ঢাকা ০৭:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রোজা মানুষের মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে-লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল। গজারিয়া বালুয়াকান্দি ইউনিয়নে সিকদার পরিবারে আমিরুল ইসলাম এর সর্মথনে আলোচনা সভা ও ইফতার দোয়া মাহফিল চসিকের ৬ ষ্ঠ নির্বাচিত পরিষদের ৩৮ তম সাধারণ সভায় মশা কমাতে কার্যক্রম বাড়াবে : মেয়র রেজাউল “বিড়ি শিল্পে ট্যাক্স প্রত্যাহারসহ চার দাবিতে রংপুর শ্রমিকদের মানববন্ধন” ইন্দুরকানী প্রেসক্লাবে ইফতার মাহফিল বরিশাল চকবাজার এবায়দুল্লাহ মসজিদে অগ্নিকান্ড। টাঙ্গাইলে দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার পাঠক ফোরাম গঠিত চট্টগ্রাম পাহাড়তলীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাই চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার চট্টগ্রামে জালনোটসহ প্রতারকচক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ রমজান মাসের পবিত্রতা লঙ্ঘন করছে নারায়ণগঞ্জ চিশতিয়া বাউল সমিত

কপি সাহেদ এখন চাঁদপুর মতলব দক্ষিনের পৌরসভার অভিভাবক হয়ে বিদ্যুৎ সংযোগের নামে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ।

নিজস্ব প্রতিনিধি: দীর্ঘদিন ধরে গত ২০১৭ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার নামে চাঁদপুর মতলব দক্ষিণ পৌরসভার মেয়র আওলাদ হোসেন লিটন জল্পনা-কল্পনার মধ্য দিয়ে তিনি ৪ নং ওয়ার্ডের চরপাথালিয়া গ্রাম থেকে (২১) গ্রাহকের কাছ থেকে প্রতি মিটার ১৭, হাজার টাকা করে চাঁদা উত্তোলন করা হয় কিন্তু তিন বছর হয়ে গেল বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ থাকাতে তাতে ক্ষতিগ্রস্থ ঐ গ্রামের এলাকার মানুষ পিছিয়ে আছে ছেলে সন্তানদের লেখাপড়া। এই নিয়ে ভুক্তভোগীরা চাঁদাবাজ দালালের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে: (১) মো:তাফাজ্জল সরদার (৫০) পিতা মৃত: মোজাম্মেল সরদার,(২)স্বপন সরদার (৪৫)পিতা মৃত মুজাম্মেল সরদার (৩)ফারুক সরদার (৩৫) তিন মিটারের জন্য নগদ টাকা উত্তোলন ৩৯,০০০(৪) আক্তার হোসেন (কালু) পিতা: আব্দুল খালেক মিয়াজী (৫)সোহেল মিয়াজী পিতা:আব্দুল খালেক মিয়াজী, খুঁটির জন্য পল্লী বিদ্যুৎ অফিসিয়াল (১৫০০০)হাজার টাকা চাঁদা উত্তোলন, বিদ্যুতের দালাল(৬) মজিবুর রহমান (৪৫)পিতা মৃত:জমর দিন প্রদান (৭) মান্নান প্রদান (৩০)টিলু  (৮)নাজিম উদ্দিন মিয়াজী (৯)পাগলু প্রদান (১০)হানিফ দেওয়ান (১১)সোহেল পিতা: ছিডু দেওয়ান (১২) লাল মিয়া (১৩)মনা (১৪)ইসমাইল (১৫)সিরাজ (১৬)শাহ আলম (১৭)মোশারফ (১৮)মাসুদ (১৯)দেলোয়ার (২০)নুরু মিয়া (২১)শাহেদ, দিনমজুরি থেকে শুরু করে খেটে খাওয়া মানুষদের কাছ থেকে ১২ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১৫ হাজার টাকা করে প্রতিটি গ্রাহক দের কাছ থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ নামে দালালের মাধ্যমে চাদা উত্তোলন করেন পৌর মেয়র কপি সাহেদ আরেক নতুন নামে এলো আলহাজ আওলাদ হোসেন (লিটন) ।
 গত ২১জুলাই ইং তারিখে সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় :মতলব পৌরসভা ৪ নং ওয়ার্ডের চরপাথালিয়া গ্রাম থেকে, গত অর্থবছরে,২০১৭,ইং হইতে ২০২০ সালে অবৈধ চাঁদার বিনিময় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার নামে লাখ লাখ টাকা দালাল মজিবের মাধ্যেমে হাতিয়ে নিয়েছেন পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব আওলাদ হোসেন (লিটন) তিনি বিদ্যুতের খুঁটি ও তারের সংযোগ আছে কিন্তু বিদ্যুতের সরবরাহ দীর্ঘ তিন বছর হয়ে গেল আজও পায়নি সেই বিদ্যুৎ সংযোগ কিন্তু থেমে আছে । এই বিষয়ে ভুক্তভোগীরা বলেন কোভিড ১৯ মহামারি বিশ্ব করোনাভাইরাস এইদিকে অন্যদিকে ছেলেসন্তানদের  পড়াশোনা বেকর্ড ঘটবে বলে বিদ্যুতের জন্য টাকা দিয়েছি মজিবের কাছে কিন্তু মেয়র আলহাজ্ব আওলাদ হোসেন লিটন আমাদেরকে বলেছে তাই  আমরা টাকা দিয়েছি মজিবের কাছে। মুজিবকে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে সংবাদকর্মীকে দেখেই মোবাইল মোঠো ফোনেই আওলাদ হোসেন (লিটন) এর সাথেই যোগাযোগ শুরু করে পরবর্তীতে আওলাদ হোসেন (লিটন) দালাল মুজিবরের মোবাইল মোঠো ফোনে কথা বলিলে শাহেদ আরেক নাম কপি আওলাদ হোসেন লিটন নাম শোনার পরে বলে তোর সেখানে কি আমার সাথে এসে দেখা কর ওই সময় সংবাদদাতাকে কয়েকবার ফোনে বলে দেখা করার জন্য কিন্তু সেই সংবাদদাতা তার ভয়ঙ্কর রূপ ও তাহার ভাড়াটিয়ার গুন্ডা বাহিনীর ভয়ে তার সাথে দেখা না করলে ওই সময়  মতলব দক্ষিণ থানার নৈতিক ও আদর্শবান ইনচার্জকে দিয়ে থানায় ডাকার চেষ্টা করে।
যেখানে সরকার ঘোষণা করেছে বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রাহকের ঘরে ঘরে ৪৫০ টাকার মধ্যে নির্দেশনা দিয়েছে এবং স্থানীয় প্রশাসনকে আংগুল দিয়ে দালাল চক্রকে ধরিয়ে দিয়ে প্রকাশিত হয়েছে। আইনকে তোয়াক্কা না করে উপরের খুঁটির জোরে সেখানে বৈদ্যুতিক লাইন নামে চাঁদা উত্তোলন করে ১৫ হাজার টাকা থেকে ১৭ হাজার টাকা কিন্ত একজন পৌরসভার সকল জনগণের অভিভাবক হয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদাবাজ মেয়র আওলাদ হোসেন (লিটন)। বিদ্যুৎ সংযোগ নামে চাদা উত্তোলন করার অভিযোগে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে ক্ষমতার শক্তি দেখিয়ে, তিনি সংবাদকর্মী নামে থানায় অভিযোগ করে। আর গ্রাহকরা বলছেন, করোনা ভাইরাস কে উপেক্ষা করে সরকারের নির্দেশনার প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বাংলাদেশে বসে বাংলাদেশের মানুষের উপর শোষক হিসেবে ইংরেজদের মত নীল চাষে নেমেছেন?
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-মতলব দক্ষিণের অফিসের ডিজিএম বলেন, এ অবৈধ টাকার ব্যাপারে অভিযোগ ভিত্তিহীন। কেউ যদি প্রমান করতে পারে তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এ বিশেষ সংবাদদাতা ক্ষোভ প্রকাশ করে যে একজন সংবাদকর্মীর নৈতিক ও আদর্শ হলো সত্য কিছু উদঘাটন করা এটা হলো সংবাদকর্মীর মৌলিক দায়িত্ব কিন্তু সেই সত্য উদঘাটন করাকে কেন্দ্র করে আজ আমার হতে হয়েছে থানার অভিযুক্ত আসামী.তাহলে কি কপি সাহেদ আরেক নাম বেরিয়ে এলো
নতুন করে মেয়র আওলাদ হোসেন (লিটন) নামে তাহলে কি তার শয়তানি ভয় কলম বন্ধ থাকবে না সত্য প্রকাশিত হবেই।
Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

রোজা মানুষের মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে-লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল।

কপি সাহেদ এখন চাঁদপুর মতলব দক্ষিনের পৌরসভার অভিভাবক হয়ে বিদ্যুৎ সংযোগের নামে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ।

আপডেট টাইম ০৯:০২:২১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ অগাস্ট ২০২০
নিজস্ব প্রতিনিধি: দীর্ঘদিন ধরে গত ২০১৭ সালে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার নামে চাঁদপুর মতলব দক্ষিণ পৌরসভার মেয়র আওলাদ হোসেন লিটন জল্পনা-কল্পনার মধ্য দিয়ে তিনি ৪ নং ওয়ার্ডের চরপাথালিয়া গ্রাম থেকে (২১) গ্রাহকের কাছ থেকে প্রতি মিটার ১৭, হাজার টাকা করে চাঁদা উত্তোলন করা হয় কিন্তু তিন বছর হয়ে গেল বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ থাকাতে তাতে ক্ষতিগ্রস্থ ঐ গ্রামের এলাকার মানুষ পিছিয়ে আছে ছেলে সন্তানদের লেখাপড়া। এই নিয়ে ভুক্তভোগীরা চাঁদাবাজ দালালের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে: (১) মো:তাফাজ্জল সরদার (৫০) পিতা মৃত: মোজাম্মেল সরদার,(২)স্বপন সরদার (৪৫)পিতা মৃত মুজাম্মেল সরদার (৩)ফারুক সরদার (৩৫) তিন মিটারের জন্য নগদ টাকা উত্তোলন ৩৯,০০০(৪) আক্তার হোসেন (কালু) পিতা: আব্দুল খালেক মিয়াজী (৫)সোহেল মিয়াজী পিতা:আব্দুল খালেক মিয়াজী, খুঁটির জন্য পল্লী বিদ্যুৎ অফিসিয়াল (১৫০০০)হাজার টাকা চাঁদা উত্তোলন, বিদ্যুতের দালাল(৬) মজিবুর রহমান (৪৫)পিতা মৃত:জমর দিন প্রদান (৭) মান্নান প্রদান (৩০)টিলু  (৮)নাজিম উদ্দিন মিয়াজী (৯)পাগলু প্রদান (১০)হানিফ দেওয়ান (১১)সোহেল পিতা: ছিডু দেওয়ান (১২) লাল মিয়া (১৩)মনা (১৪)ইসমাইল (১৫)সিরাজ (১৬)শাহ আলম (১৭)মোশারফ (১৮)মাসুদ (১৯)দেলোয়ার (২০)নুরু মিয়া (২১)শাহেদ, দিনমজুরি থেকে শুরু করে খেটে খাওয়া মানুষদের কাছ থেকে ১২ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১৫ হাজার টাকা করে প্রতিটি গ্রাহক দের কাছ থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ নামে দালালের মাধ্যমে চাদা উত্তোলন করেন পৌর মেয়র কপি সাহেদ আরেক নতুন নামে এলো আলহাজ আওলাদ হোসেন (লিটন) ।
 গত ২১জুলাই ইং তারিখে সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় :মতলব পৌরসভা ৪ নং ওয়ার্ডের চরপাথালিয়া গ্রাম থেকে, গত অর্থবছরে,২০১৭,ইং হইতে ২০২০ সালে অবৈধ চাঁদার বিনিময় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার নামে লাখ লাখ টাকা দালাল মজিবের মাধ্যেমে হাতিয়ে নিয়েছেন পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব আওলাদ হোসেন (লিটন) তিনি বিদ্যুতের খুঁটি ও তারের সংযোগ আছে কিন্তু বিদ্যুতের সরবরাহ দীর্ঘ তিন বছর হয়ে গেল আজও পায়নি সেই বিদ্যুৎ সংযোগ কিন্তু থেমে আছে । এই বিষয়ে ভুক্তভোগীরা বলেন কোভিড ১৯ মহামারি বিশ্ব করোনাভাইরাস এইদিকে অন্যদিকে ছেলেসন্তানদের  পড়াশোনা বেকর্ড ঘটবে বলে বিদ্যুতের জন্য টাকা দিয়েছি মজিবের কাছে কিন্তু মেয়র আলহাজ্ব আওলাদ হোসেন লিটন আমাদেরকে বলেছে তাই  আমরা টাকা দিয়েছি মজিবের কাছে। মুজিবকে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে সংবাদকর্মীকে দেখেই মোবাইল মোঠো ফোনেই আওলাদ হোসেন (লিটন) এর সাথেই যোগাযোগ শুরু করে পরবর্তীতে আওলাদ হোসেন (লিটন) দালাল মুজিবরের মোবাইল মোঠো ফোনে কথা বলিলে শাহেদ আরেক নাম কপি আওলাদ হোসেন লিটন নাম শোনার পরে বলে তোর সেখানে কি আমার সাথে এসে দেখা কর ওই সময় সংবাদদাতাকে কয়েকবার ফোনে বলে দেখা করার জন্য কিন্তু সেই সংবাদদাতা তার ভয়ঙ্কর রূপ ও তাহার ভাড়াটিয়ার গুন্ডা বাহিনীর ভয়ে তার সাথে দেখা না করলে ওই সময়  মতলব দক্ষিণ থানার নৈতিক ও আদর্শবান ইনচার্জকে দিয়ে থানায় ডাকার চেষ্টা করে।
যেখানে সরকার ঘোষণা করেছে বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রাহকের ঘরে ঘরে ৪৫০ টাকার মধ্যে নির্দেশনা দিয়েছে এবং স্থানীয় প্রশাসনকে আংগুল দিয়ে দালাল চক্রকে ধরিয়ে দিয়ে প্রকাশিত হয়েছে। আইনকে তোয়াক্কা না করে উপরের খুঁটির জোরে সেখানে বৈদ্যুতিক লাইন নামে চাঁদা উত্তোলন করে ১৫ হাজার টাকা থেকে ১৭ হাজার টাকা কিন্ত একজন পৌরসভার সকল জনগণের অভিভাবক হয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদাবাজ মেয়র আওলাদ হোসেন (লিটন)। বিদ্যুৎ সংযোগ নামে চাদা উত্তোলন করার অভিযোগে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে ক্ষমতার শক্তি দেখিয়ে, তিনি সংবাদকর্মী নামে থানায় অভিযোগ করে। আর গ্রাহকরা বলছেন, করোনা ভাইরাস কে উপেক্ষা করে সরকারের নির্দেশনার প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বাংলাদেশে বসে বাংলাদেশের মানুষের উপর শোষক হিসেবে ইংরেজদের মত নীল চাষে নেমেছেন?
যশোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-মতলব দক্ষিণের অফিসের ডিজিএম বলেন, এ অবৈধ টাকার ব্যাপারে অভিযোগ ভিত্তিহীন। কেউ যদি প্রমান করতে পারে তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এ বিশেষ সংবাদদাতা ক্ষোভ প্রকাশ করে যে একজন সংবাদকর্মীর নৈতিক ও আদর্শ হলো সত্য কিছু উদঘাটন করা এটা হলো সংবাদকর্মীর মৌলিক দায়িত্ব কিন্তু সেই সত্য উদঘাটন করাকে কেন্দ্র করে আজ আমার হতে হয়েছে থানার অভিযুক্ত আসামী.তাহলে কি কপি সাহেদ আরেক নাম বেরিয়ে এলো
নতুন করে মেয়র আওলাদ হোসেন (লিটন) নামে তাহলে কি তার শয়তানি ভয় কলম বন্ধ থাকবে না সত্য প্রকাশিত হবেই।