ঢাকা ০৯:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সেতু না থাকায় দুই উপজেলার বাসিন্দারা বছরের পর বছর দুর্ভোগ ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাচনে ১০ মনোনায়ন জমা, ০১ জন বিএনপি কুমিল্লায় অষ্টমী স্নানোৎসবে ভক্ত পূণ্যার্থী ঢল মুলাদী আড়িয়াল খাঁ নদীতে ডুবে যাওয়া দুই বোনের মৃতদেহ উদ্ধার। বাকেরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা। কুমিল্লার চার উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে লড়বেন ১৪ জন প্রার্থী গজারিয়ায় ৩ হেভিওয়েটসহ চেয়ারম্যান পদে ৫,ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ নারায়ণগঞ্জে মাই টিভির ১৫ তম প্রতিষ্ঠাতা বার্ষিক উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত ফিরিঙ্গিবাজারে বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবারকে তিন হাজার টাকা দেয়ার ঘোষণা মেয়রের গজারিয়ায় অজ্ঞাত তরুনীর রক্তাত লাশ উদ্ধার

চট্টগ্রামে আট দফা দাবিতে সিইউজের সমাবেশ

ব্যুরো প্রধান চট্টগ্রামঃ

বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন ঘোষিত আট দফা বাস্তবায়নের দাবিতে মানবন্ধন ও সমাবেশ করেছে চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন (সিইউজে)। রবিার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালিত হয়। সমাবেশে বিএফইউজের আট দফা দাবি দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন না হলে সারাদেশে কঠোর আন্দোলন শুরুর হুঁশিয়ারি দেন সাংবাদিক নেতারা।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সিইউজে সভাপতি মোহাম্মদ আলী। সিইউজের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সবুর শুভর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএফইউজে সহ-সভাপতি শহীদ উল আলম, সিইউজে সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলাম, সিইউজের সাবেক সভাপতি মোস্তাক আহমদ ও রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, সিইউজের সিনিয়র সহ-সভাপতি রতন কান্তি দেবাশীষ, সহ-সভাপতি অনিন্দ্য টিটো, বিএফইউজের যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজী, সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আসিফ সিরাজ, সিইউজের অর্থ সম্পাদক কাশেম শাহ, প্রচার সম্পাদক ইফতেখার ফয়সাল, বিএফইউজে সদস্য আজহার মাহমুদ, প্রণব বড়–য়া অর্ণব, চট্টগ্রাম টিভি জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাসির উদ্দিন তোতা প্রমুখ।

বিএফইউজে সহ-সভাপতি শহীদ উল আলম বলেন, অনেক মালিক সাংবাদিকদের ন্যায্য পাওনা দেন না অথচ তাঁদের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দেওয়া হচ্ছে। আমরা চট্টগ্রামের পত্রিকা মালিকদের আয়-ব্যয়ের হিসাব করার দাবি জানাই। আয়-ব্যয়ের হিসাব দেখলেই বোঝা যাবে তাঁরা গণমাধ্যকর্মীদের কিভাবে ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করছেন।

তিনি বলেন, পত্রিকা মালিকদের বলবো আপনারা সিইউজে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র করেছেন এবার ক্ষান্ত হোন। ডেকে ডেকে সাংবাদিকদের চাকুরিচ্যুত করছেন, ন্যায্য পাওনা দিচ্ছেন না। আমরা আশা করবো আপনারা এসব অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকবেন। অন্যথায় বিএফইউজে, সিইউজেসহ সারাদেশের সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে নিয়ে আমরা রাজপথে নামতে বাধ্য হব।
সভাপতির বক্তব্যে মোহাম্মদ আলী বলেন, সরকার সাংবাদিকদের জন্য ওয়েজবোর্ড ঘোষণা করে আসলেও বেশীরভাগ সংবাদ মাধ্যম সেটি বাস্তবায়ন করছে না। দেশের পত্রিকাগুলোতে এ পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন হয়নি। তিনি দ্রুত সময়ের মধ্যে নবম ওয়েজবোর্ড সংশোধনসহ আট দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবি জানান।

সিইউজে সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলাম বলেন, এমন কোন পেশা নেই যেখানে বেতন কাঠামো বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন করতে হয়। সরকার শুধু সাংবাদিকদের জন্য ওয়েজবোর্ড গঠন করেই দায় সারছে, তা বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা মনিটরিং করছে না।
তিনি বলেন, অষ্টম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের কথা বলে চট্টগ্রামের পত্রিকা মালিকরা বিজ্ঞাপনের রেট কার্ড নিয়েছেন। পত্রিকায় কর্মরতদের ন্যায্য পাওনা না দিয়ে মালিকদের সংগঠন বানিয়ে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। তাঁরা যদি নিজেদের অপকর্মের লাগাম না টানেন তবে সাংবাদিক সমাজের ক্ষোভের যে বিষ্ফোরণ ঘটবে, তার ধাক্কা সামলানো কঠিন হবে।

সিইউজের সাবেক সভাপতি মোস্তাক আহমদ বলেন, বিএফইউজের আট দফা দাবিতে সাংবাদিকদের দীর্ঘদিনের দাবিগুলো একত্রিত করা হয়েছে। সাংবাদিক সমাজকে সাথে নিয়ে এসব দাবি আদায় করা হবে। সাংবাদিক সমাজ যদি ঐক্যবদ্ধ থাকে দাবি আদায়ে কোন বাধাই টিকবে না।

সাবেক সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন যখন করা হচ্ছিল তখন মন্ত্রীরা বলেছেন এটি সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ব্যবহার হবে না। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল সাংবাদিকদের ঘায়েল করতেই এ আইন করা হয়েছে। অবিলম্বে এ আইন সংশোধন করতে হবে।
সিইউজের সিনিয়র সহসভাপতি রতন কান্তি দেবাশীষ বলেন, ওয়েজবোর্ড গঠন হলেই মালিকরা সাংবাদিকদের কিভাবে তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করবেন সেই অপচেষ্টায় থাকেন। নবম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন নিয়ে কোন আইনী নিষেধাজ্ঞা না থাকার পরও মালিকরা মালিকরা আইনী নিপত্তির কথা বলে তা বাস্তবায়ন করছেন না।

বিএফইউজের যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজী বলেন, ওয়েজবোর্ড সাংবাদিকদের কল্যাণের পরিবর্তে মালিকদের প্রতারণার ফাঁদে পরিণত হয়েছে। ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের কথা বলে মালিকরাই বারবার সুবিধা পাচ্ছেন, গণমাধ্যমকর্মীরা কিছুই পায়নি। ভারতে পেনশন সুবিধা চালু হলেও বাংলাদেশে সাংবাদিকরা অবসরকালীন কোন সুবিধার আওতায় না আসা দুঃখজনক।

মানববন্ধন ও সমাবেশে সিইউজের সাবেক সভাপতি নির্মল চন্দ্র দাশ, বিএফইউজের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব তপন চক্রবর্তী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটির সাবেক চেয়ারম্যান স্বপন মল্লিক, সিইউজের পূর্বদেশ ইউনিট প্রধান জীবক বড়ুয়া, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের অর্থ সম্পাদক রাশেদ মাহমুদসহ সিইউজে সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বিএফইউজে ঘোষিত আট দফা দাবির মধ্যে রয়েছে গণমাধ্যমকর্মী (চাকরি শর্তাবলী) আইন দ্রুত পাস করা, নবম ওয়েজবোর্ড রোয়েদাদ সংশোধন ও বাস্তবায়ন, সাংবাদিকদের নিয়োগপত্র-বেতনভাতা ও বকেয় পরিশোধ নিশ্চিত করা, জাতীয় সম্প্রচার আইন প্রণয়ন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন, সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের বিচার করা, অবসরভাতা চালু এবং সাংবাদিকদের আবসন প্রকল্পের জন্য জমি বরাদ্দ

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

সেতু না থাকায় দুই উপজেলার বাসিন্দারা বছরের পর বছর দুর্ভোগ

চট্টগ্রামে আট দফা দাবিতে সিইউজের সমাবেশ

আপডেট টাইম ০৭:৫২:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ জানুয়ারী ২০২২

ব্যুরো প্রধান চট্টগ্রামঃ

বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন ঘোষিত আট দফা বাস্তবায়নের দাবিতে মানবন্ধন ও সমাবেশ করেছে চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন (সিইউজে)। রবিার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালিত হয়। সমাবেশে বিএফইউজের আট দফা দাবি দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন না হলে সারাদেশে কঠোর আন্দোলন শুরুর হুঁশিয়ারি দেন সাংবাদিক নেতারা।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সিইউজে সভাপতি মোহাম্মদ আলী। সিইউজের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সবুর শুভর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএফইউজে সহ-সভাপতি শহীদ উল আলম, সিইউজে সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলাম, সিইউজের সাবেক সভাপতি মোস্তাক আহমদ ও রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, সিইউজের সিনিয়র সহ-সভাপতি রতন কান্তি দেবাশীষ, সহ-সভাপতি অনিন্দ্য টিটো, বিএফইউজের যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজী, সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আসিফ সিরাজ, সিইউজের অর্থ সম্পাদক কাশেম শাহ, প্রচার সম্পাদক ইফতেখার ফয়সাল, বিএফইউজে সদস্য আজহার মাহমুদ, প্রণব বড়–য়া অর্ণব, চট্টগ্রাম টিভি জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাসির উদ্দিন তোতা প্রমুখ।

বিএফইউজে সহ-সভাপতি শহীদ উল আলম বলেন, অনেক মালিক সাংবাদিকদের ন্যায্য পাওনা দেন না অথচ তাঁদের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দেওয়া হচ্ছে। আমরা চট্টগ্রামের পত্রিকা মালিকদের আয়-ব্যয়ের হিসাব করার দাবি জানাই। আয়-ব্যয়ের হিসাব দেখলেই বোঝা যাবে তাঁরা গণমাধ্যকর্মীদের কিভাবে ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করছেন।

তিনি বলেন, পত্রিকা মালিকদের বলবো আপনারা সিইউজে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র করেছেন এবার ক্ষান্ত হোন। ডেকে ডেকে সাংবাদিকদের চাকুরিচ্যুত করছেন, ন্যায্য পাওনা দিচ্ছেন না। আমরা আশা করবো আপনারা এসব অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকবেন। অন্যথায় বিএফইউজে, সিইউজেসহ সারাদেশের সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে নিয়ে আমরা রাজপথে নামতে বাধ্য হব।
সভাপতির বক্তব্যে মোহাম্মদ আলী বলেন, সরকার সাংবাদিকদের জন্য ওয়েজবোর্ড ঘোষণা করে আসলেও বেশীরভাগ সংবাদ মাধ্যম সেটি বাস্তবায়ন করছে না। দেশের পত্রিকাগুলোতে এ পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন হয়নি। তিনি দ্রুত সময়ের মধ্যে নবম ওয়েজবোর্ড সংশোধনসহ আট দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবি জানান।

সিইউজে সাধারণ সম্পাদক ম. শামসুল ইসলাম বলেন, এমন কোন পেশা নেই যেখানে বেতন কাঠামো বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন করতে হয়। সরকার শুধু সাংবাদিকদের জন্য ওয়েজবোর্ড গঠন করেই দায় সারছে, তা বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা মনিটরিং করছে না।
তিনি বলেন, অষ্টম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের কথা বলে চট্টগ্রামের পত্রিকা মালিকরা বিজ্ঞাপনের রেট কার্ড নিয়েছেন। পত্রিকায় কর্মরতদের ন্যায্য পাওনা না দিয়ে মালিকদের সংগঠন বানিয়ে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হচ্ছে। তাঁরা যদি নিজেদের অপকর্মের লাগাম না টানেন তবে সাংবাদিক সমাজের ক্ষোভের যে বিষ্ফোরণ ঘটবে, তার ধাক্কা সামলানো কঠিন হবে।

সিইউজের সাবেক সভাপতি মোস্তাক আহমদ বলেন, বিএফইউজের আট দফা দাবিতে সাংবাদিকদের দীর্ঘদিনের দাবিগুলো একত্রিত করা হয়েছে। সাংবাদিক সমাজকে সাথে নিয়ে এসব দাবি আদায় করা হবে। সাংবাদিক সমাজ যদি ঐক্যবদ্ধ থাকে দাবি আদায়ে কোন বাধাই টিকবে না।

সাবেক সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন যখন করা হচ্ছিল তখন মন্ত্রীরা বলেছেন এটি সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ব্যবহার হবে না। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল সাংবাদিকদের ঘায়েল করতেই এ আইন করা হয়েছে। অবিলম্বে এ আইন সংশোধন করতে হবে।
সিইউজের সিনিয়র সহসভাপতি রতন কান্তি দেবাশীষ বলেন, ওয়েজবোর্ড গঠন হলেই মালিকরা সাংবাদিকদের কিভাবে তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করবেন সেই অপচেষ্টায় থাকেন। নবম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন নিয়ে কোন আইনী নিষেধাজ্ঞা না থাকার পরও মালিকরা মালিকরা আইনী নিপত্তির কথা বলে তা বাস্তবায়ন করছেন না।

বিএফইউজের যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজী বলেন, ওয়েজবোর্ড সাংবাদিকদের কল্যাণের পরিবর্তে মালিকদের প্রতারণার ফাঁদে পরিণত হয়েছে। ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নের কথা বলে মালিকরাই বারবার সুবিধা পাচ্ছেন, গণমাধ্যমকর্মীরা কিছুই পায়নি। ভারতে পেনশন সুবিধা চালু হলেও বাংলাদেশে সাংবাদিকরা অবসরকালীন কোন সুবিধার আওতায় না আসা দুঃখজনক।

মানববন্ধন ও সমাবেশে সিইউজের সাবেক সভাপতি নির্মল চন্দ্র দাশ, বিএফইউজের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব তপন চক্রবর্তী, চট্টগ্রাম সাংবাদিক কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটির সাবেক চেয়ারম্যান স্বপন মল্লিক, সিইউজের পূর্বদেশ ইউনিট প্রধান জীবক বড়ুয়া, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের অর্থ সম্পাদক রাশেদ মাহমুদসহ সিইউজে সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বিএফইউজে ঘোষিত আট দফা দাবির মধ্যে রয়েছে গণমাধ্যমকর্মী (চাকরি শর্তাবলী) আইন দ্রুত পাস করা, নবম ওয়েজবোর্ড রোয়েদাদ সংশোধন ও বাস্তবায়ন, সাংবাদিকদের নিয়োগপত্র-বেতনভাতা ও বকেয় পরিশোধ নিশ্চিত করা, জাতীয় সম্প্রচার আইন প্রণয়ন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন, সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের বিচার করা, অবসরভাতা চালু এবং সাংবাদিকদের আবসন প্রকল্পের জন্য জমি বরাদ্দ