ঢাকা ০৬:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত রাঙ্গুনিয়ায় আ: লীগ নেতার মৃত্যুতে পররাষ্ট্র মন্ত্রীর শোক বরিশালে বৃষ্টি কামনায় নামাজ আদায়। রুপগঞ্জ শীতলক্ষ্যা নদী থেকে এক দুর্ধর্ষ ডাকাত ওমর ফারুক গ্রেফতার বানারীপাড়ায় কিশোরী অপহরণ করে ধর্ষণ। বাকেরগঞ্জ থেকে ধর্ষক গ্রেফতার। “কোলোরেক্টাল ক্যান্সার সচেতনতা ফোরামের আয়োজন করেছে এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা” বরিশালে পথ শিশুদের সহযোগিতায় কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ। গজারিয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান দুই প্রতিষ্ঠান কে অর্থদন্ড টেকপাড়া ও ইয়াকুব নগরের অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্হদের মাঝে নগর অর্থ ও বস্ত্র বিতরণ বাস ও ফুটওভার ব্রিজ মুখোমুখি সংঘর্ষ

অত্যাধুনিক সরঞ্জামাদি ও লজিস্টিকসসহ উন্নত পুলিশ গড়তে ১৬ হাজার কোটি টাকার বাজেটঃ প্রধানমন্ত্রী,

সানোয়ার আরিফ স্টাফ রিপোর্টারঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন-বাংলাদেশ পুলিশকে উন্নত দেশের পুলিশের সমপর্যায়ে উন্নীত করতে পুলিশের বাজেট ও জনবল ব্যাপক হারে বাড়িয়েছি। ২০০৯ সালে পুলিশের মােট বাজেট ছিল তিন হাজার কোটি টাকা। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে পুলিশের মােট বাজেট দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার কোটি টাকা।

রাজশাহীর সারদায় থাকা বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে ৩৭ তম বিসিএস (পুলিশ ) ব্যাচের শিক্ষানবিস সহকারি পুলিশ সুপারদের এক বছর মেয়াদী মৌলিক প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কথা বলেন। রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে গণভবন থেকে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবন প্রান্ত থেকে ভার্চ্যুয়ালি প্যারেড পরিদর্শন এবং অভিবাদন গ্রহণ করেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গত ১২ বছরে পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামােতে ১ হাজার ৫০১টি ক্যাডার পদসহ ৮২ হাজার ২৩১ টি পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশের জনবল ২ লাখ ১২ হাজার ৮৩৬ জন। সারাদেশে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও দমনে পুলিশের সক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামােতে নতুন ইউনিট গঠন অব্যাহত আছে। পুলিশ ব্যুরাে অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই), ট্যুরিস্ট পুলিশ, নৌ পুলিশ, স্পেশাল সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রটেকশন ব্যাটালিয়নসহ বিভিন্ন বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিট গঠন করা হয়েছে। শিল্প ক্ষেত্রে সুষ্ঠ পরিবেশ রক্ষার্থে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ গঠন করা হয়। এছাড়া নারী আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন , এয়ারপাের্ট আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন ও কক্সবাজার এলাকার নিরাপত্তার জন্য দু’টি আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন গঠন করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, শুধু তা-ই নয়, জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে পুলিশ এন্টি টেরােরিজম ইউনিট (এটিইউ ) এবং কাউন্টার টেরােরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) গঠন করা হয়েছে।অপরাধী সনাক্তকরণ এবং মামলা তদন্তে প্রকৃত তথ্য উদঘাটনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশের সাইবার পুলিশ সেন্টার , ডিএনএ ল্যাব , Automated Finger Print Identification System এবং আধুনিক রাসায়নিক পরীক্ষাগার স্থাপন করা হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশে সংযােজিত হতে যাচ্ছে সর্বাধুনিক অপারেশনাল গিয়ার ‘ট্যাকটিক্যাল বেল্ট যাতে অপারেশনাল ডিউটিতে অফিসার এবং ফোর্সগণ হ্যান্ডফ্রি রেখে অধিকতর দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে পারেন।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে- পুলিশ সদস্যদের কল্যাণের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, পুলিশ সদস্যদের জন্য পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্টের ভিত্তি আমাদের সরকারই গঠন করে দিয়েছে। ইতােমধ্যে পুলিশের জন্য কমিউনিটি ব্যাংক , বাংলাদেশ এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। দেশের আটটি বিভাগীয় শহরে বাংলাদেশ পুলিশ পরিচালিত আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমীকে Centre of Excellence হিসেবে গড়ে তুলতে সাংগঠনিক কাঠামাে সংস্কার , জনবল বৃদ্ধি, অত্যাধুনিক সরঞ্জামাদি এবং লজিস্টিকস সরবরাহসহ বিভিন্ন ধরনের যুগােপযােগী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশের সকল পর্যায়ের সদস্যদের জন্য দেশীয় প্রশিক্ষণের পাশাপাশি বৈদেশিক প্রশিক্ষণ ও উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রকে আমরা বিস্তৃত করেছি।

নবীন পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আশা করি , বাংলাদেশ পুলিশের গৌরবময় ইতিহাসের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে আজকের নবীন কর্মকর্তারাও দেশের এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করবেন।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী তার গণভবন প্রান্ত থেকে ভার্চ্যুয়ালি প্যারেড পরিদর্শন এবং অভিবাদন গ্রহণ করেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী সহকারি পুলিশ সুপারগণের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

বিভিন্ন বিষয়ে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী শিক্ষানবিস সহকারি পুলিশ সুপাররা হলেন- ‘বেস্ট শূটার ’ও‘ বেস্ট ফিল্ড পারফর্মার মাে. আবুল হােসাইন, বেস্ট ইন হর্সম্যানশিপ’ মােহাম্মদ ফয়জুল ইসলাম, ‘বেস্ট একাডেমিক’ ও ‘বেস্ট প্রবেশনার’ এ দুটিতেই শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছেন স্নেহাশীষ কুমার দাস। প্যারেডে ১৩ জন নারী অফিসারসহ ৯৭ জন শিক্ষানবিস সহকারি পুলিশ সুপার অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এমপি। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মােস্তাফা কামাল উদ্দীন। অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মাে. শাহরিয়ার আলম, বাংলাদেশ পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির (পুনাক) সভানেত্রী জীশান মীর্জা, অতিরিক্ত আইজিপিবৃন্দ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা ও পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব এবং আজিপি প্রত্যেকে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমী চত্বরে একটি করে গাছের চারা রােপণ করেন। তারা শিক্ষানবিস সহকারি পুলিশ সুপারদের সাথে ফটোসেশনে অংশ নেন।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাস্তুচ্যুত মানুষের শহরে অভিবাসন ও জীনবমান নিয়ে মতবিনিময় সভায় অনুষ্ঠিত

অত্যাধুনিক সরঞ্জামাদি ও লজিস্টিকসসহ উন্নত পুলিশ গড়তে ১৬ হাজার কোটি টাকার বাজেটঃ প্রধানমন্ত্রী,

আপডেট টাইম ০৫:১১:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ জানুয়ারী ২০২১

সানোয়ার আরিফ স্টাফ রিপোর্টারঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন-বাংলাদেশ পুলিশকে উন্নত দেশের পুলিশের সমপর্যায়ে উন্নীত করতে পুলিশের বাজেট ও জনবল ব্যাপক হারে বাড়িয়েছি। ২০০৯ সালে পুলিশের মােট বাজেট ছিল তিন হাজার কোটি টাকা। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে পুলিশের মােট বাজেট দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার কোটি টাকা।

রাজশাহীর সারদায় থাকা বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে ৩৭ তম বিসিএস (পুলিশ ) ব্যাচের শিক্ষানবিস সহকারি পুলিশ সুপারদের এক বছর মেয়াদী মৌলিক প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কথা বলেন। রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে গণভবন থেকে প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবন প্রান্ত থেকে ভার্চ্যুয়ালি প্যারেড পরিদর্শন এবং অভিবাদন গ্রহণ করেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গত ১২ বছরে পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামােতে ১ হাজার ৫০১টি ক্যাডার পদসহ ৮২ হাজার ২৩১ টি পদ সৃষ্টি করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ পুলিশের জনবল ২ লাখ ১২ হাজার ৮৩৬ জন। সারাদেশে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও দমনে পুলিশের সক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশের সাংগঠনিক কাঠামােতে নতুন ইউনিট গঠন অব্যাহত আছে। পুলিশ ব্যুরাে অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই), ট্যুরিস্ট পুলিশ, নৌ পুলিশ, স্পেশাল সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রটেকশন ব্যাটালিয়নসহ বিভিন্ন বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিট গঠন করা হয়েছে। শিল্প ক্ষেত্রে সুষ্ঠ পরিবেশ রক্ষার্থে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ গঠন করা হয়। এছাড়া নারী আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন , এয়ারপাের্ট আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন ও কক্সবাজার এলাকার নিরাপত্তার জন্য দু’টি আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন গঠন করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, শুধু তা-ই নয়, জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে পুলিশ এন্টি টেরােরিজম ইউনিট (এটিইউ ) এবং কাউন্টার টেরােরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি) গঠন করা হয়েছে।অপরাধী সনাক্তকরণ এবং মামলা তদন্তে প্রকৃত তথ্য উদঘাটনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশের সাইবার পুলিশ সেন্টার , ডিএনএ ল্যাব , Automated Finger Print Identification System এবং আধুনিক রাসায়নিক পরীক্ষাগার স্থাপন করা হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশে সংযােজিত হতে যাচ্ছে সর্বাধুনিক অপারেশনাল গিয়ার ‘ট্যাকটিক্যাল বেল্ট যাতে অপারেশনাল ডিউটিতে অফিসার এবং ফোর্সগণ হ্যান্ডফ্রি রেখে অধিকতর দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে পারেন।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে- পুলিশ সদস্যদের কল্যাণের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, পুলিশ সদস্যদের জন্য পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্টের ভিত্তি আমাদের সরকারই গঠন করে দিয়েছে। ইতােমধ্যে পুলিশের জন্য কমিউনিটি ব্যাংক , বাংলাদেশ এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। দেশের আটটি বিভাগীয় শহরে বাংলাদেশ পুলিশ পরিচালিত আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমীকে Centre of Excellence হিসেবে গড়ে তুলতে সাংগঠনিক কাঠামাে সংস্কার , জনবল বৃদ্ধি, অত্যাধুনিক সরঞ্জামাদি এবং লজিস্টিকস সরবরাহসহ বিভিন্ন ধরনের যুগােপযােগী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশের সকল পর্যায়ের সদস্যদের জন্য দেশীয় প্রশিক্ষণের পাশাপাশি বৈদেশিক প্রশিক্ষণ ও উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রকে আমরা বিস্তৃত করেছি।

নবীন পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আশা করি , বাংলাদেশ পুলিশের গৌরবময় ইতিহাসের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে আজকের নবীন কর্মকর্তারাও দেশের এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করবেন।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী তার গণভবন প্রান্ত থেকে ভার্চ্যুয়ালি প্যারেড পরিদর্শন এবং অভিবাদন গ্রহণ করেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী সহকারি পুলিশ সুপারগণের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

বিভিন্ন বিষয়ে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী শিক্ষানবিস সহকারি পুলিশ সুপাররা হলেন- ‘বেস্ট শূটার ’ও‘ বেস্ট ফিল্ড পারফর্মার মাে. আবুল হােসাইন, বেস্ট ইন হর্সম্যানশিপ’ মােহাম্মদ ফয়জুল ইসলাম, ‘বেস্ট একাডেমিক’ ও ‘বেস্ট প্রবেশনার’ এ দুটিতেই শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছেন স্নেহাশীষ কুমার দাস। প্যারেডে ১৩ জন নারী অফিসারসহ ৯৭ জন শিক্ষানবিস সহকারি পুলিশ সুপার অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এমপি। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মােস্তাফা কামাল উদ্দীন। অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মাে. শাহরিয়ার আলম, বাংলাদেশ পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির (পুনাক) সভানেত্রী জীশান মীর্জা, অতিরিক্ত আইজিপিবৃন্দ, ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা ও পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব এবং আজিপি প্রত্যেকে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমী চত্বরে একটি করে গাছের চারা রােপণ করেন। তারা শিক্ষানবিস সহকারি পুলিশ সুপারদের সাথে ফটোসেশনে অংশ নেন।