ঢাকা ০৬:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রোজা মানুষের মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে-লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল। গজারিয়া বালুয়াকান্দি ইউনিয়নে সিকদার পরিবারে আমিরুল ইসলাম এর সর্মথনে আলোচনা সভা ও ইফতার দোয়া মাহফিল চসিকের ৬ ষ্ঠ নির্বাচিত পরিষদের ৩৮ তম সাধারণ সভায় মশা কমাতে কার্যক্রম বাড়াবে : মেয়র রেজাউল “বিড়ি শিল্পে ট্যাক্স প্রত্যাহারসহ চার দাবিতে রংপুর শ্রমিকদের মানববন্ধন” ইন্দুরকানী প্রেসক্লাবে ইফতার মাহফিল বরিশাল চকবাজার এবায়দুল্লাহ মসজিদে অগ্নিকান্ড। টাঙ্গাইলে দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার পাঠক ফোরাম গঠিত চট্টগ্রাম পাহাড়তলীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাই চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার চট্টগ্রামে জালনোটসহ প্রতারকচক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ রমজান মাসের পবিত্রতা লঙ্ঘন করছে নারায়ণগঞ্জ চিশতিয়া বাউল সমিত

জাজিরায় বর্ষার পানিতে জালের বেড়ায় মাছ চাষ।

নুর আলম, শরীয়তপুর প্রতিনিধি: জাজিরা উপজেলার বড় গোপালপুর ইউনিয়নের দেওয়ান কান্দি গ্রামে বর্ষার পানিতে মশারি জালে বেড়া দিয়ে পাঙাশ চাষ করে অনেকটা তাক লাগিয়ে দিয়েছেন কৃষক মোঃ ইউনুছ মাদবর।

তার বাড়ির সামনে রাস্তার পাশে বিলে ১০শতাংশ জমি আছে। যা প্রায় ছয়মাস পানির নিচে থাকে। যার কারণে বছরের অর্ধেকটা সময় অনাবাদি হয়ে পড়ে থাকে ওই জমি। তাই বর্ষা মৌসুমে পানির নিচে পড়ে থাকা অনাবাদি জমির চতুর্দিকে মশারি জালের বেড়া দিয়ে সেই জমিতে পাঙাশ মাছের পোনা ছাড়েন কৃষক মোঃ ইউনুছ মাদবর।

সরাসরি বর্ষার পানিতে মাছ চাষ করার ফলে অন্যসব চাষের পাঙাশ মাছের তুলনায় একটু ভিন্ন মাছের রং। অনেকটা নদীর মাছের মতোই ধবধবে সাদা রং ধারণ করেছে মাছ গুলো। তাই খেতেও নদীর মাছের মতোই সুস্বাদু হবে বলে মনে করছেন তিনি। তার চাষকৃত মাছ এখন প্রায় কেজি ছুঁইছুঁই। এরইমধ্যে এলাকার অনেকেই পাঙাশ মাছ কিনতে তার কাছে এসেছে বলেও জানান তিনি।

মাছের খামার দেখতে গেলে মাছ চাষি ইউনুছ দৈনিক মাতৃভূমির খবরকে বলেন, আমি আশাবাদি এবার আমার ভালো লাভ হবে। শখের বসে করা মাছের এখন আমার আনন্দের অন্যতম কারণ। তবে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আমি সহ গ্রামের অনেকেই মাছ চাষে ঝুঁকবেন বলে আমার বিশ্বাস।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

রোজা মানুষের মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে-লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল।

জাজিরায় বর্ষার পানিতে জালের বেড়ায় মাছ চাষ।

আপডেট টাইম ০৮:২৬:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ অগাস্ট ২০২১

নুর আলম, শরীয়তপুর প্রতিনিধি: জাজিরা উপজেলার বড় গোপালপুর ইউনিয়নের দেওয়ান কান্দি গ্রামে বর্ষার পানিতে মশারি জালে বেড়া দিয়ে পাঙাশ চাষ করে অনেকটা তাক লাগিয়ে দিয়েছেন কৃষক মোঃ ইউনুছ মাদবর।

তার বাড়ির সামনে রাস্তার পাশে বিলে ১০শতাংশ জমি আছে। যা প্রায় ছয়মাস পানির নিচে থাকে। যার কারণে বছরের অর্ধেকটা সময় অনাবাদি হয়ে পড়ে থাকে ওই জমি। তাই বর্ষা মৌসুমে পানির নিচে পড়ে থাকা অনাবাদি জমির চতুর্দিকে মশারি জালের বেড়া দিয়ে সেই জমিতে পাঙাশ মাছের পোনা ছাড়েন কৃষক মোঃ ইউনুছ মাদবর।

সরাসরি বর্ষার পানিতে মাছ চাষ করার ফলে অন্যসব চাষের পাঙাশ মাছের তুলনায় একটু ভিন্ন মাছের রং। অনেকটা নদীর মাছের মতোই ধবধবে সাদা রং ধারণ করেছে মাছ গুলো। তাই খেতেও নদীর মাছের মতোই সুস্বাদু হবে বলে মনে করছেন তিনি। তার চাষকৃত মাছ এখন প্রায় কেজি ছুঁইছুঁই। এরইমধ্যে এলাকার অনেকেই পাঙাশ মাছ কিনতে তার কাছে এসেছে বলেও জানান তিনি।

মাছের খামার দেখতে গেলে মাছ চাষি ইউনুছ দৈনিক মাতৃভূমির খবরকে বলেন, আমি আশাবাদি এবার আমার ভালো লাভ হবে। শখের বসে করা মাছের এখন আমার আনন্দের অন্যতম কারণ। তবে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আমি সহ গ্রামের অনেকেই মাছ চাষে ঝুঁকবেন বলে আমার বিশ্বাস।