ঢাকা ১২:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রোজা মানুষের মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে-লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল। গজারিয়া বালুয়াকান্দি ইউনিয়নে সিকদার পরিবারে আমিরুল ইসলাম এর সর্মথনে আলোচনা সভা ও ইফতার দোয়া মাহফিল চসিকের ৬ ষ্ঠ নির্বাচিত পরিষদের ৩৮ তম সাধারণ সভায় মশা কমাতে কার্যক্রম বাড়াবে : মেয়র রেজাউল “বিড়ি শিল্পে ট্যাক্স প্রত্যাহারসহ চার দাবিতে রংপুর শ্রমিকদের মানববন্ধন” ইন্দুরকানী প্রেসক্লাবে ইফতার মাহফিল বরিশাল চকবাজার এবায়দুল্লাহ মসজিদে অগ্নিকান্ড। টাঙ্গাইলে দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার পাঠক ফোরাম গঠিত চট্টগ্রাম পাহাড়তলীতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ছিনতাই চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার চট্টগ্রামে জালনোটসহ প্রতারকচক্রের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ রমজান মাসের পবিত্রতা লঙ্ঘন করছে নারায়ণগঞ্জ চিশতিয়া বাউল সমিত

অবশেষে ঢাবির বহিষ্কৃত সেই ৬৩ শিক্ষার্থীর পরিচয় প্রকাশ

মাতৃভূমির খবর ডেস্কঃ  প্রশ্ন ফাঁস ও জালিয়াতি করে অবৈধভাবে ভর্তি হওয়ার দায়ে বহিস্কৃত ৬৩ শিক্ষার্থীর নাম প্রকাশ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়।

আরো পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী রোম পৌঁছেছেন

এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি অবৈধভাবে ভর্তি হওয়া ৬৩ শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিনেট সভায়। তবে ওই শিক্ষার্থীদের পরিচয় প্রকাশের ব্যাপারে প্রক্টর গড়িমসি করেছিলেন বলে অভিযোগ এসেছিল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বহিষ্কৃতদের পরিচয় প্রকাশের ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করার পরও কেন তাদের পরিচয় প্রকাশ করা হচ্ছে না তা জানতে চেয়ে সোমবার প্রক্টর অফিসে গিয়েছিলেন ডাকসুর সদস্য তানভীর হাসান সৈকত।

এসময় তিনি প্রক্টর অধ্যাপক ডা. এ কে এম গোলাম রাব্বানীকে বহিষ্কৃতদের নাম প্রকাশের জন্য ৫ দিনের আল্টিমেটাম দেন। এই সময়ের মধ্যে পরিচয় প্রকাশ করা না হলে প্রক্টর অফিসে তালা ঝুলবে বলেও তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। ওই আল্টিমেটামের একদিনের মাথায় আজ বহিষ্কৃতদের পরিচয় প্রকাশ করা হলো।

এদিকে জালিয়াতির দায়ে বহিষ্কৃতদের পরিচয় প্রকাশ করায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা বলেছেন এই ঘটনা, জালিয়াতি চক্রের বিরুদ্ধে একটি কঠোর বার্তা দিয়েছে।

স্থায়ী বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের তালিকা

শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী মো. আব্দুল ওয়াহিদ (২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্ত), মো. ইছাহাক আলী (২০১৫-১৬), আনিকা বৃষ্টি (২০১৬-১৭) ও ফিওনা মহিউদ্দিন মৌমি (২০১৬-১৭)।

সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সালমান এফ রহমান হৃদয় (২০১৫-১৬), ইসরাত জাহান ছন্দা (২০১৬-১৭), মো. রাকিবুল হাসান (২০১৫-১৬), সৌভিক সরকার (২০১৫-১৬), মো. মেহেদী হাসান (২০১৫-১৬), মো. হাসিবুর রশিদ (২০১৫-১৬) ও মো. মারুফ হাসান খান (২০১৫-১৬)।

আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী সাফায়াতে নুর সাইয়ারা নোশিন (২০১৬-১৭), ডিজ্যাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী জি এম রাফসান কবির (২০১৬-১৭), পরিসংখ্যান বিভাগের মো. আবু জুনায়েদ সাকিব (২০১৪-১৫), ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (আগের বিভাগ ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং) বিভাগের মোস্তাফিজ-উর-রহমান (২০১৩-১৪)।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শরমিলা আক্তার আশা ( ২০১৬-১৭), মো. লাভলুর রহমান লাভলু (২০১৫-১৬) ও জাকিয়া সুলতানা (২০১৬-১৭)। অর্থনীতি বিভাগের সামিয়া সুলতানা (২০১৬-১৭), সিনথিয়া আহমেদ (২০১৬-১৭) ও জান্নাত সুলতানা (২০১৬-১৭)।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের মো. আশরাফুল ইসলাম আরিফ (২০১৬-১৭) ও আমরিন আলম জুটি ( ২০১৫-১৬); টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের মেহেজাবিন অনন্যা (২০১৬-১৭), সমাজবিজ্ঞান বিভাগের মোছা. আফসানা নওরিন ঋতু ( ২০১৬-১৭) ও ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী ফাতেমা আক্তার তামান্না (২০১৭-১৮)।

বাংলা বিভাগের এম ফাইজার নাঈম (২০১৫-১৬) ও জিয়াউল ইসলাম (২০১৬-১৭); ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের তাজুল ইসলাম সম্রাট (২০১৬-১৭) ও নুরুল্লাহ (২০১৬-১৭); ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মো. মাসুদ রানা (২০১৫-১৬), ফাতেমা তুজ জোহরা (২০১৬-১৭) ও মো. সাবিরুল ইসলাম (২০১৫-১৬)।

ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের ইফতেখারুল আলম জিসান (২০১৭-১৮) ও নাফিসা তাসনিম (২০১৬-১৭), বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের শাশ্বত কুমার ঘোষ (২০১২-১৩), তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের তৌহিদুল হাসান আকাশ (২০১৬-১৭), ফিন্যান্স বিভাগের শেখ জাহিদ হোসেন ইমন (২০১৬-১৭), ফার্মেসি বিভাগের মোহাম্মদ সাইদুর রহমান (২০১২-১৩) ও আব্দুর রহমান (২০১৬-১৭), আইন বিভাগের সুবহা লিয়ানা তালুকদার (২০১৬-১৭) ও আজলান শাহ (২০১৬-১৭), মনোবিজ্ঞান বিভাগের বেলাল হোসেন (২০১৩-১৪), মোরশেদা আক্তার (২০১৬-১৭) ও তানজিলা সুলতানা (২০১৬-১৭)।

শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের মাসুদ রানা (২০১৬-১৭), স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের রায়হান ফারুক (২০১৬-১৭), পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের আবুল কালাম আজাদ (২০১৪-১৫), রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের জেরিন হোসাইন (২০১৬-১৭) ও আবির হাসান হৃদয় (২০১৬-১৭), আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের নওশিন আফরিন মিথিলা (২০১৭-১৮) ও আল আলামিন পৃথক (২০১৬-১৭), টেলিভিশন ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের মো. সাদমান শাহ (২০১৬-১৭)।

সংস্কৃত বিভাগের শিহাব হাাসন খান (২০১৬-১৭), ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সাদিয়া সুলতানা (২০১৬-১৭), বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের সাদিয়া মিগমা (২০১৫-১৬), যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগের মো. আবু মাসুম (২০১৬-১৭), রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের শাহৎ আল ফেরদৌস ফাহিম (২০১৬-১৭), ফিন্যান্স বিভাগের মো. আশেক মাহমুদ জয় (২০১৬-১৭), মার্কেটিং বিভাগের মাহবুব আলম সিদ্দিকী সম্রাট (২০১৭-১৮), আইন বিভাগের সালমান হাবিব আকাশ (২০১৬-১৭) ও মনোবিজ্ঞান বিভাগের মশিউর রহমান (২০১৩-১৪)।

Tag :

জনপ্রিয় সংবাদ

রোজা মানুষের মানবিক গুণাবলি বিকশিত করে-লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল।

অবশেষে ঢাবির বহিষ্কৃত সেই ৬৩ শিক্ষার্থীর পরিচয় প্রকাশ

আপডেট টাইম ০৯:৩০:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০

মাতৃভূমির খবর ডেস্কঃ  প্রশ্ন ফাঁস ও জালিয়াতি করে অবৈধভাবে ভর্তি হওয়ার দায়ে বহিস্কৃত ৬৩ শিক্ষার্থীর নাম প্রকাশ করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস থেকে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়।

আরো পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী রোম পৌঁছেছেন

এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি অবৈধভাবে ভর্তি হওয়া ৬৩ শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিনেট সভায়। তবে ওই শিক্ষার্থীদের পরিচয় প্রকাশের ব্যাপারে প্রক্টর গড়িমসি করেছিলেন বলে অভিযোগ এসেছিল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বহিষ্কৃতদের পরিচয় প্রকাশের ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করার পরও কেন তাদের পরিচয় প্রকাশ করা হচ্ছে না তা জানতে চেয়ে সোমবার প্রক্টর অফিসে গিয়েছিলেন ডাকসুর সদস্য তানভীর হাসান সৈকত।

এসময় তিনি প্রক্টর অধ্যাপক ডা. এ কে এম গোলাম রাব্বানীকে বহিষ্কৃতদের নাম প্রকাশের জন্য ৫ দিনের আল্টিমেটাম দেন। এই সময়ের মধ্যে পরিচয় প্রকাশ করা না হলে প্রক্টর অফিসে তালা ঝুলবে বলেও তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। ওই আল্টিমেটামের একদিনের মাথায় আজ বহিষ্কৃতদের পরিচয় প্রকাশ করা হলো।

এদিকে জালিয়াতির দায়ে বহিষ্কৃতদের পরিচয় প্রকাশ করায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা বলেছেন এই ঘটনা, জালিয়াতি চক্রের বিরুদ্ধে একটি কঠোর বার্তা দিয়েছে।

স্থায়ী বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের তালিকা

শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী মো. আব্দুল ওয়াহিদ (২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্ত), মো. ইছাহাক আলী (২০১৫-১৬), আনিকা বৃষ্টি (২০১৬-১৭) ও ফিওনা মহিউদ্দিন মৌমি (২০১৬-১৭)।

সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সালমান এফ রহমান হৃদয় (২০১৫-১৬), ইসরাত জাহান ছন্দা (২০১৬-১৭), মো. রাকিবুল হাসান (২০১৫-১৬), সৌভিক সরকার (২০১৫-১৬), মো. মেহেদী হাসান (২০১৫-১৬), মো. হাসিবুর রশিদ (২০১৫-১৬) ও মো. মারুফ হাসান খান (২০১৫-১৬)।

আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী সাফায়াতে নুর সাইয়ারা নোশিন (২০১৬-১৭), ডিজ্যাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী জি এম রাফসান কবির (২০১৬-১৭), পরিসংখ্যান বিভাগের মো. আবু জুনায়েদ সাকিব (২০১৪-১৫), ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (আগের বিভাগ ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং) বিভাগের মোস্তাফিজ-উর-রহমান (২০১৩-১৪)।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শরমিলা আক্তার আশা ( ২০১৬-১৭), মো. লাভলুর রহমান লাভলু (২০১৫-১৬) ও জাকিয়া সুলতানা (২০১৬-১৭)। অর্থনীতি বিভাগের সামিয়া সুলতানা (২০১৬-১৭), সিনথিয়া আহমেদ (২০১৬-১৭) ও জান্নাত সুলতানা (২০১৬-১৭)।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের মো. আশরাফুল ইসলাম আরিফ (২০১৬-১৭) ও আমরিন আলম জুটি ( ২০১৫-১৬); টেলিভিশন, ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের মেহেজাবিন অনন্যা (২০১৬-১৭), সমাজবিজ্ঞান বিভাগের মোছা. আফসানা নওরিন ঋতু ( ২০১৬-১৭) ও ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী ফাতেমা আক্তার তামান্না (২০১৭-১৮)।

বাংলা বিভাগের এম ফাইজার নাঈম (২০১৫-১৬) ও জিয়াউল ইসলাম (২০১৬-১৭); ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের তাজুল ইসলাম সম্রাট (২০১৬-১৭) ও নুরুল্লাহ (২০১৬-১৭); ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মো. মাসুদ রানা (২০১৫-১৬), ফাতেমা তুজ জোহরা (২০১৬-১৭) ও মো. সাবিরুল ইসলাম (২০১৫-১৬)।

ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের ইফতেখারুল আলম জিসান (২০১৭-১৮) ও নাফিসা তাসনিম (২০১৬-১৭), বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের শাশ্বত কুমার ঘোষ (২০১২-১৩), তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের তৌহিদুল হাসান আকাশ (২০১৬-১৭), ফিন্যান্স বিভাগের শেখ জাহিদ হোসেন ইমন (২০১৬-১৭), ফার্মেসি বিভাগের মোহাম্মদ সাইদুর রহমান (২০১২-১৩) ও আব্দুর রহমান (২০১৬-১৭), আইন বিভাগের সুবহা লিয়ানা তালুকদার (২০১৬-১৭) ও আজলান শাহ (২০১৬-১৭), মনোবিজ্ঞান বিভাগের বেলাল হোসেন (২০১৩-১৪), মোরশেদা আক্তার (২০১৬-১৭) ও তানজিলা সুলতানা (২০১৬-১৭)।

শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের মাসুদ রানা (২০১৬-১৭), স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের রায়হান ফারুক (২০১৬-১৭), পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের আবুল কালাম আজাদ (২০১৪-১৫), রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের জেরিন হোসাইন (২০১৬-১৭) ও আবির হাসান হৃদয় (২০১৬-১৭), আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের নওশিন আফরিন মিথিলা (২০১৭-১৮) ও আল আলামিন পৃথক (২০১৬-১৭), টেলিভিশন ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের মো. সাদমান শাহ (২০১৬-১৭)।

সংস্কৃত বিভাগের শিহাব হাাসন খান (২০১৬-১৭), ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সাদিয়া সুলতানা (২০১৬-১৭), বিশ্বধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের সাদিয়া মিগমা (২০১৫-১৬), যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগের মো. আবু মাসুম (২০১৬-১৭), রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের শাহৎ আল ফেরদৌস ফাহিম (২০১৬-১৭), ফিন্যান্স বিভাগের মো. আশেক মাহমুদ জয় (২০১৬-১৭), মার্কেটিং বিভাগের মাহবুব আলম সিদ্দিকী সম্রাট (২০১৭-১৮), আইন বিভাগের সালমান হাবিব আকাশ (২০১৬-১৭) ও মনোবিজ্ঞান বিভাগের মশিউর রহমান (২০১৩-১৪)।