চন্দনাইশ প্রতিনিধিঃ
চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী এটিএম পেয়ারুল ইসলাম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনোনয়ন দেয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে গণতন্ত্রকে গভীরভাবে জনগনের কাছে পৌঁছানোর জন্য নৌকা প্রতীক না দিয়ে আনারস প্রতীক দিয়েছেন। ভোট হবে ইভিএম-এ। বঙ্গবন্ধু আদর্শে মানুষের কল্যাণে প্রধানমন্ত্রী মন্দা ও দুর্ভিক্ষের দেশ থেকে উন্নয়নের দেশে পরিণত করেছেন। তার হাতে দেশ ও দেশের জনগন নিরাপদ। শুধু তাই নয় বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা ও নিরাপদ। নেত্রীর আস্থার কর্মী হিসেবে সমবন্টনের মাধ্যমে সকল জনপ্রতিনিধিদের ভাতা বৃদ্ধি করার জন্য বিজয়ী হয়ে প্রথম প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি উপস্থাপন করবেন বলে জানান। তিনি বলেন, ৯১ এমপি হই নাই, কম বয়সে উপজেলা চেয়ারম্যান হয়েছিলাম। ডিপিবি গঠন করে চট্টগ্রামের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধান করব। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী জেলা পরিষদের মাধ্যমে গ্রাম হবে শহর। এ বাক্যটিকে বাস্তবায়নের জন্য কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। দক্ষিণ জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বলেছেন, জেলা পরিষদের উন্নয়নে পরিচ্ছন্ন, ত্যাগী, আপাদমস্তক আ.লীগ নেতা, তৃণমুল পর্যায় থেকে উঠে আসা পেয়ারুল ইসলামকে আ.লীগের পক্ষ থেকে মনোনয়ন দিয়ে জনগণের আস্তার প্রতীক হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তাকে আগামী ১৭ অক্টোবর নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়যুক্ত করার আহবান জানান।
গত ৬ অক্টোবর বিকালে চন্দনাইশ উপজেলা আ.লীগের উদ্যোগে জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী এটিএম পেয়ারুল ইসলামের সমর্থনে মত বিনিময় সভা স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা আ.লীগের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দক্ষিণ জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, বিশেষ অতিথি ছিলেন যথাক্রমে দক্ষিণ জেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি হাবিবুর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী, পৌর মেয়র মাহাবুবুল আলম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান যথাক্রমে মাও. সোলাইমান ফারুকী, এড. কামেলা খানম রুপা। উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু আহমদ জুনুর সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন, আনোয়ারা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক, ফটিকছড়ি আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দীন মুহুরী, উত্তর জেলা আ.লীগ বেদারুল ইসলাম, চেয়ারম্যান যথাক্রমে আহমুদুর রহমান ভেট্টা, আবদুর শুক্কুর, আমিন আহমদ চৌধুরী রোকন, এড. খোরশেদ বিন ইসহাক, এসএম সায়েম, মেম্বার জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ। এসব অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা জাফর আলী হিরু, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা একেএম আজগর আলী, আ.লীগ নেতা যথাক্রমে এম কায়সার উদ্দীন চৌধুরী, আবদুল মালেক রানা, জসীম উদ্দীন, আবদুল্লাহ বাহার, মো. রফিক, মো. আফাজ, গোলাম ফৌরদৌস রুবেল, অধ্যাপক মীর কাসেম, সেলিম উদ্দীন, বোরহান উদ্দীন, মাসুদ পারভেজ, চন্দনাইশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি এড. মো. দেলোয়ার হোসেন, মক্কা আওয়ামী ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোজাম্মেল হক, পৌরসভা যুবলীগের সভাপতি এম. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর লোকমান হাকিম, যুবলীগ নেতা ইয়াছিন আরাফাত চৌধুরী, নাছির উদ্দীন চৌধুরী, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আলমগীরুল ইসলাম প্রমুখ।