ঢাকা ০২:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রেস বিজ্ঞপ্তি (২০ এপ্রিল ২০২৪ ) —————————————- ১৫ দিনের ঈদযাত্রায় ২৯৪ প্রাণের মৃত্যুমিছিল : সেভ দ্য রোড চন্দনাইশে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আবুল বশর ভূঁইয়া পরিষদের ঈদ পুনমিলনী অনুষ্ঠিত ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে নৃশংসভাবে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক প্রধান আসামি আশারুল শেখ এবং তার প্রধান সহযোগী ইলিয়াস শেখ ও খায়রুল শেখ’কে ফরিদপুরের ভাঙ্গা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। রাঙ্গুনিয়ায় নববর্ষ বৈশাখী উৎসবে জলকেলি ও বলি খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে বেলখাইন স্পোটিং ক্লাবের অলনাইট ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনাল সম্পন্ন বগুড়ায় চাঞ্চ্যল্যকর শিশু বন্ধনকে গলাকেটে হত্যার মূল রহস্য উদঘাটন গজারিয়ায় দুই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী আমিরুল ইসলাম এর পক্ষে গনসংযোগ ও লিফলেট বিতরন প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনী সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা ও পুরুষ্কার বিতরনী অনুষ্ঠান –অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। চট্টগ্রামে দুই চিকিৎসকের ওপর হামলার প্রতিবাদে-২ ঘণ্টার কর্মবিরতির ঘোষণা বিএমএর

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, তাই ছাড়পত্র : বিএসএমএমইউ পরিচালক

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক : খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা যথেষ্ট স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএসএমএমইউ পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহ আল হারুন। তিনি বলেন, এজন্যই তাকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় হাসপাতাল থেকে খালেদা জিয়াকে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর পর সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা জানান।

আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, দীর্ঘ এক মাস চিকিৎসার পর খালেদা জিয়াকে ছাড়পত্র দিয়েই কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাকে এক মাস চিকিৎসা দিতে আমরা চেষ্টার ত্রুটি করিনি। এখন তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। এই স্থিতিশীলতা ইতিবাচক।

তাকে সুস্থ বলা যাবে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সরাসরি এভাবে বলা যাবে না। তার বার্ধক্যজনিত রোগ আছে। তাই একেবারে সুস্থ বলা যাবে না। তবে তার শারীরিক অবস্থা ইতিবাচক অর্থে স্থিতিশীল। তাকে যথেষ্ট চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়েছে।

বিএসএমএমইউ হাসপাতালের পরিচালক বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জন্য মেডিকেল বোর্ড গঠন করাই আছে। যেকোনো সময় প্রয়োজন হলে চিকিৎসা নিতে এখানে আসতে পারেন তিনি। আর কারাগারে নিয়মিত চিকিৎসার প্রয়োজন হলে কর্তৃপক্ষ তার ব্যবস্থা করবেন। তার সবগুলো এমআরআই রিপোর্ট সন্তোষজনক, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা চলবে।’

বিএনপির অভিযোগ খালেদা জিয়াকে মেডিকেলের ছাড়পত্র না দিয়েই কারাগারে পাঠানো হয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, ছাড়পত্রহীন কি পাঠানো যায়? ছাড়পত্র দিয়েই পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজন হলে তাকে আবারও চিকিৎসার জন্য আনা হবে। এটি কারা কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব।

হাইকোর্টের নির্দেশে গত ৬ অক্টোবর খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ছয়তলার ৬১২নম্বর কেবিনে ভর্তি করা হয়। তার চিকিৎসার জন্য পাঁচ সদস্যের মেডিকেল বোর্ডও গঠন করা হয়।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, ছাড়পত্র ছাড়াই খালেদা জিয়াকে বিএসএমএমইউ থেকে জোড় করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বিএসএমএমইউ পরিচালক বলেন, ছাড়পত্র ছাড়া কি কাউকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হয়?

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি (২০ এপ্রিল ২০২৪ ) —————————————- ১৫ দিনের ঈদযাত্রায় ২৯৪ প্রাণের মৃত্যুমিছিল : সেভ দ্য রোড

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, তাই ছাড়পত্র : বিএসএমএমইউ পরিচালক

আপডেট টাইম ০২:৪০:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৯ নভেম্বর ২০১৮

মাতৃভূমির খবর ডেস্ক : খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা যথেষ্ট স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএসএমএমইউ পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহ আল হারুন। তিনি বলেন, এজন্যই তাকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় হাসপাতাল থেকে খালেদা জিয়াকে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর পর সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা জানান।

আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, দীর্ঘ এক মাস চিকিৎসার পর খালেদা জিয়াকে ছাড়পত্র দিয়েই কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাকে এক মাস চিকিৎসা দিতে আমরা চেষ্টার ত্রুটি করিনি। এখন তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। এই স্থিতিশীলতা ইতিবাচক।

তাকে সুস্থ বলা যাবে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সরাসরি এভাবে বলা যাবে না। তার বার্ধক্যজনিত রোগ আছে। তাই একেবারে সুস্থ বলা যাবে না। তবে তার শারীরিক অবস্থা ইতিবাচক অর্থে স্থিতিশীল। তাকে যথেষ্ট চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়েছে।

বিএসএমএমইউ হাসপাতালের পরিচালক বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জন্য মেডিকেল বোর্ড গঠন করাই আছে। যেকোনো সময় প্রয়োজন হলে চিকিৎসা নিতে এখানে আসতে পারেন তিনি। আর কারাগারে নিয়মিত চিকিৎসার প্রয়োজন হলে কর্তৃপক্ষ তার ব্যবস্থা করবেন। তার সবগুলো এমআরআই রিপোর্ট সন্তোষজনক, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা চলবে।’

বিএনপির অভিযোগ খালেদা জিয়াকে মেডিকেলের ছাড়পত্র না দিয়েই কারাগারে পাঠানো হয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, ছাড়পত্রহীন কি পাঠানো যায়? ছাড়পত্র দিয়েই পাঠানো হয়েছে। প্রয়োজন হলে তাকে আবারও চিকিৎসার জন্য আনা হবে। এটি কারা কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব।

হাইকোর্টের নির্দেশে গত ৬ অক্টোবর খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ছয়তলার ৬১২নম্বর কেবিনে ভর্তি করা হয়। তার চিকিৎসার জন্য পাঁচ সদস্যের মেডিকেল বোর্ডও গঠন করা হয়।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেছেন, ছাড়পত্র ছাড়াই খালেদা জিয়াকে বিএসএমএমইউ থেকে জোড় করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বিএসএমএমইউ পরিচালক বলেন, ছাড়পত্র ছাড়া কি কাউকে হাসপাতাল থেকে ছাড়া হয়?