ঢাকা ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রোজা মানুষের মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে-লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল। গজারিয়া বালুয়াকান্দি ইউনিয়নে সিকদার পরিবারে আমিরুল ইসলাম এর সর্মথনে আলোচনা সভা ও ইফতার দোয়া মাহফিল চসিকের ৬ ষ্ঠ নির্বাচিত পরিষদের ৩৮ তম সাধারণ সভায় মশা কমাতে কার্যক্রম বাড়াবে : মেয়র রেজাউল “বিড়ি শিল্পে ট্যাক্স প্রত্যাহারসহ চার দাবিতে রংপুর শ্রমিকদের মানববন্ধন” ইন্দুরকানী প্রেসক্লাবে ইফতার মাহফিল বরিশাল চকবাজার এবায়দুল্লাহ মসজিদে অগ্নিকান্ড। টাঙ্গাইলে দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার পাঠক ফোরাম গঠিত চট্টগ্রাম পাহাড়তলীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাই চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার চট্টগ্রামে জালনোটসহ প্রতারকচক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ রমজান মাসের পবিত্রতা লঙ্ঘন করছে নারায়ণগঞ্জ চিশতিয়া বাউল সমিত

কোটচাঁদপুরে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালকদের নম্বরযুক্ত ড্রেসকোড থাকা প্রয়োজন।

মো:শহিদুল ইসলাম কোটচাঁদপুর(ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি: সাম্প্রতিক সময়ে কোটচাঁদপুর  উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অনৈতিক কর্মকান্ড বৃদ্ধি, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, মাদকদ্রব্য পাচার, স্থানীয় সন্ত্রাসী সংগঠনের সাথে তথ্য আদান প্রদান, মদ, গাজা, ইয়াবা বিক্রয়, তক্ষক (টুটঠ্যাং) ব্যবসা ও সার্বিক নিরাপত্তা বিনষ্টসহ বিভিন্ন অপরাধ কার্যক্রম পরিচালনায় নিরাপদ বাহন হিসেবে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালকদের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়টি আলোচনার টেবিলে স্থান পেয়েছে।জানা গেছে প্রতিদিন সকালে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালকরা যেমন বাড়ী থেকে বেড়িয়ে সারাদিন ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালিয়ে রাতে বাড়ী ফিরেন তেমনি একজন ব্যক্তি মালিকাধীন মোটরসাইকেল চালকও প্রতিদিন তার চাকুরি কিংবা ব্যবসায়িক প্রয়োজনে পার্বত্য জনপদের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করে থাকেন। চিরচেনা পার্বত্য এই জনপদে দুই ধরনের মোটরসাইকেল চালক থাকায় কারা ঠিক ভাড়াটিয়া মোটরসাইকেল চালক আর কারা ব্যক্তি মালিকানাধীন মোটরসাইকেল চালক তা বোঝা সত্যি কঠিন। আর এই উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতি মোকাবেলায় ভাড়াটিয়া মোটরসাইকেল চালকদের নম্বরযুক্ত ড্রেসকোড হওয়া দরকার বলে মনে করেন সচেতন মহল। ফলে অপরিচিত ব্যক্তি মালিকানাধীন মোটরসাইকেল চালককে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালক ভেবে কেউ সিগনাল (ইশারা) দিয়ে থামতে বলবে না, তখন কাউকে আর বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে না। আবার নম্বরযুক্ত ড্রেসকোড পরিধান করা বাধ্যতামুলক করা হলে সমাজে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালকদের কাছে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সুবিধা নিয়ে যারা অপরাধমূলক কাজ করে থাকেন তাদের দৌরাত্বও কমবে। ড্রেসকোডে নম্বর থাকার কারণে সহজেই চিহ্নিত করা যাবে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালকদের। রাত-বিরাতে কত নম্বর ড্রেসকোডধারী কোন মহল্লায়? কোন ভাড়াটিয়া? নিয়ে গেলো তা এলাকাবাসী সনাক্ত করতে সক্ষম হবে সহজেই। এ ছাড়া এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ঝটিকা গিয়ে কোন অপরাধ করতে সাহস পাবে না অপরিচিত কোন  চালকদের আগেও ড্রেসকোড না থাকার কারনে  চালকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার   কেউ কেউ পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় নিরাপত্তা বাহিনীর হাত থেকে। মোটরসাইকেল চালকের গায়ে যদি ড্রেসকোড থাকতো তাহলে পালানো অপরাধী চালককে সনাক্ত করতে সহজ হতো নিরাপত্তা বাহিনীর।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

রোজা মানুষের মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে-লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল।

কোটচাঁদপুরে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালকদের নম্বরযুক্ত ড্রেসকোড থাকা প্রয়োজন।

আপডেট টাইম ০৯:৩৪:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ জুন ২০১৯

মো:শহিদুল ইসলাম কোটচাঁদপুর(ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি: সাম্প্রতিক সময়ে কোটচাঁদপুর  উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অনৈতিক কর্মকান্ড বৃদ্ধি, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, মাদকদ্রব্য পাচার, স্থানীয় সন্ত্রাসী সংগঠনের সাথে তথ্য আদান প্রদান, মদ, গাজা, ইয়াবা বিক্রয়, তক্ষক (টুটঠ্যাং) ব্যবসা ও সার্বিক নিরাপত্তা বিনষ্টসহ বিভিন্ন অপরাধ কার্যক্রম পরিচালনায় নিরাপদ বাহন হিসেবে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালকদের সম্পৃক্ত থাকার বিষয়টি আলোচনার টেবিলে স্থান পেয়েছে।জানা গেছে প্রতিদিন সকালে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালকরা যেমন বাড়ী থেকে বেড়িয়ে সারাদিন ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালিয়ে রাতে বাড়ী ফিরেন তেমনি একজন ব্যক্তি মালিকাধীন মোটরসাইকেল চালকও প্রতিদিন তার চাকুরি কিংবা ব্যবসায়িক প্রয়োজনে পার্বত্য জনপদের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করে থাকেন। চিরচেনা পার্বত্য এই জনপদে দুই ধরনের মোটরসাইকেল চালক থাকায় কারা ঠিক ভাড়াটিয়া মোটরসাইকেল চালক আর কারা ব্যক্তি মালিকানাধীন মোটরসাইকেল চালক তা বোঝা সত্যি কঠিন। আর এই উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতি মোকাবেলায় ভাড়াটিয়া মোটরসাইকেল চালকদের নম্বরযুক্ত ড্রেসকোড হওয়া দরকার বলে মনে করেন সচেতন মহল। ফলে অপরিচিত ব্যক্তি মালিকানাধীন মোটরসাইকেল চালককে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালক ভেবে কেউ সিগনাল (ইশারা) দিয়ে থামতে বলবে না, তখন কাউকে আর বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে না। আবার নম্বরযুক্ত ড্রেসকোড পরিধান করা বাধ্যতামুলক করা হলে সমাজে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালকদের কাছে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সুবিধা নিয়ে যারা অপরাধমূলক কাজ করে থাকেন তাদের দৌরাত্বও কমবে। ড্রেসকোডে নম্বর থাকার কারণে সহজেই চিহ্নিত করা যাবে ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল চালকদের। রাত-বিরাতে কত নম্বর ড্রেসকোডধারী কোন মহল্লায়? কোন ভাড়াটিয়া? নিয়ে গেলো তা এলাকাবাসী সনাক্ত করতে সক্ষম হবে সহজেই। এ ছাড়া এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ঝটিকা গিয়ে কোন অপরাধ করতে সাহস পাবে না অপরিচিত কোন  চালকদের আগেও ড্রেসকোড না থাকার কারনে  চালকদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার   কেউ কেউ পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় নিরাপত্তা বাহিনীর হাত থেকে। মোটরসাইকেল চালকের গায়ে যদি ড্রেসকোড থাকতো তাহলে পালানো অপরাধী চালককে সনাক্ত করতে সহজ হতো নিরাপত্তা বাহিনীর।