মাতৃভূমির খবর ডেস্ক : কোচিং বাণিজ্যে বন্ধের নীতিমালাসহ শিক্ষকদের নিয়ে করা রিটের রুলের ওপর রায় ঘোষণার জন্য আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। আজ রোববার এ বিষয়ে করা কয়েকটি পৃথক রিটের ওপর শুনানির পর বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ঠিক করেন। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান। রিটকারীর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম। অ্যামিকাস কিউরি ছিলেন ফিদা এম কামাল।
নীতিমালা করে কোচিং-বাণিজ্য বন্ধ ও এর সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা যায় কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন আদালত।
এ সময় অ্যামিকাস কিউরি (আদালত-বন্ধু) জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফিদা এম কামাল বলেন, শিক্ষা ব্যবস্থার ব্যর্থতার কারণেই ক্লাসের চেয়ে কোচিং বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের বলেন, ক্লাসে পড়ানোর ব্যর্থতাসহ অনেক কারণেই কোচিং-বাণিজ্য হচ্ছে। যিনি একজন শিক্ষক, যিনি ক্লাস নিচ্ছেন, উনি ক্লাসে ভালোভাবে তাঁর মাইন্ডকে অ্যাপ্লাই করছেন না। অনেক সময় দেখা যাচ্ছে, ক্লাস আওয়ারেই কোচিং হচ্ছে। খুব প্রাসঙ্গিকভাবে আদালতে এ প্রশ্নটা আসছে যে, ক্লাসের ব্যর্থতার কারণেই কোচিং-বাণিজ্য ডেভেলপ হয়েছে।