ঢাকা ০২:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রেস বিজ্ঞপ্তি (২০ এপ্রিল ২০২৪ ) —————————————- ১৫ দিনের ঈদযাত্রায় ২৯৪ প্রাণের মৃত্যুমিছিল : সেভ দ্য রোড চন্দনাইশে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল বশর ভূঁইয়া পরিষদের ঈদ পুনমিলনী অনুষ্ঠিত ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে নৃশংসভাবে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক প্রধান আসামি আশারুল শেখ এবং তার প্রধান সহযোগী ইলিয়াস শেখ ও খায়রুল শেখ’কে ফরিদপুরের ভাঙ্গা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। রাঙ্গুনিয়ায় নববর্ষ বৈশাখী উৎসবে জলকেলি ও বলি খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে বেলখাইন স্পোটিং ক্লাবের অলনাইট ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল সম্পন্ন বগুড়ায় চাঞ্চ্যল্যকর শিশু বন্ধনকে গলাকেটে হত্যার মূল রহস্য উদঘাটন গজারিয়ায় দুই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিরুল ইসলাম এর পক্ষে গনসংযোগ ও লিফলেট বিতরন প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনী সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা ও পুরুষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠান –অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। চট্টগ্রামে দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে-২ ঘণ্টার কর্মবিরতির ঘোষণা বিএমএর

গাজীপুর কোনাবাড়িতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই হচ্ছে পশু জবাই।

গাজীপুর থেকে শহিদুল : গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন কোনাবাড়ি এলাকার হাটবাজারগুলোতে গবাদি পশু জবাই এবং মাংস বিক্রির ক্ষেত্রে সরকারি বিধি-নিষেধ মানছে না বিক্রয়কারীরা।
নেই কোন সরকারী /ব্যক্তি কসাইখানা,হচ্ছে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই যত্রতত্র নোংরা-অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ রোগাক্রান্ত গরু, মহিষ, ছাগল,ভেড়া জবাই।

কোনো কোনো স্থানে সড়কের  উপর জবাই করা হচ্ছে গবাদি পশু। পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই গবাদি পশু জবাই করে নোংরা পরিবেশের কারণে জনস্বাস্থ্যর উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। অভিযোগ উঠেছে, সরকারি বিধি-বিধানের তোয়াক্কা না করে প্রশাসনের কতিপয় অসাধু কর্মচারীর সঙ্গে হাত করে কসাই ও মাংস বিক্রেতারা প্রতিদিন এ অনিয়ম করে যাচ্ছে। অথচ সরকারি বিধান আছে মাংস বিক্রির উদ্দেশ্য কোনো পশু জবাই করতে হলে সেটি জবাই করার আগে সম্পূর্ণ রোগমুক্ত কিনা এবং মাংস স্বাস্থ্যসম্মত কিনা তা একজন সরকারি পশু ডাক্তার দ্বারা পরীক্ষা করে নিতে হবে। পরীক্ষা করা পশু জবাই ও খাওয়ার উপযোগী বিবেচিত হলে তবেই সেটি আনুমোদিত কোনো কসাইখানায় নিয়ে জবাই করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিয়ম মোতাবেক মাংসের উপর সিল মেরে তা বাজারে বিক্রির অনুমতি প্রদান করবে। কিন্তু কোনাবাড়ির  কোথাও এর কোনোটিই মানা হচ্ছে না। এ ছাড়া বাচ্চা, চাষাবাদযোগ্য বলদ ও দুধের গাভী জবাই না করার নির্দেশও মানা হচ্ছে না প্রতিনিয়ত। তবে শোনা যায়, এসব দেখার কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিরা নিয়মিত মাংস বিক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলে। আর তাই এরা গবাদি পশুর জবাইয়ের আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নীরব ভূমিকা পালন করে থাকে। সরকারি বিধি মোতাবেক যারা মাংস বিক্রি করবে তাদের ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট জেলার সির্ভিল সার্জন থেকে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সনদপত্র নেয়ার কথা।মানা হচ্ছেনা এর কোনটাই।রাতের আধারে হচ্ছে এ সকল পশুর জবাই। আর দিনের বেলা গরু হয়ে যায়  মহিষ আর ভেড়া হয়ে যায় ছাগল।

এ ব্যপারে এলাকাবাসী ও ভোক্ত ভোগিরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে।

Tag :

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি (২০ এপ্রিল ২০২৪ ) —————————————- ১৫ দিনের ঈদযাত্রায় ২৯৪ প্রাণের মৃত্যুমিছিল : সেভ দ্য রোড

গাজীপুর কোনাবাড়িতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই হচ্ছে পশু জবাই।

আপডেট টাইম ০১:২১:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুলাই ২০১৮

গাজীপুর থেকে শহিদুল : গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন কোনাবাড়ি এলাকার হাটবাজারগুলোতে গবাদি পশু জবাই এবং মাংস বিক্রির ক্ষেত্রে সরকারি বিধি-নিষেধ মানছে না বিক্রয়কারীরা।
নেই কোন সরকারী /ব্যক্তি কসাইখানা,হচ্ছে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই যত্রতত্র নোংরা-অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ রোগাক্রান্ত গরু, মহিষ, ছাগল,ভেড়া জবাই।

কোনো কোনো স্থানে সড়কের  উপর জবাই করা হচ্ছে গবাদি পশু। পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই গবাদি পশু জবাই করে নোংরা পরিবেশের কারণে জনস্বাস্থ্যর উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। অভিযোগ উঠেছে, সরকারি বিধি-বিধানের তোয়াক্কা না করে প্রশাসনের কতিপয় অসাধু কর্মচারীর সঙ্গে হাত করে কসাই ও মাংস বিক্রেতারা প্রতিদিন এ অনিয়ম করে যাচ্ছে। অথচ সরকারি বিধান আছে মাংস বিক্রির উদ্দেশ্য কোনো পশু জবাই করতে হলে সেটি জবাই করার আগে সম্পূর্ণ রোগমুক্ত কিনা এবং মাংস স্বাস্থ্যসম্মত কিনা তা একজন সরকারি পশু ডাক্তার দ্বারা পরীক্ষা করে নিতে হবে। পরীক্ষা করা পশু জবাই ও খাওয়ার উপযোগী বিবেচিত হলে তবেই সেটি আনুমোদিত কোনো কসাইখানায় নিয়ে জবাই করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিয়ম মোতাবেক মাংসের উপর সিল মেরে তা বাজারে বিক্রির অনুমতি প্রদান করবে। কিন্তু কোনাবাড়ির  কোথাও এর কোনোটিই মানা হচ্ছে না। এ ছাড়া বাচ্চা, চাষাবাদযোগ্য বলদ ও দুধের গাভী জবাই না করার নির্দেশও মানা হচ্ছে না প্রতিনিয়ত। তবে শোনা যায়, এসব দেখার কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিরা নিয়মিত মাংস বিক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলে। আর তাই এরা গবাদি পশুর জবাইয়ের আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নীরব ভূমিকা পালন করে থাকে। সরকারি বিধি মোতাবেক যারা মাংস বিক্রি করবে তাদের ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট জেলার সির্ভিল সার্জন থেকে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সনদপত্র নেয়ার কথা।মানা হচ্ছেনা এর কোনটাই।রাতের আধারে হচ্ছে এ সকল পশুর জবাই। আর দিনের বেলা গরু হয়ে যায়  মহিষ আর ভেড়া হয়ে যায় ছাগল।

এ ব্যপারে এলাকাবাসী ও ভোক্ত ভোগিরা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছে।