নিজস্ব প্রতিনিধি :চাদপুর জেলার মতলব পৌরসভা (৯ )নয়টি ওয়ার্ড নিয়ে মতলব দক্ষিন পৌরসভা ঘটিত প্রায় প্রতিটি ওয়ার্ডে প্রত্যেকটি অলিগলিতে এখন মরণ নেশা আরেক নাম ‘বাবা’র একক আধিপত্য। মতলবের পৌর এলাকায় ছোট থেকে বড়, তরুণ ও বৃদ্ধ সকলের কাছেই দুটি সিঙ্গারার মূল্য পাঁচশত টাকা সেই মাদক কিংয়ের দোকানদার আবুল বাসার বিক্রেতা মরন নেশা নাম ‘বাবা’ এই নামটি বিশেষ ভাবে সকলের কাছে খুবই পরিচিত।
মতলব পৌরসভা ২নং ওয়ার্ডে পৌইল পারা গ্রামের শাতটি মামলার আসামী মরণ নেশা ইয়াবা সেবন কারীদের সকলের পিতা আবুল বাসার। মতলব দক্ষিন অঞ্চলের দেখা যায় জন্ম দাতা ‘বাবা’র চেয়ে এই বিশেষ ‘সেবন কারী ও খুচরা বিক্রেতাদের পিতা আবুল বাসারের প্রতিই যেন ভক্তি শ্রদ্ধা বেশি লক্ষ্য করা যায়। দিনে এক বার হলে তাদের অবশ্যই বাবার সানি্নধ্য চাই-ই-চাই। আর তা না হলে নাকি মাদক সেবীদের দিন শুরু কিংবা রাত শেষ হয়না। এ ভয়ঙ্কর ‘বাবার’ আসল নাম মরণ নেশা ইয়াবা। অন্য যে কোনো মাদক দ্রব্যের তুলনায় মতলব দক্ষিনে ইয়াবার জন প্রিয়তা বেশি । যেমন পৌইল পারা গ্রামের মধ্যে আবুল বাসার তাহার মাদকের প্রতিষ্ঠানের পুমের নরম কুচি চেয়ারে বসে আবুল বাসারের পুরি সিঙ্গারার দোকানে পাঁচ শত টাকা থেকে এক হাজার টাকা নোট দিলেই হাতে পাওয়া যায় মরন নেশা ইয়াবা। ফেন্সিডিল,মদ, বিয়ার, গাঁজাসহ বিভিন্ন ইত্যাদি মাদকের বিস্তার থাকলেও ইয়াবার স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে গোটা পৌর গ্রাম গুলোর মধ্যে । প্রাণ ঘাতী ইয়াবায় ছড়িয়ে দিয়ে আচ্ছে মাদক কারীদের পিতা আবুল বাসার কিন্ত বর্তমানে সমাজের বিভিন্ন-শ্রেণির লোকজন এমনকি নারীদের কে অনেকে এই নেশায় আসক্ত হয়ে পরতে দেখা যায় যেমন নায়েরগাঁও ৮ মাদকের মামলার আসামি পলিয় সদাগর। আর মাদকের সম্রাট ও মাদক সেবন কারীদের পিতা, আবুল বাসার সেই কখনো ম্যানেজ করে আবার কখনো পুলিশের ছোঁচ, আবার কিছু সময় সাংবাদিকের পরিচয়,আবারো আওয়ামীলীগের জেলার নেতা সেজে পরিচয় দিয়ে নানা দরনের মাদকের অপকর্ম ব্যবহার করে আচ্ছে কৌশলে। নৈতিক ও আদর্শবান আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের চোখকে ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন ইস্থানে এক প্রকার প্রকাশ্যেই চলছে ইয়াবার রমরমা বাণিজ্য। মরন নেশার ডিলার কিং সমরাট ও সকল মাদক কারীদের পিতা আবুল বাসারের সাথে ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত রয়েছে তাদেরকে খুজ খবর না নেওয়া হলে তাতে মতলবের সকল শ্রেণীর মানুষ গুলো মাদক আসক্ত হয়ে যাবে।
গোপন সূত্রে জানা যায়, মাদকের কিং সম্রাট আবুল বাসা তাহার দোকানে সিসি ক্যামেরার আওতায় ভুক্ত কিন্তু থাকেনা ক্যামেরা মধ্যে রেকর্ড এ কেমন সিসি ক্যামেরা,যদি কোন অপরিচিত লোক দেখেই সাথে সাথে সিসি ক্যামেরা চালু করে রাখেন এমনকি ওই দোকান হয়ে গেছে মাদকের স্ট্যান্ড। এই চক্র বিভিন্ন স্কুল-কলেজ,সিএনজি ড্রাইভার, অটো রিস্কা ডাইভার দিয়ে সকলের মাঝে এবং তাদের মাধ্যমে মরন নেশা ইয়াবা বিক্রি কারেন ও বিক্রি করা আচ্ছেন। কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তার সাথে আবুল বাসারের রয়েছে সু-সম্পর্ক। মাদক ব্যবসার সাথে জারা জড়িত আছে জেনেও পুলিশ তাদের কে গ্রেফতার করছেন না। শাত টির মামলারর আসামি আবুল বাসারের বিরুদ্ধে কোনো লোক কথা বলিলে ওই ব্যক্তি দের কে হুমকি দিয়ে বলেন,যে তুমি নাকি মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত মানুষ আমাকে বলেছে, তাই ভালোকরে বলছি তুই চুপ থাকিলে তাহলে তোমার জন্য ভালো হবে। মাদোক সম্রা টের চাঁদপুর জেলার কোর্ড হয়েছে মাদকের পিতা আবুল বাসারের জন্য স্কুলের মতন একটি কোচিং সেন্টার যখন ইচ্ছা তখনই লয়ার দিয়ে দরখাস্ত দেওয়া হলে হয়ে যায় মঞ্জুরের ছুটি বেল মিলে যায়। আর জন্মের পর থেকেই কুকুরে লেজটি থাকে বাকা এবং কুকুরে লেজটি হাতে ধরিয়া টান দিলে হয় সোজা আর ছেড়ে দিলে হয়ে যায় বাকা তাই মাদক ডিলাররা হয়ে গেছে কুকুরের লেজের মতো ।
মতলব দক্ষিনের মরন নেশার অভিভাবক আবুল বাসার তাহার কারনে মরন নেশা ইয়াবার ভয়াবহ যুব সমাজে আজ ক্ষতবিক্ষত। ভবিষ্যত প্রজন্মকে নিয়ে হতাশ গ্রস্থ হয়ে পরেছেন তাদের অভিভাবকরা। অনু সন্ধানে গিয়ে জানা যায়, মতলব দক্ষিনে মাদক ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন ব্যবসা এবং পেশার আড়ালে দেদারসে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ওই চক্রটি নারীদের কে ইয়াবার ব্যবসার কালো টাকার বান্ডেল দেখিয়া টোপ হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে । ইয়াবা ট্যাবলেট পকেটে করে নির্বিঘ্নে বহন করা যায় বিধায় ভ্রাম্য মাণ মাদক বিক্রি তার সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে।
এক দিকে সারাবিশ্বে মহামারী করোনাভাইরাস অন্যদিকে করোনা ভাইরাস কে পুঁজি করে মতলব পৌর এলাকার মরন নেশার পিতা আবুল বাসারের কারণে মাদোকের টাকা না থাকার কারেন নেশা গ্রস্থ যুবকরা ছিনতাই, রাহাজানি, চুরি, ডাকাতিসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাডে জড়িয়ে পরছে। ইয়াবা ক্রয়ের টাকা জোগার করতে গিয়ে অনেক উঠতি বয়সের তরুণ-যুবকরা বেঁছে নিয়েছে অপরাধের পথ। আর এ কারণেই পরিবারে নেমে এসেছে চরম অশান্তি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় পড়াশুনা বাদ দিয়ে তরুণরা ইয়াবাসক্ত হয়ে পড়ায় উদ্বিগ্ন হয়ে পরেছে অভিভাবক মহল। ইয়াবা বিক্রেতা মাদক সম্রাটের এ কারণে স্কুল ও কলেজের যুব সমাজ ইয়াবা নেশায় আশক্ত হয়ে পড়েছে।