ঢাকা ০৪:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩, ১৮ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রামপালে ইসলাম ধর্মকে নিয়ে কটুক্তি করায় এক যুবক গ্রেফতার বরুড়ায় ২১ মামলার আসামি মনির ডাকাত অস্ত্র ও গুলি সহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার “মাঠ দরকার, না দোকান মেজর চাকলাদার (অব.)” কুমিল্লার মিডল্যান্ড হসপিটালে এক রোগীর শরীরে ‘এ পজেটিভ’ রক্তের পরিবর্তে ‘বি পজেটিভ’ রক্ত ট্রান্সফিউশন করার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে “বাংলাদেশ-ভিয়েতনাম অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারে বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার গুরুত্বারোপ “ “মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রতি আইজিপি, ঈদ উপলক্ষে অপরাধ দমনে জোরালো, কার্যক্রম গ্রহণের নির্দেশ” বাগেরহাট জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা আবারো গ্রেপ্তার। নড়াইলে ১২ ঘন্টার মধ্যে খুনিকে গ্রেফতার করায় আইজিপি অর্থ পুরস্কার পেল নড়াইল জেলা পুলিশ। কেএমপি’র সোনাডাঙ্গা মডেল থানা পুলিশ কর্তৃক হারিয়ে যাওয়া ৪৩ (তেতাল্লিশ) টি মোবাইল ফোন উদ্ধারপূর্বক প্রকৃত মালিকের নিকট হস্তান্তর সজ্জনরা সাংবাদিকতায় আসলে দেশ বদলাবে: চসিক মেয়র

টাকার জন্য ভারতকে হুমকি দিল আইসিসি

স্পোর্টস ডেস্ক :  ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) কাছে ক্ষতিপূরণ বাবদ ২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবি করেছে আইসিসি। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৬০ কোটি রুপি। যা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কোষাগারে জমা দিতে বিসিসিআইকে। এই শর্ত না মানলে ২০২৩ সালের বিশ্বকাপে খেলতে পারবে না ভারত।

আইসিসি জানিয়েছে, ১৬১ কোটি টাকা দিতে হবে বিসিসিআইকে। নাহলে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ হাতছাড়া করবে ভারত।

আইসিসির তরফে জানানো হয়েছে, ২০১৬ সালে ভারতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর বসেছিল। সেই টুর্নামেন্টের জন্য আইসিসিকে বিপুল অঙ্কের কর দিতে হয়েছিল। দেশটির রাজ্য সরকার বা কেন্দ্র, কোনো তরফেই কর ছাড় মেলেনি। তাই এর ক্ষতিপূরণ হিসেবে বিসিসিআইকে ১৬১ কোটি টাকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আইসিসি।

শুধু তাই নয়, চলতি বছরের মধ্যেই এই অর্থ দিতে হবে ভারতীয় বোর্ডকে। নাহলে ২০২৩ বিশ্বকাপ আয়োজনের অনুমতি পাবে না তারা। নির্ধারিত সময়ে ক্ষতিপূরণ দিতে না পারলে চলতি আর্থিক বর্ষে বিসিসিআইয়ের যে আয়, সেখান থেকেই অর্থ কেটে নেওয়া হবে।

২০২১ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি এবং তার দু’বছর পর ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজন করার কথা ভারতের। কিন্তু আইসিসির এমন নির্দেশে টুর্নামেন্ট আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। গত অক্টোবরে আইসিসির যে বৈঠক হয়েছিল তার সারমর্ম চেয়েছে বিসিসিআই। কারণ তারা দেখতে চায়, বোর্ডের তরফে কোথায় কর ছাড়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা এমন কিছুই দিতে পারেনি।

বোর্ডের এক সদস্য বলেছেন, আইসিসি এমন কোনো নথি শেয়ার করবে না, কারণ তাদের কাছে এমন কিছুই নেই। ওরা শুধুই ভারতের থেকে টাকা হাতাতে চায়। শশাঙ্ক মনোহর সবসময়ই বিসিসিআইকে টার্গেট করতে চান। যে খাওয়ায়, তার হাত কামড়ানোই এখন ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ

রামপালে ইসলাম ধর্মকে নিয়ে কটুক্তি করায় এক যুবক গ্রেফতার

টাকার জন্য ভারতকে হুমকি দিল আইসিসি

আপডেট টাইম ০৩:০৬:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮

স্পোর্টস ডেস্ক :  ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) কাছে ক্ষতিপূরণ বাবদ ২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দাবি করেছে আইসিসি। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৬০ কোটি রুপি। যা আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কোষাগারে জমা দিতে বিসিসিআইকে। এই শর্ত না মানলে ২০২৩ সালের বিশ্বকাপে খেলতে পারবে না ভারত।

আইসিসি জানিয়েছে, ১৬১ কোটি টাকা দিতে হবে বিসিসিআইকে। নাহলে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ হাতছাড়া করবে ভারত।

আইসিসির তরফে জানানো হয়েছে, ২০১৬ সালে ভারতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর বসেছিল। সেই টুর্নামেন্টের জন্য আইসিসিকে বিপুল অঙ্কের কর দিতে হয়েছিল। দেশটির রাজ্য সরকার বা কেন্দ্র, কোনো তরফেই কর ছাড় মেলেনি। তাই এর ক্ষতিপূরণ হিসেবে বিসিসিআইকে ১৬১ কোটি টাকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আইসিসি।

শুধু তাই নয়, চলতি বছরের মধ্যেই এই অর্থ দিতে হবে ভারতীয় বোর্ডকে। নাহলে ২০২৩ বিশ্বকাপ আয়োজনের অনুমতি পাবে না তারা। নির্ধারিত সময়ে ক্ষতিপূরণ দিতে না পারলে চলতি আর্থিক বর্ষে বিসিসিআইয়ের যে আয়, সেখান থেকেই অর্থ কেটে নেওয়া হবে।

২০২১ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি এবং তার দু’বছর পর ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজন করার কথা ভারতের। কিন্তু আইসিসির এমন নির্দেশে টুর্নামেন্ট আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। গত অক্টোবরে আইসিসির যে বৈঠক হয়েছিল তার সারমর্ম চেয়েছে বিসিসিআই। কারণ তারা দেখতে চায়, বোর্ডের তরফে কোথায় কর ছাড়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা এমন কিছুই দিতে পারেনি।

বোর্ডের এক সদস্য বলেছেন, আইসিসি এমন কোনো নথি শেয়ার করবে না, কারণ তাদের কাছে এমন কিছুই নেই। ওরা শুধুই ভারতের থেকে টাকা হাতাতে চায়। শশাঙ্ক মনোহর সবসময়ই বিসিসিআইকে টার্গেট করতে চান। যে খাওয়ায়, তার হাত কামড়ানোই এখন ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে।