নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশে কৃষি যান্ত্রিকীকরণে লক্ষ্যে এ সি আই মটরস প্রায় এক যুগ ধরে কাজ করে আসছে। আধুনিক ও উন্নতমানের সব কৃষি যন্ত্রপাতি সাধারণ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিতে নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করছে তারা। ইয়ানমার কম্বাইন হারভেস্টার বাজারজাতকরণের অংশ হিসেবে গত ২৫ নভেম্বর ডিজিটাল ডিসপ্লে সম্বলিত দুইটি এলইডি ভ্যান এর উদ্ভোদন করা হয়। অনুষ্ঠানটি উদ্ভোধন উপলক্ষে উপস্থিত ছিলেন এ সি আই মটরস্ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডঃ ফা হ আনসারী, নির্বাহী পরিচালক সুব্রত রঞ্জন দাস ও এ সি আই মটরস্ এর অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ। এলইডি ভ্যান দুইটি আগামী এক মাস ধরে বাংলাদেশের ২২ জেলা উপজেলার বড় বড় বাজার ও গ্রামে ইয়ানমার হারভেস্টারের কার্যকারিতাসহ বিভিন্ন ভিডিও ও নাটিকা প্রদর্শন করবে।
আরো পড়ুন: কুমিল্লায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ডাকাত সর্দার নিহত
আরো পড়ুন: ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নেতৃত্বে আজাদ-রিয়াজ
অনুষ্ঠানটি উদ্ভোধন উপলক্ষে উপস্থিত ছিলেন এ সি আই মটরস ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডঃ ফা হ আনসারী, নির্বাহী পরিচালক সুব্রত রঞ্জন দাস ও এ সি আই মটরস এর অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের জমি ও ফসল উপযোগী অত্যাধুনিক সেন্সর বিশিষ্ট ইয়ানমার কম্বাইন হারভেস্টার দ্বারা কাঁদা ও শুয়ে পড়া জমির ধান/গম কাটা, মাড়াই, ঝাড়াই ও বস্তাবন্দী করা যায়, ১ একর জমির ধান/গম কাটতে সময় লাগে মাত্র ১ ঘণ্টা, এবং প্রতি একরে জ্বালানী খরচ হয় মাত্র ৭-৮ লিটার ডিজেল। প্রতি একরে খরচ বাদে লাভ হয় ৩,৫০০-৪,০০০ টাকা ।এতে খরচ বাঁচে ৬১% ও শ্রম বাঁচে ৭০%। এই হারভেস্টার দারা দিনে প্রায় ৮ একর জমির ধান কাঁটা যায় । তাহলে দিনে কৃষক ভাইয়ের লাভ থাকে প্রায় ৩২,০০০টাকা । এক সিজনে কৃষক প্রায় ১০-১২ লক্ষ টাকা উপার্জন করা যায় । ইয়ানমার মেশিন ব্যবহারে স্বনির্ভর হতে পারেন একজন উদ্যোক্তা। ভবিষ্যতে সরকারী ভর্তুকিতেও এই মেশিন পাওয়া যাবে।