ঢাকা ০৬:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সেতু না থাকায় দুই উপজেলার বাসিন্দারা বছরের পর বছর দুর্ভোগ ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাচনে ১০ মনোনায়ন জমা, ০১ জন বিএনপি কুমিল্লায় অষ্টমী স্নানোৎসবে ভক্ত পূণ্যার্থী ঢল মুলাদী আড়িয়াল খাঁ নদীতে ডুবে যাওয়া দুই বোনের মৃতদেহ উদ্ধার। বাকেরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা। কুমিল্লার চার উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে লড়বেন ১৪ জন প্রার্থী গজারিয়ায় ৩ হেভিওয়েটসহ চেয়ারম্যান পদে ৫,ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ নারায়ণগঞ্জে মাই টিভির ১৫ তম প্রতিষ্ঠাতা বার্ষিক উপলক্ষে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত ফিরিঙ্গিবাজারে বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি পরিবারকে তিন হাজার টাকা দেয়ার ঘোষণা মেয়রের গজারিয়ায় অজ্ঞাত তরুনীর রক্তাত লাশ উদ্ধার

ঈদকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন মতিউর এগ্রো ফার্মের মালিক মতিউর রহমান মতু।

মাজেদ ভুঁইয়া ঃ স্টাফ রিপোর্টার

কোরবানী ঈদকে সামনে ব্যস্ত সময় পার করছেন সোনারগাঁও উপজেলার কাঁচপুর এলাকার মতিউর এগ্রো ফার্মের মালিক মতিউর রহমান। পবিত্র ঈদ-উল আযহাকে সামনে রেখে উপজেলায় কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে উপজেলার প্রত্যেকটি ইউনিয়নের খামার গুলোতে চলছে পশু হৃষ্টপুষ্ট করনের কাজ।দেশি ও প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করছেন খামারীরা,
অনেক খামারি কোরবানির ঈদে গরু বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা লাভ করার আশা করছেন। মতিউর এগ্রো খামারে রয়েছে ৭০-৮০ গরু। ইতোমধ্যেই এই খামার থেকে গরু বিক্রি শুরু হয়েছে।
কাঁচপুর ইউনিয়নের খামারি মালিক মতিউর রহমান মতু বলেন, গত বছর ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকায় এক একটি গরু কিনে চার থেকে ছয় মাস লালন পালন করে দুটি দেড় লাখ বিক্রি করেছিলেন। মোটাতাজা করে অনেক ভাল দামে বিক্রি করতে পেরেছিল।
এসব গরু মোটাতাজা করতে কোন ওষুধ বা ইঞ্জেকশন দেয়া হয় না। সোনারগাঁও প্রানী সম্পদ কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে,খামার গুলোতে নজরদারী রাখা হচ্ছে যাতে করে ক্যামিক্যালের মাধ্যমে কোরবানির পশু মোটা তাজা করা না হয়। মতিউর এগ্রো ফার্মের মালিকের দাবী কোরবানি উপলক্ষে ভারত বা অন্য কোন দেশ থেকে যদি পশু আমদানি করা হয় তাহলে হুমকির মুখে পড়বে দেশীয় খামারীরা। এবছরও সমপরিমান কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে। চাহিদার অনুপাতে পর্যাপ্ত কোরবানির পশু মজুদ রয়েছে খামারিদের কাছে। কোরবানীর জন্য প্রস্তুত করা গবাদী পশু গুলোকে ঘাষ, খড়, খৈল, ভুষিসহ দেশীয় খাবারের মাধ্যমে হৃষ্টপুষ্ট করা হচ্ছে।
অনেকে খামারি না হয়ে ও নিজ বাড়িতে ২/৪ টা গরু লালন পালন করে থাকে এবং বিভিন্ন মোটাতাজা করনের ট্যাবলেট খাওয়ায়ে থাকে। এসব ট্যাবলেট খাওয়ালে গরু ফুলে থাকে দেখলে মনে হয় অনেক মাংশ হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্রয়ের সময় যে টার্গেট নিয়ে কোরবানি দেওয়া হয় সে পরিমান মাংশ হয় না। অবশ্য এসব বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের দৃষ্টি দিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা দরকার। অনেকে বেশি দাম পাওয়ার আশায় স্থানীয় ভাবে দলগত ভাবে ট্রাকে করে গরু নিয়ে ঢাকার গাবতলি বা দেশের বিভিন্ন বড় হাট-বাজারগুলোতে বিক্রি করে থাকে।
আবার বাইরে থেকে অনেক ব্যাপারি উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে তাদের পছন্দমত গরু কিনে নিয়ে যাচ্ছে। এরা এখন গরু কিনে নিয়ে ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় মজুত করে রেখে বেশি দামে বিক্রি করবে এমন তার্গেট তাদের রয়েছে। বড় বড় ব্যাপারিরা ট্রাক ভর্তি করে গরু নিয়ে যাচ্ছে।
মতিউর রহমান মতু জানান, কোরবানীর ঈদ যতই ঘনিয়ে আসবে ততই এলাকার পশুর হাট গুলোতে গরু কেনাবেচা জমে উঠতে শুরু করবে। তাই গরু মোটাতাজা করতে খামারীদের ব্যস্ত সময় পার করতে হচ্ছে। খামারীরা তাদের গরু বিক্রি করতে শুরু করেছে। আবার কেউ কোরবানি ঈদ সামনে করে বিক্রি করবে বেশি দামের আশায়। দেশিয় ছোট গরু কিনে বিভিন্ন পদ্ধতি মোটাতাজা করে থাকে। কেতারা বলছে এবছর গরুর দাম এখনই অনেক বেশি। আবার কিছুটা কমতে ও পারে। মতিউর এগ্রো ফার্মে রয়েছে দেশীয় উন্নত মানের জাতের গরু ঈদ কে সামনে রেখে আমরা এখন থেকে বিক্রি শুরু করে দিয়েছি, যারা দেশীয় উন্নত মানের জাতের গরু কিনতে আগ্রহী তারা অতি সত্বর
আমাদের খামারে এসে যোগাযোগ করুন। যোগাযোগের স্থান কাঁচপুর বিসিক শিল্প নগরী, মোশারফ ওমর স্কুলের গলি, মতিউর এগ্রো ফার্ম, মালিক মতিউর রহমান মতু।মোবাইল ঃ ০১৪০৭৭৭২৬৫৫, ০১৮১৯১৩০৮৯০

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

সেতু না থাকায় দুই উপজেলার বাসিন্দারা বছরের পর বছর দুর্ভোগ

ঈদকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন মতিউর এগ্রো ফার্মের মালিক মতিউর রহমান মতু।

আপডেট টাইম ০৫:৩৩:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন ২০২২

মাজেদ ভুঁইয়া ঃ স্টাফ রিপোর্টার

কোরবানী ঈদকে সামনে ব্যস্ত সময় পার করছেন সোনারগাঁও উপজেলার কাঁচপুর এলাকার মতিউর এগ্রো ফার্মের মালিক মতিউর রহমান। পবিত্র ঈদ-উল আযহাকে সামনে রেখে উপজেলায় কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে উপজেলার প্রত্যেকটি ইউনিয়নের খামার গুলোতে চলছে পশু হৃষ্টপুষ্ট করনের কাজ।দেশি ও প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে গরু মোটাতাজা করছেন খামারীরা,
অনেক খামারি কোরবানির ঈদে গরু বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা লাভ করার আশা করছেন। মতিউর এগ্রো খামারে রয়েছে ৭০-৮০ গরু। ইতোমধ্যেই এই খামার থেকে গরু বিক্রি শুরু হয়েছে।
কাঁচপুর ইউনিয়নের খামারি মালিক মতিউর রহমান মতু বলেন, গত বছর ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকায় এক একটি গরু কিনে চার থেকে ছয় মাস লালন পালন করে দুটি দেড় লাখ বিক্রি করেছিলেন। মোটাতাজা করে অনেক ভাল দামে বিক্রি করতে পেরেছিল।
এসব গরু মোটাতাজা করতে কোন ওষুধ বা ইঞ্জেকশন দেয়া হয় না। সোনারগাঁও প্রানী সম্পদ কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে,খামার গুলোতে নজরদারী রাখা হচ্ছে যাতে করে ক্যামিক্যালের মাধ্যমে কোরবানির পশু মোটা তাজা করা না হয়। মতিউর এগ্রো ফার্মের মালিকের দাবী কোরবানি উপলক্ষে ভারত বা অন্য কোন দেশ থেকে যদি পশু আমদানি করা হয় তাহলে হুমকির মুখে পড়বে দেশীয় খামারীরা। এবছরও সমপরিমান কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে। চাহিদার অনুপাতে পর্যাপ্ত কোরবানির পশু মজুদ রয়েছে খামারিদের কাছে। কোরবানীর জন্য প্রস্তুত করা গবাদী পশু গুলোকে ঘাষ, খড়, খৈল, ভুষিসহ দেশীয় খাবারের মাধ্যমে হৃষ্টপুষ্ট করা হচ্ছে।
অনেকে খামারি না হয়ে ও নিজ বাড়িতে ২/৪ টা গরু লালন পালন করে থাকে এবং বিভিন্ন মোটাতাজা করনের ট্যাবলেট খাওয়ায়ে থাকে। এসব ট্যাবলেট খাওয়ালে গরু ফুলে থাকে দেখলে মনে হয় অনেক মাংশ হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্রয়ের সময় যে টার্গেট নিয়ে কোরবানি দেওয়া হয় সে পরিমান মাংশ হয় না। অবশ্য এসব বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের দৃষ্টি দিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা দরকার। অনেকে বেশি দাম পাওয়ার আশায় স্থানীয় ভাবে দলগত ভাবে ট্রাকে করে গরু নিয়ে ঢাকার গাবতলি বা দেশের বিভিন্ন বড় হাট-বাজারগুলোতে বিক্রি করে থাকে।
আবার বাইরে থেকে অনেক ব্যাপারি উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে তাদের পছন্দমত গরু কিনে নিয়ে যাচ্ছে। এরা এখন গরু কিনে নিয়ে ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় মজুত করে রেখে বেশি দামে বিক্রি করবে এমন তার্গেট তাদের রয়েছে। বড় বড় ব্যাপারিরা ট্রাক ভর্তি করে গরু নিয়ে যাচ্ছে।
মতিউর রহমান মতু জানান, কোরবানীর ঈদ যতই ঘনিয়ে আসবে ততই এলাকার পশুর হাট গুলোতে গরু কেনাবেচা জমে উঠতে শুরু করবে। তাই গরু মোটাতাজা করতে খামারীদের ব্যস্ত সময় পার করতে হচ্ছে। খামারীরা তাদের গরু বিক্রি করতে শুরু করেছে। আবার কেউ কোরবানি ঈদ সামনে করে বিক্রি করবে বেশি দামের আশায়। দেশিয় ছোট গরু কিনে বিভিন্ন পদ্ধতি মোটাতাজা করে থাকে। কেতারা বলছে এবছর গরুর দাম এখনই অনেক বেশি। আবার কিছুটা কমতে ও পারে। মতিউর এগ্রো ফার্মে রয়েছে দেশীয় উন্নত মানের জাতের গরু ঈদ কে সামনে রেখে আমরা এখন থেকে বিক্রি শুরু করে দিয়েছি, যারা দেশীয় উন্নত মানের জাতের গরু কিনতে আগ্রহী তারা অতি সত্বর
আমাদের খামারে এসে যোগাযোগ করুন। যোগাযোগের স্থান কাঁচপুর বিসিক শিল্প নগরী, মোশারফ ওমর স্কুলের গলি, মতিউর এগ্রো ফার্ম, মালিক মতিউর রহমান মতু।মোবাইল ঃ ০১৪০৭৭৭২৬৫৫, ০১৮১৯১৩০৮৯০