স্টাফ রিপোর্টার মো:তপছিল হাছানঃ চাঁদপুর মতলব উওর উপজেলায় ফরাজি কান্দি ইউনিয়নে মোল্লা কান্দি জামে মসজিদের পূর্বদিকে আনুমানিক ৬০;ফিট দূরত্ব গত ৭ডিসেম্ববর সন্ধার দিকে রাত আনুমানিক ৭ ঘটিকার সময় জনতা বাজার থেকে চরমাছুয়া যাওয়ার পথে মোল্লা কান্দী গ্রামে মোটর সাইকেল ও ট্রলির সাথে সংঘর্ষ হয়,বড় হলুদিয়ার গ্রামের মো:আইয়ুব আলী প্রদানের ছেলে ইব্রাহিম (৩২)মোল্লা এন্টারপ্রাইজের প্রতিষ্ঠানের ট্রলি গাড়ির ড্রাইভার (১) সাবাজ মিয়ার গাড়ির সাথে সংঘর্ষ হয়ে মোটরসাইকেল চালক ইব্রাহিম এক্সিডেন্টে গুরুতর আহত হয় কিন্ত অভিভাবক দেরকে প্রতিষ্ঠানের মালিক পক্ষ সঠিক মৃত্যুর বিবরণ না দিয়ে মিথ্যা বিবরণ দিয়ে বিষয়টি ধামাচাপা দেন।
গত (১৭ ডিসেম্বর) সরজমিনে গিয়ে ওই এলাকার সূত্রে জানা যায়,গত (৭ডিসেম্বর) বড় হলুদিয়া গ্রামের মো:আইয়ুব আলী প্রদানের ছেলে ইব্রাহিম (৩২) মতলব দক্ষিনের নওগাঁও গ্রামে কয়কিতো জায়গার উদ্দেশ্যে মোবাইল মোঠো ফোনে তাহার ভগ্নিপতি হাছান বকাউলের সাথে আলাপ করে রওনা করে মৃত ইব্রাহিম।পরবর্তীতে মোটরসাইকেল চালিয়ে জনতা বাজার পার হয়ারপর মোল্লাকান্দি জামে মসজিদের আনুমানিক ৩০ ফিট দূরত্ব মোটরসাইকেলের সামনে একটি অটোরিকশা থাকে ওই অটো রিকসার ১৫ ফিট দূরত্ব থাকা সত্ত্বেও হঠাৎ করে এসে যায়,জনতা বাজারের মোল্লা এন্টারপ্রাইজের মালিকপক্ষ (১) হুমায়ুন (২)খোকন তাদের প্রতিষ্ঠানের বালির ট্রলি গাড়িটি ট্রলি গাড়ির ড্রাইভার (১) সাবাজ মিয়ার ট্রলি গাড়ির ও মৃত ইব্রাহিমের মোটর সাইকেলের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়ে গুরুতর আহত হয়। হঠাৎ করে বিকট একটি আওয়াজ আসিলে মোল্লাকান্দি জামে মসজিদের পাশে দোকান ও এলাকার লোকজন শুনতে পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় গিয়ে দেখেন মৃত, ইব্রাহিম একদিকে আরেকদিকে তাহার মোটরসাইকেলটি পড়ে আছে। ওই সময় মৃত, ইব্রাহিমের গুরুতর আহত দেখে এলাকাবাসী নিয়ে যায় জনতা বাজারের পল্লী চিকিৎসক পলাশের কাছে কিন্ত পল্লী চিকিৎসক মৃত, ইব্রাহিমের অবস্থা দেখে জরুরী ভিত্তিতে পাঠিয়ে দেন মতলব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আনার পর।মৃত ইব্রাহিমের এক্সিডেন্টের এমনকি দৃশ্য ছিল ডাক্তার পাঁচ মিনিট দেখে সাথে সাথে পাঠিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন কিন্তু ডাক্তার তাহার কি এমন পরিস্থিতি দেখে ঢাকা রেফার করেন পরবর্তীতে এম্বুলেস দিয়ে নিয়ে যায় ঢাকার উদ্দেশ্যে কিন্তু ইব্রাহিম গজারিয়া ভবেরচর পর্যন্ত যাওয়ার পথের মধ্যে ইব্রাহিম পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে যায়।এই দৃশ্য দেখে পিতা, মাতা, ভাই-বোন দুই নয়নের অশ্রু দিয়ে নেমে আসে সুখের ছায়া।
পরবর্তীতে ঐ এলাকার লোকজন রাস্তার পাশে দোকানদার সহ আওয়াজ শুনে পেয়ে ঘটনার তাকে জনতাবাজার পল্লী চিকিৎসক কাছে নিয়া আসে কিন্তু পল্লী চিকিৎসক মৃত্যু ইব্রাহিমকে চিকিৎসা না দিয়ে তাহার অবস্থা জটিলতা দেখে পাঠিয়ে দেন। মতলব উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কিন্তু শেখানো চিকিৎসক চিকিৎসা না দিয়ে তাকে ঢাকা মিডিকেল হাসপাতালে রেফার কারেন।
গত (৭ডিসেম্বরের) মোটরসাইকেল রহস্য জনক এক্সিডেন্টের মৃত্যুর ঘটে যাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে, গত ১৭ ডিসেম্বর দুপুর ১২ ঘটিকা সময় সরেজমিনে গিয়ে তদন্ত বিগ টিতে,মোল্লা এন্টারপ্রাইজের মালিক পক্ষ প্রোপাইটার:খোকনকে মৃত,ইব্রাহিমের মোটরসাইকেল এক্সিডেন্টের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তিনি বলেন,আমার প্রতিষ্ঠান বালির ট্রলি গাড়ির সাথে লেগে মৃত্যু হয়নি বিষয়টি তিনি অস্বীকার করে এড়িয়ে চলে জান, কিন্তু রং চার মধ্য দিয়ে এসে জান প্রতিষ্ঠান ট্রলি গাড়ির ড্রাইভার সাবাজ মিয়া, আর তাহাকে মোটর সাইকেলের এক্সিডেন্টের বিবরণ সমূহ জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তিনি বলেন,তখন সন্ধ্যা আনুমানিক ৭ টা সময় হবে কিন্ত মোটরসাইকেলের সামনে ছিলো অটো রিকসা আর আমার গাড়িটি দেখে মোটর সাইকেল ওয়ালা
ব্রেক করে মোটরসাইকেল নিয়ে পড়ে যায়,তখন আমরা সাথে সাথে জনতা বাজারের ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায় তখন মুখে দিয়ে রক্ত বাহির হইতে দেখি, আর ডাক্তার তাকে মতলব পাঠিয়ে দেয়।
তাহলে মৃত ইব্রাহিমের মোটর সাইকেল ও ট্রলি গাড়ির সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়ে। তাতে প্রাথমিক ধারণা করা যায়, যে ট্রলি গাড়ি দেখে ইব্রাহিম চাপ দিলে ইব্রাহিম সাথে সাথে মোটর সাইকেলটি ব্রেক করিলে পড়ে যাওয়ার সাথে সাথে তাহার উপর দিয়ে ট্রলি গাড়ির চাকা উঠিয়ে দেন ট্রলি চালক সাবাজ মিয়া। এই ট্রলি গাড়ির চাকা ইব্রাহিমের উপড়ে উঠে যাওয়াতে নাকে মুখে রক্ত বাহির হয় আর চাকা উপড়ে উঠে যাওয়াকে কেন্দ্র করে ইব্রাহিমের মৃত্যু হয়েছে।