ঢাকা ০২:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদে বিসিআরসি’র মানববন্ধন “বাংলাদেশের হিট অফিসার কী করছেন? হিট নিয়ন্ত্রণে “ অগ্নিকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে অনুদানের নগদ অর্থ সহায়তায়: আ জ ম নাসির “স্মার্ট সুদহারে বিপাকে ব্যবসায়ীরা ঢাকা মতিঝিলে ইসতেস্কার নামাজ ও দোয়া অনুষ্ঠিত প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত রাঙ্গুনিয়ায় আ: লীগ নেতার মৃত্যুতে পররাষ্ট্র মন্ত্রীর শোক বরিশালে বৃষ্টি কামনায় নামাজ আদায়। রুপগঞ্জ শীতলক্ষ্যা নদী থেকে এক দুর্ধর্ষ ডাকাত ওমর ফারুক গ্রেফতার বানারীপাড়ায় কিশোরী অপহরণ করে ধর্ষণ। বাকেরগঞ্জ থেকে ধর্ষক গ্রেফতার।

কুষ্টিয়া সদর উপজেলার হরিনারায়নপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে সভাপতি প্রার্থী হচ্ছেন সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম রহমানের সুযোগ্য কনিষ্ঠ পুত্র ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ রশীদুর রহমান ওরফে রশীদ মাষ্টারের ছোট ভাই মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন

মোহাম্মদ রফিক, কুুষ্টিয়া:  সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আসছে ২২ অক্টোবর ২০১৯ইং (মঙ্গলবার) অনুষ্ঠিত হবে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার  হরিনারায়নপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক  সম্মেলন। এবার এই সম্মেলনে সভাপতি পদে বেশ কয়েকজন প্রার্থী নতুন মুখ হিসেবে আসছে। এদের মধ্যে হরিনারায়নপুর ইউনিয়নের কৃতি সন্তান বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ,সমাজ সেবক, হরিনারায়নপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম গোলাম রহমানের সুযোগ্য কনিষ্ঠ পুত্র ও সাবেক হরিনারায়নপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি শহীদ রশিদুর রহমান ওরফে রশীদ মাষ্টারের ছোট ভাই মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন ।
যিনি ৮০ দশক থেকে ৯০ দশক পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সঙ্গে বিভিন্ন কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত ছিলেন। মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন ১৯৯০ সালে এরশাদ সরকার পতনের লক্ষ্যে হরিনারায়নপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে গণমুখী আন্দোলন গড়ে তোলেন। ১৯৮৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়াকালীন নুর হোসেন (গণতন্ত্র মুক্তিপাত স্বৈরাচার নিপাত যাক) এর পাশে থেকে এরশাদ বিরোধী আন্দোলন করেন। ১৯৮০-৮১ সালে কুুষ্টিয়া সরকারি কলেজে অধ্যায়নকালীন ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত থেকে কুুষ্টিয়া সরকারি কলেজের তত্বকালীন ভিপি বর্তমান  কুুষ্টিয়া দৌলতপুর-১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য মোঃ সরোয়ার জাহান বাদশা প্যানেলকে জয়যুক্ত করেন। তিনি ১৯৯২ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত চাকুুরীকালীন সময়ে স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, কর্মশালা, সেমিনার করানোর মাধ্যমে জাতির পিতা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন এবং উন্নয়ন বাস্তবায়ন এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের চেতনাকে ছড়িয়ে দিতে তৃণমূল পর্যায়ে বাংলাদেশের ৬০ টি  জেলার ৪৫০ টি উপজেলা এবং ৪৫০০ টি ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের উদ্বুদ্ধ করণের কাজ করেন। ১৯৭০ সালের ২৮ শে সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান যখন হরিনারায়নপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জাতীয় নির্বাচন প্রচারের কাজে আসেন তখন মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন বঙ্গবন্ধুর পাশে দাঁড়িয়ে যে ভাষণ শুনেছিলেন এবং হৃদয়ে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যে আদর্শকে ধারণ করেছিলেন সেখান থেকে এখন পর্যন্ত দলীয় আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি ।
মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন  ২০১৮ সালের ৩০ শে ডিসেম্বর  জাতীয় নির্বাচনে জননেতা মাহাবুব-উল-আলম হানিফ নির্বাচনী প্রচারনা এবং কেন্দ্রের আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পলন করেছেন। এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ড যেমন,শেখ হাসিনা ফ্রি মেডিক্যাল স্বাস্থ্য সেবা প্রদান,৭মার্চ,১৭ মার্চ এবং ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর এর মত দলীয় এবং জাতীয় দিবসগুলো এলাকার জনগণকে নিয়ে উদযাপন করে আসচ্ছেন । উল্লেখযোগ্য হিসেবে মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন বলেন,১৯৯৮ সালে আমার বড় ভাই বীরমুক্তিযোদ্ধা শহীদ রশীদুর রহমান ওরফে রশীদ মাষ্টার সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি  স্বড়যন্ত্রকারীদের হাতে নির্মম ভাবে নিহত হন। এবং ১৯৯৯ সালে তত্বকালীন সরকার প্রধান মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা রশিদ মাষ্টারের পরিবারকে গণভবনে ডেকে শান্তানা স্বরুপ ১ লক্ষ টাকার চেক হস্তান্তর করেন এবং বলেন,আমি শহীদ  রশীদ মাষ্টারের জীবন  ফিরিয়ে দিতে পারব না তবে যদি কোন দিন রশীদ মাষ্টারের পরিবার থেকে কেউ যদি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের স্থানীয় পর্যায়ে দায়িত্ব নিতে আসেন তাকে যথাযথ সম্মান দেখিয়ে দলে মূল্যায়ন করা হবে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর এই প্রতিশ্রুতি এবং উন্নয়ন কর্মকান্ড এগিয়ে নিতে আমার ভাই শহীদ রশীদ মাষ্টারের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করা এবং কুুষ্টিয়া সদর ৩ আসনের সংসদ সদস্য জননেতা মাহাবুব-উল-আলম হানিফ মহোদয়ের দলীয় উন্নয়ন এগিয়ে নিতে এবং তাঁর প্রতি আস্থাশীল থেকে আমি এলাকার মানুষের জন্য কাজ করে যেতে চাই। মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন ১৯৭৯ সালে হরিনারায়নপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ১৯৮১ সালে কুুষ্টিয়া সরকারি কলেজ থেকে এইসএসসি,১৯৮৫ এবং ১৯৮৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাষ্টার্স  কমপ্লিট করেন। ৩ ভাই ৬ বোনের  মধ্যে মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন মা-বাবার ৮ম সন্তান। পারিবারিক জীবনে ১ ছেলে ১ মেয়ের জনক। মেয়ে সৃষ্টি অত্যান্ত মেধাবী। নাচ গানে প্রতিভা থাকার কারণে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গে রয়েছে ব্যাপক নাম। তিনি বহুবার নৃত্য ও অভিনয় করে পুরুস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ইতিমধ্যে নাচ ও গানের জন্য ভারত এবং নেপাল গমন করেছেন। সেখান থেকেও পুরুস্কার গ্রহণ করে কুুষ্টিয়া তথা বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেন। ছেলে নায়িম রেজা বর্তমান নবম শ্রেণীর ছাত্র । প্রতিভা থাকায় তাঁরও  বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অঙ্গে রয়েছেন পদচারণা। একবার তিনি কুষ্টিয়া শিল্পকলা একাডেমীতে ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গন্ধুর  কর্মজীবনের উপর বঙ্গবন্ধু সেজে অভিনয় করে পুরুস্কারে ভূষিত হন। মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন বর্তমান পেশা হিসেবে কুুষ্টিয়া রবীন্দ্র মৈত্রী  বিশ্ববিদ্যালয় উধ্বর্তন কর্মকর্তা  হিসেবে কর্মরত অাছেন।
এ ব্যাপারে দৈনিক  মাতৃভূমির খবর মোহাম্মদ রফিকের সাথে খোলামেলা এক সাক্ষাতে মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দুঃসময়ের ত্যাগী নেতাকর্মীদের মুল্যায়ন করার ঘোষণা দিয়েছেন। সেই ঘোষণা অনুযায়ী আমি যদি সভাপতি  নির্বাচিত করা হয় তাহলে  হরিনারায়নপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের রাজনীতি আরও সুসংগঠিত করবো এবং ঐতিহ্যবাহী আওয়ামীলীগের এই সংগঠকের  সুনাম যাতে বৃদ্ধি পায় তার জন্য যা যা করণীই সবই আমি করবো।
Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদে বিসিআরসি’র মানববন্ধন

কুষ্টিয়া সদর উপজেলার হরিনারায়নপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে সভাপতি প্রার্থী হচ্ছেন সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম রহমানের সুযোগ্য কনিষ্ঠ পুত্র ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ রশীদুর রহমান ওরফে রশীদ মাষ্টারের ছোট ভাই মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন

আপডেট টাইম ১২:৪৮:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০১৯
মোহাম্মদ রফিক, কুুষ্টিয়া:  সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আসছে ২২ অক্টোবর ২০১৯ইং (মঙ্গলবার) অনুষ্ঠিত হবে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার  হরিনারায়নপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক  সম্মেলন। এবার এই সম্মেলনে সভাপতি পদে বেশ কয়েকজন প্রার্থী নতুন মুখ হিসেবে আসছে। এদের মধ্যে হরিনারায়নপুর ইউনিয়নের কৃতি সন্তান বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ,সমাজ সেবক, হরিনারায়নপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম গোলাম রহমানের সুযোগ্য কনিষ্ঠ পুত্র ও সাবেক হরিনারায়নপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি শহীদ রশিদুর রহমান ওরফে রশীদ মাষ্টারের ছোট ভাই মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন ।
যিনি ৮০ দশক থেকে ৯০ দশক পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সঙ্গে বিভিন্ন কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত ছিলেন। মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন ১৯৯০ সালে এরশাদ সরকার পতনের লক্ষ্যে হরিনারায়নপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে গণমুখী আন্দোলন গড়ে তোলেন। ১৯৮৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়াকালীন নুর হোসেন (গণতন্ত্র মুক্তিপাত স্বৈরাচার নিপাত যাক) এর পাশে থেকে এরশাদ বিরোধী আন্দোলন করেন। ১৯৮০-৮১ সালে কুুষ্টিয়া সরকারি কলেজে অধ্যায়নকালীন ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত থেকে কুুষ্টিয়া সরকারি কলেজের তত্বকালীন ভিপি বর্তমান  কুুষ্টিয়া দৌলতপুর-১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য মোঃ সরোয়ার জাহান বাদশা প্যানেলকে জয়যুক্ত করেন। তিনি ১৯৯২ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত চাকুুরীকালীন সময়ে স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, কর্মশালা, সেমিনার করানোর মাধ্যমে জাতির পিতা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন এবং উন্নয়ন বাস্তবায়ন এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের চেতনাকে ছড়িয়ে দিতে তৃণমূল পর্যায়ে বাংলাদেশের ৬০ টি  জেলার ৪৫০ টি উপজেলা এবং ৪৫০০ টি ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের উদ্বুদ্ধ করণের কাজ করেন। ১৯৭০ সালের ২৮ শে সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান যখন হরিনারায়নপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জাতীয় নির্বাচন প্রচারের কাজে আসেন তখন মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন বঙ্গবন্ধুর পাশে দাঁড়িয়ে যে ভাষণ শুনেছিলেন এবং হৃদয়ে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যে আদর্শকে ধারণ করেছিলেন সেখান থেকে এখন পর্যন্ত দলীয় আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি ।
মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন  ২০১৮ সালের ৩০ শে ডিসেম্বর  জাতীয় নির্বাচনে জননেতা মাহাবুব-উল-আলম হানিফ নির্বাচনী প্রচারনা এবং কেন্দ্রের আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পলন করেছেন। এছাড়াও এলাকার বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ড যেমন,শেখ হাসিনা ফ্রি মেডিক্যাল স্বাস্থ্য সেবা প্রদান,৭মার্চ,১৭ মার্চ এবং ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর এর মত দলীয় এবং জাতীয় দিবসগুলো এলাকার জনগণকে নিয়ে উদযাপন করে আসচ্ছেন । উল্লেখযোগ্য হিসেবে মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন বলেন,১৯৯৮ সালে আমার বড় ভাই বীরমুক্তিযোদ্ধা শহীদ রশীদুর রহমান ওরফে রশীদ মাষ্টার সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি  স্বড়যন্ত্রকারীদের হাতে নির্মম ভাবে নিহত হন। এবং ১৯৯৯ সালে তত্বকালীন সরকার প্রধান মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা রশিদ মাষ্টারের পরিবারকে গণভবনে ডেকে শান্তানা স্বরুপ ১ লক্ষ টাকার চেক হস্তান্তর করেন এবং বলেন,আমি শহীদ  রশীদ মাষ্টারের জীবন  ফিরিয়ে দিতে পারব না তবে যদি কোন দিন রশীদ মাষ্টারের পরিবার থেকে কেউ যদি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের স্থানীয় পর্যায়ে দায়িত্ব নিতে আসেন তাকে যথাযথ সম্মান দেখিয়ে দলে মূল্যায়ন করা হবে। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর এই প্রতিশ্রুতি এবং উন্নয়ন কর্মকান্ড এগিয়ে নিতে আমার ভাই শহীদ রশীদ মাষ্টারের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করা এবং কুুষ্টিয়া সদর ৩ আসনের সংসদ সদস্য জননেতা মাহাবুব-উল-আলম হানিফ মহোদয়ের দলীয় উন্নয়ন এগিয়ে নিতে এবং তাঁর প্রতি আস্থাশীল থেকে আমি এলাকার মানুষের জন্য কাজ করে যেতে চাই। মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন ১৯৭৯ সালে হরিনারায়নপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ১৯৮১ সালে কুুষ্টিয়া সরকারি কলেজ থেকে এইসএসসি,১৯৮৫ এবং ১৯৮৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাষ্টার্স  কমপ্লিট করেন। ৩ ভাই ৬ বোনের  মধ্যে মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন মা-বাবার ৮ম সন্তান। পারিবারিক জীবনে ১ ছেলে ১ মেয়ের জনক। মেয়ে সৃষ্টি অত্যান্ত মেধাবী। নাচ গানে প্রতিভা থাকার কারণে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গে রয়েছে ব্যাপক নাম। তিনি বহুবার নৃত্য ও অভিনয় করে পুরুস্কারে ভূষিত হয়েছেন। ইতিমধ্যে নাচ ও গানের জন্য ভারত এবং নেপাল গমন করেছেন। সেখান থেকেও পুরুস্কার গ্রহণ করে কুুষ্টিয়া তথা বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেন। ছেলে নায়িম রেজা বর্তমান নবম শ্রেণীর ছাত্র । প্রতিভা থাকায় তাঁরও  বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অঙ্গে রয়েছেন পদচারণা। একবার তিনি কুষ্টিয়া শিল্পকলা একাডেমীতে ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গন্ধুর  কর্মজীবনের উপর বঙ্গবন্ধু সেজে অভিনয় করে পুরুস্কারে ভূষিত হন। মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন বর্তমান পেশা হিসেবে কুুষ্টিয়া রবীন্দ্র মৈত্রী  বিশ্ববিদ্যালয় উধ্বর্তন কর্মকর্তা  হিসেবে কর্মরত অাছেন।
এ ব্যাপারে দৈনিক  মাতৃভূমির খবর মোহাম্মদ রফিকের সাথে খোলামেলা এক সাক্ষাতে মোঃ রেজাউর রহমান শাহীন বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দুঃসময়ের ত্যাগী নেতাকর্মীদের মুল্যায়ন করার ঘোষণা দিয়েছেন। সেই ঘোষণা অনুযায়ী আমি যদি সভাপতি  নির্বাচিত করা হয় তাহলে  হরিনারায়নপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের রাজনীতি আরও সুসংগঠিত করবো এবং ঐতিহ্যবাহী আওয়ামীলীগের এই সংগঠকের  সুনাম যাতে বৃদ্ধি পায় তার জন্য যা যা করণীই সবই আমি করবো।