতে গিয়ে বিনিময় হিসেবে কোন মানুষের কাছ থেকে এক কাপ চাও খাইনি। কোন মানুষ বলতে পারবে না ধারে টাকা এনে বা কোন মূল্যবান জিনিস এনে পালিয়ে বেড়াচ্ছি অথবা কারোর সাথে প্রতারণা করেছি অথবা কোন ব্যক্তি বলতে পারবে না কাউকে মিথ্যা আশ্বাস দিয়েছি। আমি কোন অংশীদারের সম্পদ বিক্রি বা আত্মসাৎ করিনি। আমি সব সময় এলাকার উন্নয়ন নিয়ে মানুষকে মানব সম্পদে পরিণত করার চেষ্টা করেছি আমার এ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ্। কোন ষড়যন্ত্র আমাকে জনগণের কাছ থেকে দূরে সরাতে পারবে না এবং আমার বিশ্বাস উন্নয়নের বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্র জনগণ মেনে নিবে না।
তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক ভাষায় বলতে হয়- উড়ে এসে জুড়ে বসা যায় না। প্রাইমারী লেভেল উপেক্ষা করে কেউ যদি উচ্চতর ডিগ্রি নিতে চায় সেটা হবে অনৈতিক ডিগ্রি, আর অনৈতিক ডিগ্রি জীবনের জন্য হুমকি স্বরূপ। মনে রাখতে হবে উক্ত ডিগ্রি মানুষের উপকার করার চেয়ে ক্ষতি অনেক বেশি করে। জনগণের পাশে আছি আলহামদুলিল্লাহ্ আমৃত্যু থাকবো। কলাপাড়ার বাকী উন্নয়নগুলো করে মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে চাই। সকলের ভালোবাসা ও সহযোগিতা থাকলে উন্নয়নগুলো শেষ করতে পারবো বলে বিশ্বাস করি।
১১৪ পটুয়াখালী-৪ আসনের গণমানুষে প্রিয় এই নেতা ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগের অভিভাবক, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বার বার নির্বাচিত সাংসদ উপজেলা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সভাপতি জননেতা মো. মাহবুবুর রহমান আপাদমস্তক তিঁনি একজন সফল ব্যক্তি।একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরে কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী উপজেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যখন অমানিশার কালো মেঘ ভড় করেছিলো তখন তৃণমূলের ত্যাগী নেতা কর্মীরা অভিমানে রাজনীতি থেকে দূরে সরে গিয়ে ছিলো এবং এই অঞ্চলের জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা পরিবার গুলোকে রাজনীতিতে কোনঠাসা করে রাখা হয়েছিল, ঠিক সেই মূহুর্তেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনা তার শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার কলাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করার লক্ষে নৌকা প্রিয় মানুষের মাঝে উপহার হিসেবে পাঠিয়ে ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুবুর রহমানকে।
তৃণমূল পর্যায়ে পায় হেঁটে সবাইকে আবার উজ্জীবিত করে রাজনীতিতে বিড়ল ঘটনা স্থাপন করেছেন, যা কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ অবগত রয়েছেন । দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় নেতাকর্মী সবাইকে নিয়ে একসাথে প্রতিটি স্থানীয় নির্বাচন ও সকল বাধাঁ বিপত্তি উপেক্ষা করে দলীয় প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন, আকাশচুম্বী জনপ্রিয় এই নেতাকে কাছে পেয়ে কলাপাড়া উপজেলার নৌকা প্রিয় জনসাধারণ আনন্দিত ও উদ্বেলিত। প্রতিটি মুহূর্ত জনগণ অনুভব করছে অত্র এলাকায় তিনি যে সফল উন্নয়ন করে দেখিয়েছেন। তাই অহিংস রাজনীতির ধারক ও বাহক হিসেবে জনগণের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন মো: মাহবুবুর রহমান। তৃণমূল পর্যায়ে নৌকা পাগল প্রতিটি ভোটারের বিশ্বাস দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা মো: মাহবুবুর রহমানকে পুনরায় নৌকা দিয়ে পাঠাবেন এবং তৃণমূলের নৌকা প্রিয় ভোটাররা তাকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করে সংসদে পাঠাবেন।