ঢাকা ১২:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত রাঙ্গুনিয়ায় আ: লীগ নেতার মৃত্যুতে পররাষ্ট্র মন্ত্রীর শোক বরিশালে বৃষ্টি কামনায় নামাজ আদায়। রুপগঞ্জ শীতলক্ষ্যা নদী থেকে এক দুর্ধর্ষ ডাকাত ওমর ফারুক গ্রেফতার বানারীপাড়ায় কিশোরী অপহরণ করে ধর্ষণ। বাকেরগঞ্জ থেকে ধর্ষক গ্রেফতার। “কোলোরেক্টাল ক্যান্সার সচেতনতা ফোরামের আয়োজন করেছে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা” বরিশালে পথ শিশুদের সহযোগিতায় কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ। গজারিয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান দুই প্রতিষ্ঠান কে অর্থদন্ড টেকপাড়া ও ইয়াকুব নগরের অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্হদের মাঝে নগর অর্থ ও বস্ত্র বিতরণ বাস ও ফুটওভার ব্রিজ মুখোমুখি সংঘর্ষ

ঢাকায় সুপ্রভাত বাস চলতে দেওয়া হবে না-মেয়র আতিকুল ইসলাম

সিনিয়র রিপোর্টার (মাসুদ হাসান মোল্লা রিদম), ঢাকা: সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি বলেছেন, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের স্বপ্নদ্রষ্টা এবং বাংলাদেশের আধুনিক পরমাণু বিজ্ঞানের প্রাণপুরুষ। তাঁর নেতৃত্বেই এদেশের পারমাণবিক খাতে উন্নয়ন ও গবেষণা হয়েছে। তাঁর তখনকার উদ্যোগের ফলে আজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র আলোর মুখ দেখেছে। এ পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পূর্ণোদ্যমে উৎপাদনে গেলে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাত আরো স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে। বিজ্ঞান চর্চায় বিশেষ করে পরমাণু বিজ্ঞানে বিশেষ অবদানের জন্য ঢাকাস্থ অ্যাটমিক এনার্জি সেন্টার অথবা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এর নাম ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার নামে নামকরণ করা যেতে পারে। প্রতিমন্ত্রী আজ বিকালে রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এর কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে জাতীয় জাদুঘর আয়োজিত “ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া : বাংলাদেশের আধুনিক পরমাণু বিজ্ঞানের প্রাণপুরুষ” শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। প্রধান অতিথি বলেন, ড. ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন একজন ব্যতিক্রমী নিভৃতচারী মানুষ। তিনি লোকচক্ষুর আড়ালে অনাড়ম্বর জীবনযাপন করেছেন। সারাজীবন তিনি জ্ঞানার্জন ও গবেষণার মাধ্যমে জাতিকে দিয়ে গেছেন। প্রতিমন্ত্রী ড. ওয়াজেদ মিয়াকে স্মরণীয় করে রাখার মাধ্যমে তাঁর জীবন ও কর্ম নতুন প্রজন্মের সামনে শিক্ষণীয়ভাবে উপস্থাপনে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সংস্কৃতি সচিবকে নির্দেশনা প্রদান করেন। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সদস্য অধ্যাপক ড. সুলতানা শফি‘র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মো. আবু হেনা মোস্তফা কামাল এনডিসি। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন (মূল বক্তা) থিংকট্যাঙ্ক জন্মভূমি রিসার্চ সেন্টার এর কর্মাধ্যক্ষ আসিফ কবীর। সেমিনারে আলোচক হিসেবে আলোচনা করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাবেক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক সেলিমা খাতুন ও বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এর চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. নঈম চৌধুরী। সেমিনারে স্বাগত বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এর মহাপরিচালক মো.রিয়াজ আহম্মদ এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এর সচিব মো. আবদুল মজিদ।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত

ঢাকায় সুপ্রভাত বাস চলতে দেওয়া হবে না-মেয়র আতিকুল ইসলাম

আপডেট টাইম ০৬:৫১:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০১৯

সিনিয়র রিপোর্টার (মাসুদ হাসান মোল্লা রিদম), ঢাকা: সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি বলেছেন, ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের স্বপ্নদ্রষ্টা এবং বাংলাদেশের আধুনিক পরমাণু বিজ্ঞানের প্রাণপুরুষ। তাঁর নেতৃত্বেই এদেশের পারমাণবিক খাতে উন্নয়ন ও গবেষণা হয়েছে। তাঁর তখনকার উদ্যোগের ফলে আজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র আলোর মুখ দেখেছে। এ পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পূর্ণোদ্যমে উৎপাদনে গেলে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাত আরো স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে। বিজ্ঞান চর্চায় বিশেষ করে পরমাণু বিজ্ঞানে বিশেষ অবদানের জন্য ঢাকাস্থ অ্যাটমিক এনার্জি সেন্টার অথবা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এর নাম ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার নামে নামকরণ করা যেতে পারে। প্রতিমন্ত্রী আজ বিকালে রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এর কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে জাতীয় জাদুঘর আয়োজিত “ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া : বাংলাদেশের আধুনিক পরমাণু বিজ্ঞানের প্রাণপুরুষ” শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। প্রধান অতিথি বলেন, ড. ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন একজন ব্যতিক্রমী নিভৃতচারী মানুষ। তিনি লোকচক্ষুর আড়ালে অনাড়ম্বর জীবনযাপন করেছেন। সারাজীবন তিনি জ্ঞানার্জন ও গবেষণার মাধ্যমে জাতিকে দিয়ে গেছেন। প্রতিমন্ত্রী ড. ওয়াজেদ মিয়াকে স্মরণীয় করে রাখার মাধ্যমে তাঁর জীবন ও কর্ম নতুন প্রজন্মের সামনে শিক্ষণীয়ভাবে উপস্থাপনে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সংস্কৃতি সচিবকে নির্দেশনা প্রদান করেন। বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সদস্য অধ্যাপক ড. সুলতানা শফি‘র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মো. আবু হেনা মোস্তফা কামাল এনডিসি। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন (মূল বক্তা) থিংকট্যাঙ্ক জন্মভূমি রিসার্চ সেন্টার এর কর্মাধ্যক্ষ আসিফ কবীর। সেমিনারে আলোচক হিসেবে আলোচনা করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাবেক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক সেলিমা খাতুন ও বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এর চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. নঈম চৌধুরী। সেমিনারে স্বাগত বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এর মহাপরিচালক মো.রিয়াজ আহম্মদ এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এর সচিব মো. আবদুল মজিদ।