স্টাফ রিপোর্টার চট্টগ্রামঃ
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র প্রাণভোমরা ডাক্তার শাহাদাত হোসেন তার নেতৃত্বে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে অধিক শক্তিশালী, সুসংগঠিত এবং ঐক্যবদ্ধ। ২০০৯ সালের ১৬ নভেম্বর চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় কিন্তু নেতাকর্মীদের একাংশের বাধায় ঐ সম্মেলন পন্ড হয়ে যায়, এর এক মাস পর ২০ ডিসেম্বর আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে সভাপতি ও ডাক্তার শাহাদাত হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক করে কেন্দ্র থেকে কমিটি ঘোষণা করা হয়, পরে ২০১০ সালের জানুয়ারিতে শিল্পপতি শামসুল আলম, দস্তগীর চৌধুরী ও মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আবু সুফিয়ানকে সহ-সভাপতি করে কমিটির পরিধি বাড়ানো হয় এরপর ২০১৬ সালের ৬ আগস্ট ডাক্তার শাহাদাত হোসেনকে সভাপতি, আবু সুফিয়ান সহ-সভাপতি ও আবুল হাশেম বক্করকে সাধারণ সম্পাদক করে কেন্দ্র থেকে তিন সদস্যের মহানগর কমিটি ঘোষণা করা হয় এ কমিটি ঘোষণা প্রায় ১১ মাস পর ২৯ বছর প্রথমবারের মতো নগর বিএনপি’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে সক্ষম হন ডাক্তার শাহাদাত হোসেনের নেতৃত্বাধীন কমিটি,যার পুরস্কার হিসেবে ডাক্তার শাহাদাত হোসেনকে চট্টগ্রাম মহানগরের সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে দল থেকে প্রার্থী করা হয়। সর্বশেষ দলকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে কেন্দ্র থেকে গত বছরের ডিসেম্বরে ডাক্তার শাহাদাত হোসেনকে আহ্বায়ক এবং আবুল হাশেম বক্করকে সদস্য সচিব করে ৩৯ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়, সাংগঠনিক কার্যক্রম নিয়ে ডাক্তার শাহাদাত হোসেনের সাথে সাক্ষাৎ করলে বলেন কমিটি গঠনের পর থেকে ১৪ থানার মধ্যে ১০ থানায় কর্মী সভা করতে সক্ষম হয়েছি, ইতিমধ্যে ওয়ার্ড কমিটি গঠনের লক্ষ্যে তালিকা জমা নেওয়া শুরু হয়েছে মাননীয় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশেই যেকোনো সময়ে নতুন কমিটি পাবে নগর বিএনপি’র আওতাধীন থানা এবং ইউনিট কমিটিগুলো, ইনশাআল্লাহ আগামীতে গণতন্ত্র মুক্তির যে আন্দোলন হবে জননেতা তারেক রহমানের নির্দেশে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রামে সম্মুখ থেকে নেতৃত্ব দিবে এবং এই অবৈধ রাতের ভোটের সরকারকে পরাজিত করে জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণতন্ত্র মুক্তি পাবে।