মাসুম বিল্লাহ, বরিশাল প্রতিনিধি ঃ
বরিশাল জেলার বানারীপাড়া উপজেলায় আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী গরীবের বন্ধু, সৎ সাহসী, শফিকুল ইসলাম দুলাল তালুকদার। ইতিমধ্যে তিনি সলিয়া বাকপুর ইউনিয়নে প্রতেকটি মানুষের মনি কোঠায় আশ্রয় পেয়েছেন,তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক (ইতিহাস বিভাগ) ও বানারীপাড়া উপজেলার যুবলীগ নেতা।
নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি প্রতিদিন সাধারণ মানুষের ধারে ধারে যাচ্ছেন,খোজ খবর নিচ্ছেন অসহায় শীতার্ত লোকজনের,বিতরন করিতেছেন অসহায় শীতার্ত মানুুষের মাঝে শীতবস্ত্র,কম্বল, তিনি ইউনিয়নের সকল সামাজিক কর্মকান্ডে অংশ গ্রহনকরে ইতিমধ্যে সাধারন মানুষের ভালবাসায় সিক্ত হয়েছেন।
জনাব মোঃ শফিকুল ইসলাম দুলাল তালুকদার জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানে কাজ করে চলেছেন। তাঁর হাতের ছোঁয়ায় দেশ আজ অনেক দূর এগিয়ে গেছ। এই উন্নয়নযাত্রায় সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নকে আরও বেশি সম্পৃক্ত করে এগিয়ে নিতে হবে। উন্নয়নযাত্রার সুফল পৌঁছে দিতে এবং সর্বোচ্চ নাগরিকসেবা ও আধুনিক ইউনিয়ন উপহার দিতে এ যাত্রায় আমি সামিল হতে চাই,তিনি দেশের মহামারি করনাকালীন সময় নিজের অবস্থান থেকে গরীব দুঃখী মানুষকে সাহায্য সহযোগীতা করেছেন।
এছাড়াও তিনি বানারীপাড়া উপজেলার সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের অন্তরভুক্ত গুয়াচত্রিয়া-চাখার সড়কের মাঝামাঝি দারুল উলুম কওমি মাদরাসার এতিম ছাত্রদের জন্য সম্পুন্য নিজের অর্থয়ানে থাকা খাওয়া ব্যবস্তা করেছেন,জনাব শফিকুল ইসলাম দুুুলাল তালুকদার বলেন আমাকে যদি (আওয়ামী লীগ) দল নমিনেশন দেয় এবং সলিয়া বাকপুর ইউনিয়ন বাসি নির্বাচিত করে আমি নিজকেে ইউনিয়ন বাসির সেবক হিসেবে মনে করি, সাধারণ মানুষ যাতে সরকার হতে আসা কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি,বিধবাবাতা,বয়স্কবাতা, সহ ইউনিয়নের সকল রাস্তা, কালবার্ড, ব্রীজের উন্নয়ন করা হবেে।
ইতিমধ্যে তিনি মসজিদে মুসল্লীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে রাস্তাঘাট নিজ উদ্যোগে নির্মাণ করেছেন,২০০১বি,এন,পি সংসদ সদস্য শহিদুল হক জামাল কর্তৃক একাধিক মিথ্যা মামলায় আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সাথে কারাবরন করে নির্যাতিত হয়েছেন,২০০৩-২০০৪ সালে ঢাকায় আওয়ামী লীগের দলীয় অফিস হতে বাসায় ফেরার পথেে সহযোদ্ধামুঃ মানতাসিম লস্কর কায়েস সহ সাত জনকে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়, অমানুষিক নির্যাতন চালিয়ে আওয়ামী লীগ না ছাড়লে ক্রসফায়ার দেওয়ার হুমকি দেয়,অবশেষে জেলে প্রেরণ করে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সহ ১৫ ই আগস্ট ১৯৭৫ সালের সকল শহীদদের খুনিদের ফাঁসির রায় কার্যকর করার লক্ষ্যে উপজেলা ছাত্রলীগের সকল নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে মানববন্ধন অংশগ্রহণ করেন,২০০৮সালে শ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের১/১১ সরকারের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করে, তখনম কার অবৈধ সরকার জননেত্রী শেখ হাসিনাকে কারারুদ্ধ করে,জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাকসুদুর রহমান মাকসুদ ভাইয়ের সাথে হাইকোর্টে পোস্টার লাগাতে গিয়ে পুলিশের হাতে লাঞ্ছিত হন।
জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০০৮সালে মুক্তি পান এবং বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়।দক্ষিণ বাংলার সিংহ পুরুষ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ জামিন নামঞ্জুর হওয়াতে কোর্টের সামনে থেকে পুলিশ গাড়িযোগে নিয়ে যাওয়া,আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর জামিন নামঞ্জুরের প্রতিবাদে বানারীপাড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জনাব মোঃ জাকির হোসেন সরদারের নেতৃত্বে জনাব দুলাল তালুকদার সহযোদ্ধারা মিলে গাড়ির গতিরোধ করি, এছাড়া বিভিন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীদের বিজয়ী করতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন জনাব দুলাল তালুকদার, ২০১৪ সালে উপজেলা নির্বাচনে ভোট চলাকালীন সময়ে ভোট কেন্দ্রে বি এন পি সন্ত্রাসীদের হামলায় শিকার হয়ে ডান কাঁধে ও পিঠে নয় / দশটি কোপের শিকার হয়েছেন, এক মাস বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা ধীন ছিলেন,এবং বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বানারীপাড়া উপজেলায় ছাত্র লীগে/যুব লীগ ও আওয়ামী লীগে কর্মীদের সাথে নিয়ে মাস অবস্থান করে জননেতা সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ কে মেয়র নির্বাচিত করতে অগ্রনি ভুমিকা পালন করেছেন।২রা ডিসেম্বর আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আবদুল্লার পার্বত্য শান্তি চুক্তি দিবসে তাহার নেতৃত্বে বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহ সদস্য আশিক আবদুল্লার নির্দেশনায় বিশাল বর্ণাঢ্য রেলির আয়োজন করেন।২০১৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ছয় দিন আগে বি এন পির প্রার্থী শরফুদ্দিন আহমেদ সান্টুর
সন্ত্রাসী বাহিনীর হাতে হামলার শিকার হয়ে মারাত্মক ভাবে আহত হই,যা বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া তাহার মৃত্যুর খবর প্রচার করে।
২০১৮ সালে বিএনপি প্রার্থীর গুলির মুখে নিজের জীবন বিপন্ন করে নৌকা প্রতীক পাওয়া দলীয় প্রার্থীকে জয়লাভ করতে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। সব নির্বাচনে আওয়ামীলীগের পক্ষে সবসময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন।জনাব দুলাল তালুকদার আওয়ামী লীগের একজন ত্যাগী নেতা। এলাকা বাসি বলেন তিনি সলিয়া বাকপুর ইউনিয়ানের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে একটি শিক্ষিত সামাজিক ও সুন্দর বসবাসযোগ্য ইউনিয়ন গড়ে উঠবে বলে আশা করেন।